মো. নাজমুল হাসান
কৃষি হলো অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নির্মূলে কৃষি খাতের টেকসই উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। দেশের সার্বিক উন্নয়নে কৃষি খাতের উন্নয়ন একান্তভাবে প্রয়োজন। কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে টেকসই কৃষি উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের কৃষকদের ভাগ্যের কোনো উন্নয়ন হয়নি। তারা এখনো দরিদ্র। অথচ দেশের শ্রমশক্তির ৫০ শতাংশ কৃষির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত যাঁরা, তাঁরা মোট জিডিপিতে প্রায় ১১ শতাংশ সংযোজন করছেন। মোট শ্রমশক্তির যেহেতু অর্ধেক অংশ কৃষির সঙ্গে জড়িত, তাই কৃষি ও কৃষকের ভাগ্যের চাকা ঘোরানোর জন্য চাই টেকসই কৃষি উন্নয়নে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন শূন্য তত্ত্বের প্রয়োগ।
কৃষির আধুনিকীকরণ ও দরিদ্র কৃষককে স্বাবলম্বী করার ক্ষেত্রে তিন শূন্য তত্ত্ব জনপ্রিয় ও কার্যকরী মডেল হতে পারে। কৃষির টেকসই হচ্ছে এমন একটি বিকাশ, যার ফলে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এর থেকে উপকারী হবে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় থাকবে এবং কৃষকের ভাগ্য ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। কৃষি ও কৃষকের লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে তিন শূন্য তত্ত্ব অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে।
তিন শূন্য তত্ত্ব এমন একটি আধুনিক ধারণা, যদি আমরা টেকসই কৃষি উন্নয়নের কথা চিন্তা করি, তাহলে তা শূন্য দরিদ্র কৃষক, তরুণদের শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য কার্বন নিঃসরণের সঠিক সমাধান দিতে পারবে। টেকসই কৃষি উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই মডেল অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গোটা দেশে কৃষির বিপ্লব আনতে পারে এবং এক নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে। এই মডেলকে কৃষির সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করার মূল লক্ষ্য হচ্ছে কৃষি অর্থনীতির সঙ্গে সামাজিক উন্নয়নকে একসঙ্গে সমন্বয় করে নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করা।
মোট শ্রমশক্তির অর্ধেক কৃষক হওয়া সত্ত্বেও দারিদ্র্য তাঁদের জন্য একটি ভয়াবহ অভিশাপ। শূন্য দারিদ্র্য ও টেকসই কৃষি উন্নয়নে একটি সমতাভিত্তিক বাজারব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে, যেখানে থাকবে না কোনো বাজার সিন্ডিকেট, কৃষকেরা পাবেন তাঁদের পণ্যের সঠিক দাম। শূন্য দারিদ্র্য ও কৃষিতে টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য প্রয়োজন বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কৃষিশিল্পের আধুনিকীকরণ করা, তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, আর্থিকভাবে তাঁদের সহযোগিতা করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসা, কৃষক ও তাঁদের পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার প্রসার ঘটানো।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার জন্য সরকারি বা বেসরকারি চাকরি পাওয়াটা তরুণদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতি চারজন যুবকের মধ্যে একজন বেকার (২৭.৩৯ শতাংশ)। শূন্য বেকারত্ব ও কৃষির টেকসই উন্নয়নের জন্য চাকরি না খুঁজে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। উদ্যোক্তা হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে তরুণেরা সব সময় হীনম্মন্যতায় ভোগেন। অনেকে ভাবেন, আমার তো এত টাকা নেই, এত জমি নেই, আমি কি উদ্যোক্তা হতে পারব? এমন হাজারো প্রশ্নে জর্জরিত হয়ে অঙ্কুরে বিনষ্ট হয়ে যায় উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নটুকু। মনে রাখতে হবে, উদ্যোক্তা হতে হলে মোটা অঙ্কের টাকা লাগে না। লাগে শুধু অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও আকাঙ্ক্ষা। বেকারত্বকে শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে চাইলে এবং এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য এমন নীতির প্রয়োজন, যাতে করে নতুন নতুন কর্মসংস্থান ও নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হয়।
বর্তমান বিশ্বের উদীয়মান আরেক আতঙ্কের নাম হলো জলবায়ু পরিবর্তন, যার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী হচ্ছে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধিতে অধিক হারে কার্বন নিঃসরণ। এই কার্বন নিঃসরণ কমানোর জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও খুব একটা চমকপ্রদ পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে না। কিন্তু বিশ্ব যদি তিন শূন্য তত্ত্বের সর্বশেষ লক্ষ্য ‘শূন্য কার্বন নিঃসরণ’ অর্থাৎ, কার্বন নিঃসরণ সম্পূর্ণ শূন্যে নামিয়ে আনতে চায়, সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন সামাজিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করার মাধ্যমে কৃষির সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নের দ্বারা আমাদের গ্রহকে জলবায়ু পরিবর্তনের থাবা থেকে রক্ষা করতে পারে। কারণ কৃষি মানে সবুজ গাছপালা, আর সবুজ গাছপালা মানে সালোকসংশ্লেষণ, আর অধিক সালোকসংশ্লেষণ মানেই বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বনের পরিমাণ কমানো বা কার্বন ফুট প্রিন্ট হ্রাস।
বাংলাদেশের উচিত তিন শূন্য তত্ত্বের সঙ্গে কৃষি টেকসই উন্নয়নের সমন্বয়ের মাধ্যমে নতুন একটা কাঠামো তৈরি করা, যার ফলে কৃষিশিল্পের একটা নতুন বিপ্লব হবে এবং যে পথে এগিয়ে আসবেন লাখো তরুণ উদ্যোক্তা, যাঁদের হাত ধরে কৃষিশিল্পের আধুনিকীকরণ হবে। ফলে শিল্পটি হয়ে উঠবে টেকসই, নিরাপদ ও লাভজনক।
কৃষি হলো অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নির্মূলে কৃষি খাতের টেকসই উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। দেশের সার্বিক উন্নয়নে কৃষি খাতের উন্নয়ন একান্তভাবে প্রয়োজন। কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে টেকসই কৃষি উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের কৃষকদের ভাগ্যের কোনো উন্নয়ন হয়নি। তারা এখনো দরিদ্র। অথচ দেশের শ্রমশক্তির ৫০ শতাংশ কৃষির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত যাঁরা, তাঁরা মোট জিডিপিতে প্রায় ১১ শতাংশ সংযোজন করছেন। মোট শ্রমশক্তির যেহেতু অর্ধেক অংশ কৃষির সঙ্গে জড়িত, তাই কৃষি ও কৃষকের ভাগ্যের চাকা ঘোরানোর জন্য চাই টেকসই কৃষি উন্নয়নে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন শূন্য তত্ত্বের প্রয়োগ।
কৃষির আধুনিকীকরণ ও দরিদ্র কৃষককে স্বাবলম্বী করার ক্ষেত্রে তিন শূন্য তত্ত্ব জনপ্রিয় ও কার্যকরী মডেল হতে পারে। কৃষির টেকসই হচ্ছে এমন একটি বিকাশ, যার ফলে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এর থেকে উপকারী হবে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় থাকবে এবং কৃষকের ভাগ্য ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। কৃষি ও কৃষকের লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে তিন শূন্য তত্ত্ব অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে।
তিন শূন্য তত্ত্ব এমন একটি আধুনিক ধারণা, যদি আমরা টেকসই কৃষি উন্নয়নের কথা চিন্তা করি, তাহলে তা শূন্য দরিদ্র কৃষক, তরুণদের শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য কার্বন নিঃসরণের সঠিক সমাধান দিতে পারবে। টেকসই কৃষি উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই মডেল অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গোটা দেশে কৃষির বিপ্লব আনতে পারে এবং এক নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে। এই মডেলকে কৃষির সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করার মূল লক্ষ্য হচ্ছে কৃষি অর্থনীতির সঙ্গে সামাজিক উন্নয়নকে একসঙ্গে সমন্বয় করে নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করা।
মোট শ্রমশক্তির অর্ধেক কৃষক হওয়া সত্ত্বেও দারিদ্র্য তাঁদের জন্য একটি ভয়াবহ অভিশাপ। শূন্য দারিদ্র্য ও টেকসই কৃষি উন্নয়নে একটি সমতাভিত্তিক বাজারব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে, যেখানে থাকবে না কোনো বাজার সিন্ডিকেট, কৃষকেরা পাবেন তাঁদের পণ্যের সঠিক দাম। শূন্য দারিদ্র্য ও কৃষিতে টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য প্রয়োজন বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কৃষিশিল্পের আধুনিকীকরণ করা, তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, আর্থিকভাবে তাঁদের সহযোগিতা করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসা, কৃষক ও তাঁদের পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার প্রসার ঘটানো।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার জন্য সরকারি বা বেসরকারি চাকরি পাওয়াটা তরুণদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতি চারজন যুবকের মধ্যে একজন বেকার (২৭.৩৯ শতাংশ)। শূন্য বেকারত্ব ও কৃষির টেকসই উন্নয়নের জন্য চাকরি না খুঁজে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। উদ্যোক্তা হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে তরুণেরা সব সময় হীনম্মন্যতায় ভোগেন। অনেকে ভাবেন, আমার তো এত টাকা নেই, এত জমি নেই, আমি কি উদ্যোক্তা হতে পারব? এমন হাজারো প্রশ্নে জর্জরিত হয়ে অঙ্কুরে বিনষ্ট হয়ে যায় উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নটুকু। মনে রাখতে হবে, উদ্যোক্তা হতে হলে মোটা অঙ্কের টাকা লাগে না। লাগে শুধু অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও আকাঙ্ক্ষা। বেকারত্বকে শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে চাইলে এবং এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য এমন নীতির প্রয়োজন, যাতে করে নতুন নতুন কর্মসংস্থান ও নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হয়।
বর্তমান বিশ্বের উদীয়মান আরেক আতঙ্কের নাম হলো জলবায়ু পরিবর্তন, যার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী হচ্ছে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধিতে অধিক হারে কার্বন নিঃসরণ। এই কার্বন নিঃসরণ কমানোর জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও খুব একটা চমকপ্রদ পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে না। কিন্তু বিশ্ব যদি তিন শূন্য তত্ত্বের সর্বশেষ লক্ষ্য ‘শূন্য কার্বন নিঃসরণ’ অর্থাৎ, কার্বন নিঃসরণ সম্পূর্ণ শূন্যে নামিয়ে আনতে চায়, সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন সামাজিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করার মাধ্যমে কৃষির সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নের দ্বারা আমাদের গ্রহকে জলবায়ু পরিবর্তনের থাবা থেকে রক্ষা করতে পারে। কারণ কৃষি মানে সবুজ গাছপালা, আর সবুজ গাছপালা মানে সালোকসংশ্লেষণ, আর অধিক সালোকসংশ্লেষণ মানেই বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বনের পরিমাণ কমানো বা কার্বন ফুট প্রিন্ট হ্রাস।
বাংলাদেশের উচিত তিন শূন্য তত্ত্বের সঙ্গে কৃষি টেকসই উন্নয়নের সমন্বয়ের মাধ্যমে নতুন একটা কাঠামো তৈরি করা, যার ফলে কৃষিশিল্পের একটা নতুন বিপ্লব হবে এবং যে পথে এগিয়ে আসবেন লাখো তরুণ উদ্যোক্তা, যাঁদের হাত ধরে কৃষিশিল্পের আধুনিকীকরণ হবে। ফলে শিল্পটি হয়ে উঠবে টেকসই, নিরাপদ ও লাভজনক।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার একসময় ছিল আন্তর্জাতিক নৈতিকতার শীর্ষ সম্মান—যেখানে পুরস্কার পেতেন তাঁরা, যাঁদের জীবন ও কর্ম বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত। আজ সেই পুরস্কার অনেকটা হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজনৈতিক সৌজন্য উপহার। যা দেওয়া হয় যখন কারও হাত মলতে হয়, অহংকারে তেল দিতে হয় বা নিজের অ্যাজেন্ডা...
১২ আগস্ট ২০২৫গত বছর জুলাই মাস থেকে আমাদের আন্দোলনকারী তরুণ ছাত্রছাত্রীদের মুখে ও কিছু কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মুখে, বেশি বেশি করে কয়েকটি বাক্য উচ্চারিত হয়ে আসছিল। বাকিগুলোর মধ্যে প্রথম যে বাক্যটি সবার কানে বেধেছে, সেটা হলো ‘বন্দোবস্ত’।
১২ আগস্ট ২০২৫প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন সম্প্রতি রংপুরে অনুষ্ঠিত এক সভায় যে কথাগুলো বলেছেন, তা দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি অকপটে স্বীকার করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা এখন নির্বাচন কমিশনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
১২ আগস্ট ২০২৫জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকার অবসানের পর অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। এ উপলক্ষে কয়েক দিন ধরে পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনের টক শোতে চলছে এক বছরের মূল্যায়ন।
১১ আগস্ট ২০২৫