নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ঈদ উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক মানুষের যাতায়াতের কারণে দেশের সড়ক-মহাসড়কে থাকবে যানবাহনের চাপ। সে সঙ্গে থাকবে তীব্র যানজট। এবারের ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে ৬০ লাখ শ্রমিক ঢাকা ছাড়বে। ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে মাঠে র্যাব, পুলিশ, নৌপুলিশ, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। তিনি বলেন, বাস, লঞ্চ, ট্রেন, স্টিমারে অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসব যানবাহনে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি থাকবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প কারখানা কবে ছুটি হবে, তা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্পমালিকদের সমন্বয়ে গঠিত সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ বিদেশি অর্ডার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পে একসঙ্গে ছুটি হলে লোকজনের ভিড়ে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য এসব শিল্প-কারখানা কবে ছুটি হচ্ছে, তা বিজিএমইএ-বিকেএমইএ এবং বড় বড় শিল্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সড়ক-মহাসড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য ২৫ এপ্রিলের মধ্যে সব ধরনের রাস্তা যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বৈঠকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা স্টিমার যাত্রীরা যাতে কোনো ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি বা মলম পার্টির খপ্পরে না পড়ে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমানে মলম পার্টির দৌরাত্ম্য তেমন নেই বলেও আশ্বস্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোজা শুরুর পর থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে উল্লেখ করে সে বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের বিভিন্ন উড়াল সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এসব উন্নয়নকাজের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে যাওয়ায় মানুষের যাতায়াত বহুলাংশে বেড়েছে। অনেকে মার্কেটে শপিং করতে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা শহরের যানজটের বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সড়ক-মহাসড়কে নসিমন, করিমন এবং ব্যাটারিচালিত কোনো যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। তবে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচলের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সময় এসব যানবাহনের চলাচল কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনার পদক্ষেপ নেবেন।
ঈদের সময় রাজধানী ফাঁকা হওয়ার পথে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনায় আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হচ্ছে, যাতে ফাঁকা রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা না ঘটে।
বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ শাহজাহান খান, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ঈদ উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক মানুষের যাতায়াতের কারণে দেশের সড়ক-মহাসড়কে থাকবে যানবাহনের চাপ। সে সঙ্গে থাকবে তীব্র যানজট। এবারের ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে ৬০ লাখ শ্রমিক ঢাকা ছাড়বে। ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে মাঠে র্যাব, পুলিশ, নৌপুলিশ, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। তিনি বলেন, বাস, লঞ্চ, ট্রেন, স্টিমারে অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসব যানবাহনে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি থাকবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প কারখানা কবে ছুটি হবে, তা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্পমালিকদের সমন্বয়ে গঠিত সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ বিদেশি অর্ডার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পে একসঙ্গে ছুটি হলে লোকজনের ভিড়ে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য এসব শিল্প-কারখানা কবে ছুটি হচ্ছে, তা বিজিএমইএ-বিকেএমইএ এবং বড় বড় শিল্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সড়ক-মহাসড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য ২৫ এপ্রিলের মধ্যে সব ধরনের রাস্তা যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বৈঠকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা স্টিমার যাত্রীরা যাতে কোনো ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি বা মলম পার্টির খপ্পরে না পড়ে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমানে মলম পার্টির দৌরাত্ম্য তেমন নেই বলেও আশ্বস্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোজা শুরুর পর থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে উল্লেখ করে সে বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের বিভিন্ন উড়াল সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এসব উন্নয়নকাজের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে যাওয়ায় মানুষের যাতায়াত বহুলাংশে বেড়েছে। অনেকে মার্কেটে শপিং করতে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা শহরের যানজটের বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সড়ক-মহাসড়কে নসিমন, করিমন এবং ব্যাটারিচালিত কোনো যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। তবে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচলের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সময় এসব যানবাহনের চলাচল কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনার পদক্ষেপ নেবেন।
ঈদের সময় রাজধানী ফাঁকা হওয়ার পথে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনায় আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হচ্ছে, যাতে ফাঁকা রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা না ঘটে।
বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ শাহজাহান খান, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫