নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের সাহায্যে ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে সরকার ভারত তোষণ নীতি গ্রহণ করেছে। ভারতের অনুগত থাকার কারণে তিস্তার পানি চুক্তি, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যা বন্ধসহ বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে এবারও ভারতের সঙ্গে কোনো চুক্তিই করতে পারেনি তারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বিজয়নগরে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সাইফুল হক বলেন, সরকার ভারতের সঙ্গে সাধারণ কুটনৈতিক দর–কষাকষির ক্ষমতা পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে। ভারতের ওপর সরকারের নির্ভরতা যত বাড়ছে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ-জাতীয় নিরাপত্তা ততই ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে।
তিনি বলেন, তিস্তা চুক্তির পরিবর্তে এবার তিস্তা নদী সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় ভারত যুক্ত হবার কথা বলেছে। তিস্তাকে শুকিয়ে মেরে এখন তাঁরা তিস্তার ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হতে চায়। তাঁদের এই আগ্রহও দেখা যেত না যদি চীন তিস্তা নদী ব্যবস্থাপনায় বিরাট বিনিয়োগের প্রস্তাব সহকারে আগ্রহ না দেখাত।
তিনি আরও বলেন, ভারতকে প্রকারান্তরে রেল করিডোর দেওয়ার চুক্তি করা হয়েছে। রেল করিডোরসহ ভারতকে বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে কেন দেওয়া হচ্ছে, বিনিময়ে বাংলাদেশ কী পাচ্ছে এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই।
ভারতের প্রতি সরকারের অনুগত থাকার নীতি-কৌশলের কারণে বিভিন্ন দিক থেকে বাংলাদেশের বিপদ ঘনিয়ে আসছে উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, ‘সমতা, ন্যায্যতা, আন্তর্জাতিক বিধিবিধান ও পারস্পরিক স্বার্থের স্বীকৃতির ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সমস্যাসমূহের দ্রুত সমাধান করা জরুরি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাশিদা বেগম প্রমুখ।
ভারতের সাহায্যে ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে সরকার ভারত তোষণ নীতি গ্রহণ করেছে। ভারতের অনুগত থাকার কারণে তিস্তার পানি চুক্তি, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যা বন্ধসহ বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে এবারও ভারতের সঙ্গে কোনো চুক্তিই করতে পারেনি তারা।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বিজয়নগরে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সাইফুল হক বলেন, সরকার ভারতের সঙ্গে সাধারণ কুটনৈতিক দর–কষাকষির ক্ষমতা পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে। ভারতের ওপর সরকারের নির্ভরতা যত বাড়ছে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ-জাতীয় নিরাপত্তা ততই ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে।
তিনি বলেন, তিস্তা চুক্তির পরিবর্তে এবার তিস্তা নদী সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় ভারত যুক্ত হবার কথা বলেছে। তিস্তাকে শুকিয়ে মেরে এখন তাঁরা তিস্তার ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হতে চায়। তাঁদের এই আগ্রহও দেখা যেত না যদি চীন তিস্তা নদী ব্যবস্থাপনায় বিরাট বিনিয়োগের প্রস্তাব সহকারে আগ্রহ না দেখাত।
তিনি আরও বলেন, ভারতকে প্রকারান্তরে রেল করিডোর দেওয়ার চুক্তি করা হয়েছে। রেল করিডোরসহ ভারতকে বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে কেন দেওয়া হচ্ছে, বিনিময়ে বাংলাদেশ কী পাচ্ছে এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই।
ভারতের প্রতি সরকারের অনুগত থাকার নীতি-কৌশলের কারণে বিভিন্ন দিক থেকে বাংলাদেশের বিপদ ঘনিয়ে আসছে উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, ‘সমতা, ন্যায্যতা, আন্তর্জাতিক বিধিবিধান ও পারস্পরিক স্বার্থের স্বীকৃতির ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সমস্যাসমূহের দ্রুত সমাধান করা জরুরি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাশিদা বেগম প্রমুখ।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫