নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি মোহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর সমালোচনা করে প্রবীণ সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘জেনারেল ওসমানীকে বঙ্গবন্ধু ভালোবাসত। ওর ওপরে সব দায়িত্ব দিয়েছিল। বীর উত্তম, বীর বিক্রম সবকিছু। সে যাকে পাইছে, তাকে দিছে। এর কোনো হিসাব ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করেছে জেনারেল ওসমানী।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গত শুক্রবার জাতীয় সংসদে স্মারক বক্তব্য দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
জেনারেল ওসমানী তাঁর প্রতিষ্ঠিত জাতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিতে মোশাররফ হোসেনকে আমন্ত্রণ জানান বলে দাবি করেন তিনি। মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘ও (ওসমানী) আমাকে টেলিফোন করে আমি জনতা লীগ (জাতীয় জনতা পার্টি হবে) করেছি, আপনি আমার দলে থাকবেন। আমি বললাম কী বললেন? আমি তো দল করি। আমাকে জিজ্ঞেস করে, কোন দল করেন? আমি বললাম, আওয়ামী লীগ করি। সে আমাকে বলে, আওয়ামী লীগ কি এখনো আছে?’
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কিছু কথা আছে। আজকে কিছু বললাম না। বিতর্কিত হয়ে যাবে। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রীকে কিছু বলেছি। এই মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত হয়েছে। বিকৃত করেছে কে? জেনারেল ওসমানী। এটা আমি বলতে চাই।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমি প্রশিক্ষণ নিয়ে যুদ্ধ করেছি। ভেতরে ঢুকেছি। আমি দুইবার আক্রান্ত হয়ে বেঁচে গিয়েছি। আজকে সেই কথা আর নাই বললাম।’
বর্ষীয়ান এই সংসদ সদস্য আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার আক্ষেপ, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে দেশে কোনো প্রতিবাদ হয়নি। আমরা অঝোরে কেঁদেছি। আমাদের হাতে কিছুই ছিল না। কিছুই করতে পারি নাই। আমরা মুক্তিযোদ্ধা, আমাদের হাতিয়ার ছিল না, কিছুই ছিল না। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পরে আমরা সংগঠনকে শক্তিশালী করেছি।’
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি মোহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর সমালোচনা করে প্রবীণ সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘জেনারেল ওসমানীকে বঙ্গবন্ধু ভালোবাসত। ওর ওপরে সব দায়িত্ব দিয়েছিল। বীর উত্তম, বীর বিক্রম সবকিছু। সে যাকে পাইছে, তাকে দিছে। এর কোনো হিসাব ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করেছে জেনারেল ওসমানী।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গত শুক্রবার জাতীয় সংসদে স্মারক বক্তব্য দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
জেনারেল ওসমানী তাঁর প্রতিষ্ঠিত জাতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিতে মোশাররফ হোসেনকে আমন্ত্রণ জানান বলে দাবি করেন তিনি। মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘ও (ওসমানী) আমাকে টেলিফোন করে আমি জনতা লীগ (জাতীয় জনতা পার্টি হবে) করেছি, আপনি আমার দলে থাকবেন। আমি বললাম কী বললেন? আমি তো দল করি। আমাকে জিজ্ঞেস করে, কোন দল করেন? আমি বললাম, আওয়ামী লীগ করি। সে আমাকে বলে, আওয়ামী লীগ কি এখনো আছে?’
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কিছু কথা আছে। আজকে কিছু বললাম না। বিতর্কিত হয়ে যাবে। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রীকে কিছু বলেছি। এই মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত হয়েছে। বিকৃত করেছে কে? জেনারেল ওসমানী। এটা আমি বলতে চাই।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমি প্রশিক্ষণ নিয়ে যুদ্ধ করেছি। ভেতরে ঢুকেছি। আমি দুইবার আক্রান্ত হয়ে বেঁচে গিয়েছি। আজকে সেই কথা আর নাই বললাম।’
বর্ষীয়ান এই সংসদ সদস্য আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার আক্ষেপ, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে দেশে কোনো প্রতিবাদ হয়নি। আমরা অঝোরে কেঁদেছি। আমাদের হাতে কিছুই ছিল না। কিছুই করতে পারি নাই। আমরা মুক্তিযোদ্ধা, আমাদের হাতিয়ার ছিল না, কিছুই ছিল না। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পরে আমরা সংগঠনকে শক্তিশালী করেছি।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫