কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে ভারতের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসার পর ভারতের সাহায্য বাংলাদেশ চেয়েছে। ভারত বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠকে তারা বিষয়টি তুলে ধরবে। যুক্তরাষ্ট্রে হিন্দু ও ভারতীয় সম্প্রদায় র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য মার্কিন প্রশাসনকে অনুরোধ করেছে। এটি সম্ভব হয়েছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় সম্প্রদায়কে বলেছিল বলে।’
সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বার্তার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যেটি বলেছে, সেটি হচ্ছে জবাবদিহি। বাংলাদেশে বাহিনীর ভেতরে জবাবদিহি রয়েছে। এ কারণে নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় ফাঁসি হয়েছে। অনেকে চাকরিচ্যুত হয়েছে। আমাদের ভেতরে যে জবাবদিহি রয়েছে, বিষয়টি মার্কিনদের কাছে ঠিকমতো পৌঁছায়নি।’ তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে লাইন অব ডিউটিতে মানুষ মেরে ফেলে। আমাদের এখানেও লাইন অব ডিউটিতে মানুষ মরে। কিন্তু এগুলো ন্যায়সংগত হতে হবে।’
তবে এমন ব্যাখ্যায় যুক্তরাষ্ট্র সন্তুষ্ট হয়নি বলেও জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখনো হয়তো আমাদের ব্যাখ্যায় (তারা) সন্তুষ্ট হয়নি। ভবিষ্যতে হয়তো হবে।’
ভূরাজনীতি প্রেক্ষাপটে ইউক্রেন ইস্যু নিয়ে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘জাতিসংঘ মহাসচিবের রাশিয়া সফরের বিষয়ে খুব আশাবাদী। আমরা চাই যাতে যুদ্ধ বন্ধ হয়। এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের মহাসচিবকে সব ধরনের উৎসাহ দেওয়া হবে বাংলাদেশ থেকে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফরে ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকা আসছেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়তো একটা সুখবর নিয়ে আসবেন। তবে কি খবর নিয়ে আসবেন, তা এখনো আমরা জানি না। ভারতের গণমাধ্যমের বরাতে আমরা জেনেছি, তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।’ তিনি বলেন, এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এবার হয়তো তারিখসহ আমন্ত্রণ দেওয়া হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের তারিখ ঠিক হবে জানিয়ে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর একটি সাক্ষাৎ রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়েরও সাক্ষাৎ রয়েছে। সেখানে অমীমাংসিত ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা হবে।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরে সম্ভাব্য আলোচনার বিষয়ে আবদুল মোমেন বলেন, ‘সবকিছু নিয়ে আলোচনা হবে। এর মধ্যে তিস্তা নদীর পানি বণ্টনসহ অন্যান্য বিষয়, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্য বিষয়ক বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয়ও রয়েছে। আমরা আরও বেশি বাণিজ্য বাড়াতে চাই। মে মাসের শেষ দিকে হয়তো জেসিসি বৈঠকটি হবে। বৈঠকটি করতে ভারতে যাব।’ তিনি বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের জেসিসি বৈঠকের আগে কিছু বৈঠক শেষ করতে হয়। দুই দেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠক শেষ হয়েছে। নদী কমিশনের বৈঠক এখনো শেষ হয়নি। ফলে এ ধরনের বৈঠকগুলো শেষ হলে জেসিসি বৈঠক হবে।’
দেশের মহাসড়ক নিয়ে আসন্ন এ বৈঠকে আলোচনায় ঢাকার আগ্রহ আছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডের মধ্যে সড়ক পথে কানেকটিভিটি প্রতিষ্ঠিত করার কাজ চলছে। এই উদ্যোগে সংযুক্ত হতে চায় বাংলাদেশ। আমরা তাদের আবার অনুরোধ করব। ইতিমধ্যে ভারত এ বিষয়ে রাজি হয়ে। থাইল্যান্ডের উপ-প্রধানমন্ত্রী আমাকে জানিয়েছেন, তাদেরও কোনো আপত্তি নেই। এ বিষয়ে আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখব।’
চীনের ঋণ নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘চীনের প্রেসিডেন্ট যখন বাংলাদেশ এসেছিলেন, তখন আমরা প্রায় ২৪ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কতটুকু নিয়েছি, সেটি দেখতে হবে। ঋণ নেওয়ার সময়ে আমরা খুবই হিসাব করে নিই। আমাদের বেশির ভাগ ঋণ হচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ও জাপান থেকে। চীন থেকে খুবই অল্প ঋণ নেওয়া হয়েছে, যা মোট ঋণের ৫ শতাংশেরও কম। সবাই শুধু চীনের ঋণের কথা বলে। জাপানের ঋণের কথা কেউ বলে না। বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কোনো তুলনা হয় না।’
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে ভারতের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসার পর ভারতের সাহায্য বাংলাদেশ চেয়েছে। ভারত বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠকে তারা বিষয়টি তুলে ধরবে। যুক্তরাষ্ট্রে হিন্দু ও ভারতীয় সম্প্রদায় র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য মার্কিন প্রশাসনকে অনুরোধ করেছে। এটি সম্ভব হয়েছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় সম্প্রদায়কে বলেছিল বলে।’
সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বার্তার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যেটি বলেছে, সেটি হচ্ছে জবাবদিহি। বাংলাদেশে বাহিনীর ভেতরে জবাবদিহি রয়েছে। এ কারণে নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় ফাঁসি হয়েছে। অনেকে চাকরিচ্যুত হয়েছে। আমাদের ভেতরে যে জবাবদিহি রয়েছে, বিষয়টি মার্কিনদের কাছে ঠিকমতো পৌঁছায়নি।’ তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে লাইন অব ডিউটিতে মানুষ মেরে ফেলে। আমাদের এখানেও লাইন অব ডিউটিতে মানুষ মরে। কিন্তু এগুলো ন্যায়সংগত হতে হবে।’
তবে এমন ব্যাখ্যায় যুক্তরাষ্ট্র সন্তুষ্ট হয়নি বলেও জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখনো হয়তো আমাদের ব্যাখ্যায় (তারা) সন্তুষ্ট হয়নি। ভবিষ্যতে হয়তো হবে।’
ভূরাজনীতি প্রেক্ষাপটে ইউক্রেন ইস্যু নিয়ে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘জাতিসংঘ মহাসচিবের রাশিয়া সফরের বিষয়ে খুব আশাবাদী। আমরা চাই যাতে যুদ্ধ বন্ধ হয়। এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের মহাসচিবকে সব ধরনের উৎসাহ দেওয়া হবে বাংলাদেশ থেকে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফরে ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী ২৮ এপ্রিল ঢাকা আসছেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়তো একটা সুখবর নিয়ে আসবেন। তবে কি খবর নিয়ে আসবেন, তা এখনো আমরা জানি না। ভারতের গণমাধ্যমের বরাতে আমরা জেনেছি, তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।’ তিনি বলেন, এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এবার হয়তো তারিখসহ আমন্ত্রণ দেওয়া হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের তারিখ ঠিক হবে জানিয়ে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর একটি সাক্ষাৎ রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়েরও সাক্ষাৎ রয়েছে। সেখানে অমীমাংসিত ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা হবে।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরে সম্ভাব্য আলোচনার বিষয়ে আবদুল মোমেন বলেন, ‘সবকিছু নিয়ে আলোচনা হবে। এর মধ্যে তিস্তা নদীর পানি বণ্টনসহ অন্যান্য বিষয়, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্য বিষয়ক বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয়ও রয়েছে। আমরা আরও বেশি বাণিজ্য বাড়াতে চাই। মে মাসের শেষ দিকে হয়তো জেসিসি বৈঠকটি হবে। বৈঠকটি করতে ভারতে যাব।’ তিনি বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের জেসিসি বৈঠকের আগে কিছু বৈঠক শেষ করতে হয়। দুই দেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠক শেষ হয়েছে। নদী কমিশনের বৈঠক এখনো শেষ হয়নি। ফলে এ ধরনের বৈঠকগুলো শেষ হলে জেসিসি বৈঠক হবে।’
দেশের মহাসড়ক নিয়ে আসন্ন এ বৈঠকে আলোচনায় ঢাকার আগ্রহ আছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডের মধ্যে সড়ক পথে কানেকটিভিটি প্রতিষ্ঠিত করার কাজ চলছে। এই উদ্যোগে সংযুক্ত হতে চায় বাংলাদেশ। আমরা তাদের আবার অনুরোধ করব। ইতিমধ্যে ভারত এ বিষয়ে রাজি হয়ে। থাইল্যান্ডের উপ-প্রধানমন্ত্রী আমাকে জানিয়েছেন, তাদেরও কোনো আপত্তি নেই। এ বিষয়ে আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখব।’
চীনের ঋণ নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘চীনের প্রেসিডেন্ট যখন বাংলাদেশ এসেছিলেন, তখন আমরা প্রায় ২৪ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কতটুকু নিয়েছি, সেটি দেখতে হবে। ঋণ নেওয়ার সময়ে আমরা খুবই হিসাব করে নিই। আমাদের বেশির ভাগ ঋণ হচ্ছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ও জাপান থেকে। চীন থেকে খুবই অল্প ঋণ নেওয়া হয়েছে, যা মোট ঋণের ৫ শতাংশেরও কম। সবাই শুধু চীনের ঋণের কথা বলে। জাপানের ঋণের কথা কেউ বলে না। বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কোনো তুলনা হয় না।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫