নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। দেশে সর্বশেষ গত বছরের ৯ ডিসেম্বর করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন ছিল। সে হিসেবে তিন মাসের বেশি সময় পর মৃত্যুশূন্য দিন দেখল বাংলাদেশ। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২১৭ জন। গতকাল সোমবার থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় এসব রোগী শনাক্ত হন।
মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
মঙ্গলবার কোনো মৃত্যু না হলেও গতকাল সোমবার একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১ জনের মৃত্যু এবং ২৩৯ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মোট মৃত্যু দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ১১২ জন। আর মোট রোগী শনাক্ত হয়েছেন ১৯ লাখ ৪৯ হাজার ৯৪২ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৬০০ জন। এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪০৮ জন করোনা রোগী।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮৭৮টি সক্রিয় ল্যাবে ১৪ হাজার ৪৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্তের হার ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ।
গতকাল সোমবার ২৪ ঘণ্টায় আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮৭৮টি সক্রিয় ল্যাবে ১৩ হাজার ৬৬৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্তের হার ছিল ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সে হিসেবে শনাক্তের হারও কমেছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
দেশে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। দেশে সর্বশেষ গত বছরের ৯ ডিসেম্বর করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন ছিল। সে হিসেবে তিন মাসের বেশি সময় পর মৃত্যুশূন্য দিন দেখল বাংলাদেশ। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২১৭ জন। গতকাল সোমবার থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় এসব রোগী শনাক্ত হন।
মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
মঙ্গলবার কোনো মৃত্যু না হলেও গতকাল সোমবার একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১ জনের মৃত্যু এবং ২৩৯ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মোট মৃত্যু দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ১১২ জন। আর মোট রোগী শনাক্ত হয়েছেন ১৯ লাখ ৪৯ হাজার ৯৪২ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৬০০ জন। এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪০৮ জন করোনা রোগী।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮৭৮টি সক্রিয় ল্যাবে ১৪ হাজার ৪৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্তের হার ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ।
গতকাল সোমবার ২৪ ঘণ্টায় আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮৭৮টি সক্রিয় ল্যাবে ১৩ হাজার ৬৬৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্তের হার ছিল ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সে হিসেবে শনাক্তের হারও কমেছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫