অনলাইন ডেস্ক
সন্ত্রাসের অভিযোগে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হলেও মূল দল আওয়ামী লীগ ও দলটির শরিকদের নিষিদ্ধের বিষয়ে সরকারের এই মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, ‘সরকার এখনো এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।’
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের ব্যাপারে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে আজাদ মজুমদার এসব কথা বলেন।
আজাদ মজুমদার বলেন, সরকার শুধুমাত্র ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং জানানো হয়েছে। এই মুহূর্তে আর কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ সিদ্ধান্ত হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
আওয়ামী লীগ ও তার জোটভুক্ত দলগুলোকে নিষিদ্ধের বিষয়ে হাইকোর্টে রিটের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘বিচারাধীন বিষয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করব না।’
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে নতুন কোনো আলোচনা আছে কী না জানতে চাইলে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘এ বিষয়ে নতুন কোনো আপডেট নেই’।
আগের সংবাদ সম্মেলনের তথ্য উল্লেখ করে তিনি জানান, উপদেষ্টারা জানিয়েছেন সরকার যথোপযুক্ত সময়ে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার অডিও ফাঁস হওয়া সংক্রান্ত এক প্রশ্নে শফিকুল আলম বলেন, ‘অডিও রেকর্ডের বিষয়ে আসলে ফরেনসিক রিপোর্ট না দেখে বলতে পারবো না। অনেক সময় ডিপ ফেইকের মাধ্যমে আপনার কণ্ঠ নকল করা যায়, সেই জায়গায় আসলে এটি যে অথেনটিক একটি অডিও, সেটাকে ট্রেস করা খুবই টাফ।’
রাষ্ট্রপতি অপসারণ ইস্যূতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে সরকারের সংলাপের পরিকল্পনা আছে কিনা, এমন প্রশ্নে আজাদ মজুমদার বলেন, রাষ্ট্রপতি বিষয়ে রাজনৈতিক একটি ঐকমত্য আসলে সেই ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এখানে উপদেষ্টা পরিষদ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছে, একটি রাজনৈতিক ঐকমত্যে আসার চেষ্টা চলছে। সবগুলো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের নেতারা আলোচনা করছেন, একটি ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আশা করি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে আপনারা জানতে পারবেন।
রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে বিএনপির দিকে সরকার তাকিয়ে আছে কীনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই একটি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা করছে।’
সন্ত্রাসের অভিযোগে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হলেও মূল দল আওয়ামী লীগ ও দলটির শরিকদের নিষিদ্ধের বিষয়ে সরকারের এই মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, ‘সরকার এখনো এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।’
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের ব্যাপারে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে আজাদ মজুমদার এসব কথা বলেন।
আজাদ মজুমদার বলেন, সরকার শুধুমাত্র ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং জানানো হয়েছে। এই মুহূর্তে আর কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ সিদ্ধান্ত হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
আওয়ামী লীগ ও তার জোটভুক্ত দলগুলোকে নিষিদ্ধের বিষয়ে হাইকোর্টে রিটের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘বিচারাধীন বিষয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করব না।’
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে নতুন কোনো আলোচনা আছে কী না জানতে চাইলে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘এ বিষয়ে নতুন কোনো আপডেট নেই’।
আগের সংবাদ সম্মেলনের তথ্য উল্লেখ করে তিনি জানান, উপদেষ্টারা জানিয়েছেন সরকার যথোপযুক্ত সময়ে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার অডিও ফাঁস হওয়া সংক্রান্ত এক প্রশ্নে শফিকুল আলম বলেন, ‘অডিও রেকর্ডের বিষয়ে আসলে ফরেনসিক রিপোর্ট না দেখে বলতে পারবো না। অনেক সময় ডিপ ফেইকের মাধ্যমে আপনার কণ্ঠ নকল করা যায়, সেই জায়গায় আসলে এটি যে অথেনটিক একটি অডিও, সেটাকে ট্রেস করা খুবই টাফ।’
রাষ্ট্রপতি অপসারণ ইস্যূতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে সরকারের সংলাপের পরিকল্পনা আছে কিনা, এমন প্রশ্নে আজাদ মজুমদার বলেন, রাষ্ট্রপতি বিষয়ে রাজনৈতিক একটি ঐকমত্য আসলে সেই ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এখানে উপদেষ্টা পরিষদ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছে, একটি রাজনৈতিক ঐকমত্যে আসার চেষ্টা চলছে। সবগুলো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের নেতারা আলোচনা করছেন, একটি ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আশা করি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে আপনারা জানতে পারবেন।
রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে বিএনপির দিকে সরকার তাকিয়ে আছে কীনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই একটি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা করছে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫