নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে গণটিকা ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান। এই কদিনে আরও টিকা আসবে। দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করতে কোনো সমস্যা হবে না।
আজ বুধবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রবাসীদের দেওয়া ভেন্টিলেটর বিতরণ অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মুহাম্মদ খুরশীদ আলম এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক বলেন, `চলতি মাসের শেষের দিকে কিংবা আগামী মাসের প্রথমে ৫০ লাখ সিনোফার্মের টিকা আসবে। একই সঙ্গে ফাইজারের টিকাও আসবে ১০ লাখ। আমাদের হাতে সিনোফার্মের এখনো ৩৫ লাখের মতো টিকা রয়েছে। এই টিকা দিয়ে আমরা ক্যাম্পেইন ভ্যাকসিনেশনের দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করব।'
খুরশীদ আলম বলেন, `আমরা আশা করছি, যাঁদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে তাঁদের প্রত্যেককে দ্বিতীয় ডোজ নিশ্চিত করা যাবে। কিছু কিছু দেশ মডার্না ও ফাইজার চাইছে, এটা এখন দেওয়া সম্ভব নয়। ৬০ লাখ ফাইজার আসবে।'
এসএমএস ছাড়া গণটিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, `এ বিষয়ে আজ একটি বৈঠক আছে। বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত জানানো হবে। টিকা কার্যক্রমকে একেবারে গণটিকা না, ক্যাম্পেইন ভ্যাক্সিনেসন বলতে পারি। পরীক্ষামূলকভাবে আমরা এটি বাস্তবায়ন করেছিলাম। আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং আমরা দিতে পারি কি না, সেটা যাচাইয়ের জন্য। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, চেষ্টার ত্রুটি ছিল না।' দু-চার জায়গায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ক্যাম্পেইন সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
নমুনা পরীক্ষার জট কমাতে আরটি-পিসিআর মেশিন কেনার চেষ্টা চলছে। রোগীদের ভোগান্তি নিরসনে হাসপাতালগুলোকে অ্যান্টিজেন ও জিন এক্সপার্ট পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষা করাতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের মহাপরিচালক আবু হেনা মোরশেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতালবিষয়ক পরিচালক ফরিদ উদ্দিন মিয়াসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রবাসী বাংলাদেশের উপহার হিসেবে প্রাপ্ত ৫৬১টি ভেন্টিলেটরের মধ্যে ৩০০টি এখন বিতরণের ব্যবস্থা নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। করোনা রোগীর সেবা দেওয়ার জন্য সবচেয়ে বড় কোভিড ডেডিকেটেড ডিএনসিসি হাসপাতালের পরিচালক নাসির উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. খলিলুর রহমান ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পরিচালকের হাতে ভেন্টিলেটরগুলো হস্তান্তর করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ বি এম আবদুল্লাহ ভেন্টিলেটরগুলো তাঁদের হাতে তুলে দেন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো দুই চালানে মোট ৫৬২টি পোর্টেবল আইসিইউ ভেন্টিলেটর আসে।
ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, এগুলো যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করা চার চিকিৎসক নেফ্রোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদ সাদেক, কার্ডিওলজিস্ট অধ্যাপক ডা. মাসুদুল হাসান, জাতিসংঘের সাবেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মাহমুদ উস শামস চৌধুরী, কার্ডিওলজিস্ট অধ্যাপক ডা. চৌধুরী হাফিজ আহসান ও কানাডায় বসবাস করা চিকিৎসক আরিফুর রহমানের তত্ত্বাবধানে পাঠানো হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও ভেন্টিলেটর আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক বলেন, দেশে করোনার সংক্রমণ কমাতে বিভিন্ন দেশ থেকে টিকা কিনছে সরকার। পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো বিনা মূল্যে টিকা দিয়ে যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে সংকট রয়েছে আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর সহায়তার।
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে গণটিকা ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান। এই কদিনে আরও টিকা আসবে। দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করতে কোনো সমস্যা হবে না।
আজ বুধবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রবাসীদের দেওয়া ভেন্টিলেটর বিতরণ অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মুহাম্মদ খুরশীদ আলম এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক বলেন, `চলতি মাসের শেষের দিকে কিংবা আগামী মাসের প্রথমে ৫০ লাখ সিনোফার্মের টিকা আসবে। একই সঙ্গে ফাইজারের টিকাও আসবে ১০ লাখ। আমাদের হাতে সিনোফার্মের এখনো ৩৫ লাখের মতো টিকা রয়েছে। এই টিকা দিয়ে আমরা ক্যাম্পেইন ভ্যাকসিনেশনের দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করব।'
খুরশীদ আলম বলেন, `আমরা আশা করছি, যাঁদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে তাঁদের প্রত্যেককে দ্বিতীয় ডোজ নিশ্চিত করা যাবে। কিছু কিছু দেশ মডার্না ও ফাইজার চাইছে, এটা এখন দেওয়া সম্ভব নয়। ৬০ লাখ ফাইজার আসবে।'
এসএমএস ছাড়া গণটিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, `এ বিষয়ে আজ একটি বৈঠক আছে। বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত জানানো হবে। টিকা কার্যক্রমকে একেবারে গণটিকা না, ক্যাম্পেইন ভ্যাক্সিনেসন বলতে পারি। পরীক্ষামূলকভাবে আমরা এটি বাস্তবায়ন করেছিলাম। আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং আমরা দিতে পারি কি না, সেটা যাচাইয়ের জন্য। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, চেষ্টার ত্রুটি ছিল না।' দু-চার জায়গায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ক্যাম্পেইন সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
নমুনা পরীক্ষার জট কমাতে আরটি-পিসিআর মেশিন কেনার চেষ্টা চলছে। রোগীদের ভোগান্তি নিরসনে হাসপাতালগুলোকে অ্যান্টিজেন ও জিন এক্সপার্ট পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষা করাতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের মহাপরিচালক আবু হেনা মোরশেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতালবিষয়ক পরিচালক ফরিদ উদ্দিন মিয়াসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রবাসী বাংলাদেশের উপহার হিসেবে প্রাপ্ত ৫৬১টি ভেন্টিলেটরের মধ্যে ৩০০টি এখন বিতরণের ব্যবস্থা নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। করোনা রোগীর সেবা দেওয়ার জন্য সবচেয়ে বড় কোভিড ডেডিকেটেড ডিএনসিসি হাসপাতালের পরিচালক নাসির উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. খলিলুর রহমান ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পরিচালকের হাতে ভেন্টিলেটরগুলো হস্তান্তর করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ বি এম আবদুল্লাহ ভেন্টিলেটরগুলো তাঁদের হাতে তুলে দেন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো দুই চালানে মোট ৫৬২টি পোর্টেবল আইসিইউ ভেন্টিলেটর আসে।
ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, এগুলো যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করা চার চিকিৎসক নেফ্রোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদ সাদেক, কার্ডিওলজিস্ট অধ্যাপক ডা. মাসুদুল হাসান, জাতিসংঘের সাবেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মাহমুদ উস শামস চৌধুরী, কার্ডিওলজিস্ট অধ্যাপক ডা. চৌধুরী হাফিজ আহসান ও কানাডায় বসবাস করা চিকিৎসক আরিফুর রহমানের তত্ত্বাবধানে পাঠানো হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও ভেন্টিলেটর আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক বলেন, দেশে করোনার সংক্রমণ কমাতে বিভিন্ন দেশ থেকে টিকা কিনছে সরকার। পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো বিনা মূল্যে টিকা দিয়ে যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে সংকট রয়েছে আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর সহায়তার।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫