নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফেসবুকসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ব্যাপারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের একটি নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। কী করা যাবে না, আর কী করা যাবে এ ব্যাপারে আট দফা নির্দেশনা প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
গতকাল রোববার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মহিউদ্দীন আহমেদ তালুকদারের সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়। এই নির্দেশনা আজ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা ২০১৯-এর পরিমার্জিত সংস্করণ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ওই নির্দেশিকায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও কর্মচারীদের করণীয় ও বর্জনীয় নির্ধারণ করা এবং এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করার বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট তৈরি করা এবং এতে পরিহারযোগ্য বিষয় নির্দেশিকায় উল্লেখ রয়েছে। সে নির্দেশনার আলোকে এসব বিষয় অনুসরণ করার জন্য বলা হলো।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের যে আটটি বিষয় মানতে হবে:
১. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকার বা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় এমন কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, মন্তব্য, লাইক ও শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
২. জাতীয় ঐক্য ও চেতনার পরিপন্থী কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৩. কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এমন বা ধর্মনিরপেক্ষতা নীতি পরিপন্থী কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা যাবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট বা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে, এমন কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, মন্তব্য, লাইক, শেয়ার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৪. জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোনো সার্ভিসকে হেয়প্রতিপন্ন করে, এমন কোনো পোস্ট দেওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৫. লিঙ্গবৈষম্য বা এ সংক্রান্ত বিতর্কমূলক কোনো তথ্য-উপাত্তও প্রচার করা যাবে না।
৬. জনমনে অসন্তোষ বা অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে, এমন বিষয়ে লেখা, অডিও বা ভিডিও প্রকাশ বা শেয়ার করা যাবে না।
৭. ভিত্তিহীন, অসত্য বা অশ্লীল তথ্য প্রচার থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৮. অন্য কোনো রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সম্পর্কেও বিরূপ মন্তব্য সংবলিত কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, মন্তব্য, লাইক, শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
ফেসবুকসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ব্যাপারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের একটি নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। কী করা যাবে না, আর কী করা যাবে এ ব্যাপারে আট দফা নির্দেশনা প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
গতকাল রোববার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মহিউদ্দীন আহমেদ তালুকদারের সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়। এই নির্দেশনা আজ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা ২০১৯-এর পরিমার্জিত সংস্করণ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ওই নির্দেশিকায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও কর্মচারীদের করণীয় ও বর্জনীয় নির্ধারণ করা এবং এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করার বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট তৈরি করা এবং এতে পরিহারযোগ্য বিষয় নির্দেশিকায় উল্লেখ রয়েছে। সে নির্দেশনার আলোকে এসব বিষয় অনুসরণ করার জন্য বলা হলো।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের যে আটটি বিষয় মানতে হবে:
১. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকার বা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় এমন কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, মন্তব্য, লাইক ও শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
২. জাতীয় ঐক্য ও চেতনার পরিপন্থী কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৩. কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এমন বা ধর্মনিরপেক্ষতা নীতি পরিপন্থী কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা যাবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট বা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে, এমন কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, মন্তব্য, লাইক, শেয়ার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৪. জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোনো সার্ভিসকে হেয়প্রতিপন্ন করে, এমন কোনো পোস্ট দেওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৫. লিঙ্গবৈষম্য বা এ সংক্রান্ত বিতর্কমূলক কোনো তথ্য-উপাত্তও প্রচার করা যাবে না।
৬. জনমনে অসন্তোষ বা অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে, এমন বিষয়ে লেখা, অডিও বা ভিডিও প্রকাশ বা শেয়ার করা যাবে না।
৭. ভিত্তিহীন, অসত্য বা অশ্লীল তথ্য প্রচার থেকেও বিরত থাকতে হবে।
৮. অন্য কোনো রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সম্পর্কেও বিরূপ মন্তব্য সংবলিত কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, মন্তব্য, লাইক, শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে