নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত বছরের শুরু দিকে করোনা সংক্রমণ শনাক্তের পর দেশে একদিনে এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যু। এছাড়া একই সময় করোনায় আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২৬৮ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৪ হাজার ১৭২, আর আক্রান্ত শনাক্ত দাঁড়াল ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৪০৬ জন।
আজ রোববার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১০৮ জনের মৃত্যু এবং ৫ হাজার ৮৬৯ জন নতুন রোগী শনাক্তের তথ্য জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আর এর আগে দেশে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু ১১২ জন, ছিল চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আরটি–পিসিআর, জিন এক্সপার্ট এবং র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৫৫৪টি সক্রিয় ল্যাবে ২৪ হাজার ৪০০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে ৫ হাজার ২৬৮টি নমুনার ফল। সে হিসাবে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা রোগী শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৫৯ শতাংশ, গতকাল যা ছিল ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৩ হাজার ২৪৯ জন রোগী। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৮ লাখ ৪ হাজার ১০৩ জন।
একদিনে ১১৯ জনের মৃত্যুর মধ্যে এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩২ জন মারা গেছেন খুলনা বিভাগে। এরপরই রয়েছে– ঢাকা বিভাগে ২৪ জন, চট্টগ্রাম ২২, রাজশাহী ২২, বরিশাল ২, সিলেট ৫, রংপুর ৯ এবং ময়মনসিংহে ৩ জন মারা গেছেন। অবশ্য এখন পর্যন্ত করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা ঢাকা বিভাগেই সবচেয়ে বেশি, ৭ হাজার ৫১৩ জন।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত বছরের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
ঢাকা: দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত বছরের শুরু দিকে করোনা সংক্রমণ শনাক্তের পর দেশে একদিনে এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যু। এছাড়া একই সময় করোনায় আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২৬৮ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৪ হাজার ১৭২, আর আক্রান্ত শনাক্ত দাঁড়াল ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৪০৬ জন।
আজ রোববার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১০৮ জনের মৃত্যু এবং ৫ হাজার ৮৬৯ জন নতুন রোগী শনাক্তের তথ্য জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আর এর আগে দেশে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু ১১২ জন, ছিল চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আরটি–পিসিআর, জিন এক্সপার্ট এবং র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৫৫৪টি সক্রিয় ল্যাবে ২৪ হাজার ৪০০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে ৫ হাজার ২৬৮টি নমুনার ফল। সে হিসাবে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা রোগী শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৫৯ শতাংশ, গতকাল যা ছিল ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৩ হাজার ২৪৯ জন রোগী। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৮ লাখ ৪ হাজার ১০৩ জন।
একদিনে ১১৯ জনের মৃত্যুর মধ্যে এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩২ জন মারা গেছেন খুলনা বিভাগে। এরপরই রয়েছে– ঢাকা বিভাগে ২৪ জন, চট্টগ্রাম ২২, রাজশাহী ২২, বরিশাল ২, সিলেট ৫, রংপুর ৯ এবং ময়মনসিংহে ৩ জন মারা গেছেন। অবশ্য এখন পর্যন্ত করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা ঢাকা বিভাগেই সবচেয়ে বেশি, ৭ হাজার ৫১৩ জন।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত বছরের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫