নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের নিরাপত্তায় ১৫৮ জন পুলিশ মোতায়েন করা আছে। আর আমাদের (যুক্তরাষ্ট্রে) রাষ্ট্রদূতের জন্য সিভিল ড্রেসে শুধু একজন গানম্যান দেওয়া আছে। কাজেই এখানে নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি নেই।’
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টায় গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনে যোগদান-পরবর্তী বিষয়ে তথ্য জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
হলি আর্টিজানের পরে কয়েকটি দেশের দূতাবাসে বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল। ওই ঘটনার পর দেশে আর কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হয়নি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখন সারা বাংলাদেশের জন্য পুলিশ দরকার। কাজেই বাড়তি নিরাপত্তা উইথড্রো (প্রত্যাহার) করা হয়েছে। আর তাঁর সঙ্গে তো গানম্যান দেওয়া আছে। এ ছাড়া তাদের নিজস্ব নিরাপত্তাব্যবস্থা তাদের অ্যাম্বাসির ভেতরেও আছে। এটা নিয়ে বারবার প্রশ্ন হচ্ছে। কিন্তু এর কোনো অর্থ নেই। আমার অ্যাম্বাসেডর তো কোনো নিরাপত্তা পায় না।’
আমেরিকায় প্রতিদিনই গোলাগুলি হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্কুলে গুলি, শপিং মলে গুলি, বাড়িতে গুলি। শিশুদের মারছে, বাচ্চাদের মারছে। আমরা তো শঙ্কায় থাকি যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের দেশের মানুষকে নিয়ে। তাদের নিজেদের দেশে আগে সামাল দেওয়া উচিত। ওইখানে নিরাপত্তার সমস্যা। আমাদের দেশে এই সমস্যাটাও নাই। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথেষ্ট ভালো কাজ করছে। আর একদিকে আমার আইনশৃঙ্খলা সংস্থার ওপর স্যাংশন দেবে, আবার তাদের কাছ থেকে নিরাপত্তা চাইবে। এটা আবার কেমন কথা। আমি সেই প্রশ্নটাও করেছি।’
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সরকারি সফর শেষ করে গত বুধবার দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছিলেন।
নিউইয়র্ক সফরে প্রধানমন্ত্রী ১৭-২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দেন। অধিবেশনের ফাঁকে অন্য উচ্চপর্যায়ের ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠকসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
শেখ হাসিনা ৩০ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের একটি বিমানে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে যান। লন্ডনে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা বিষয়ে গঠিত এপিপিজির সভাপতি এবং যুক্তরাজ্যের বিনিয়োগ ও ক্ষুদ্র ব্যবসাবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী রুশনারা আলী এমপির নেতৃত্বে অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের (এপিপিজি) এক প্রতিনিধিদলসহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্টজন তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
ওয়াশিংটন ডিসিতে শেখ হাসিনা ২৩ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন।
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের নিরাপত্তায় ১৫৮ জন পুলিশ মোতায়েন করা আছে। আর আমাদের (যুক্তরাষ্ট্রে) রাষ্ট্রদূতের জন্য সিভিল ড্রেসে শুধু একজন গানম্যান দেওয়া আছে। কাজেই এখানে নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি নেই।’
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টায় গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনে যোগদান-পরবর্তী বিষয়ে তথ্য জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
হলি আর্টিজানের পরে কয়েকটি দেশের দূতাবাসে বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল। ওই ঘটনার পর দেশে আর কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হয়নি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এখন সারা বাংলাদেশের জন্য পুলিশ দরকার। কাজেই বাড়তি নিরাপত্তা উইথড্রো (প্রত্যাহার) করা হয়েছে। আর তাঁর সঙ্গে তো গানম্যান দেওয়া আছে। এ ছাড়া তাদের নিজস্ব নিরাপত্তাব্যবস্থা তাদের অ্যাম্বাসির ভেতরেও আছে। এটা নিয়ে বারবার প্রশ্ন হচ্ছে। কিন্তু এর কোনো অর্থ নেই। আমার অ্যাম্বাসেডর তো কোনো নিরাপত্তা পায় না।’
আমেরিকায় প্রতিদিনই গোলাগুলি হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্কুলে গুলি, শপিং মলে গুলি, বাড়িতে গুলি। শিশুদের মারছে, বাচ্চাদের মারছে। আমরা তো শঙ্কায় থাকি যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের দেশের মানুষকে নিয়ে। তাদের নিজেদের দেশে আগে সামাল দেওয়া উচিত। ওইখানে নিরাপত্তার সমস্যা। আমাদের দেশে এই সমস্যাটাও নাই। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথেষ্ট ভালো কাজ করছে। আর একদিকে আমার আইনশৃঙ্খলা সংস্থার ওপর স্যাংশন দেবে, আবার তাদের কাছ থেকে নিরাপত্তা চাইবে। এটা আবার কেমন কথা। আমি সেই প্রশ্নটাও করেছি।’
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সরকারি সফর শেষ করে গত বুধবার দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছিলেন।
নিউইয়র্ক সফরে প্রধানমন্ত্রী ১৭-২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দেন। অধিবেশনের ফাঁকে অন্য উচ্চপর্যায়ের ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠকসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
শেখ হাসিনা ৩০ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের একটি বিমানে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে যান। লন্ডনে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা বিষয়ে গঠিত এপিপিজির সভাপতি এবং যুক্তরাজ্যের বিনিয়োগ ও ক্ষুদ্র ব্যবসাবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী রুশনারা আলী এমপির নেতৃত্বে অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের (এপিপিজি) এক প্রতিনিধিদলসহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্টজন তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
ওয়াশিংটন ডিসিতে শেখ হাসিনা ২৩ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫