নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ২১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ এই পাঁচ দিন অনলাইনে এবং কাউন্টারে কম্পিউটারের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকবে। তবে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে স্টেশনের কাউন্টার থেকে শতভাগ টিকিট ইস্যু করা যাবে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
আজ সোমবার সকালে রেলভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট বিক্রয় ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী।
এ সময় রেল মন্ত্রী বলেন, ‘দীর্ঘদিন রেলের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিএনএস লিমিটেড। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। তারা আগামী ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কম্পিউটারাইজড টিকেটিংয়ের কাজ শুরু করবে। ফলে ২০ মার্চ পর্যন্ত সিএনএস লিমিটেড কর্তৃক রেলওয়ের আন্তনগর ট্রেনের কম্পিউটারাইজড টিকিটিং পরিচালনা করা হবে। তারপর ২১ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সিএনএসের কাছে থেকে সকল কিছু বাংলাদেশ রেলওয়ে বুঝে নেবে ফলে এই সময়টাতে অনলাইন টিকিটিং কার্যকর বন্ধ থাকবে। তারপর ২৬ মার্চ থেকে পুনরায় সহজে অনলাইন ও কম্পিউটারের টিকিট কার্যক্রম চালাবে।’
পাঁচ দিন টিকেটিং কার্যক্রম বন্ধ থাকার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, স্টেশনের কাউন্টার থেকে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে পাঁচ দিনের পরিবর্তে দুই দিনের অগ্রিম টিকিট ইস্যু করা হবে এবং এ ক্ষেত্রে সকল টিকিট উন্মুক্ত থাকবে কোন কোটা বা আসন সংরক্ষিত থাকবে না।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে সহজের এমডি মালিহা এম কাদির বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে বাসের অনলাইন টিকেটিং নিয়ে আমরা কাজ করে আসছি। অনলাইনে টিকিট বিক্রি আমাদের মজ্জাগত বিষয়। মানুষকে আমরা যাতে ভালো সেবা দিতে পারি এই লক্ষ্যে কাজটি নিয়েছি।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা শুরু হয়। বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার ও মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এ সকল টিকিটের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৩ লাখ টিকিট অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে।
বর্তমানে সেন্ট্রাল সার্ভারের সঙ্গে ৭৭টি স্টেশন যুক্ত আছে যার কারণে যে কোনো গন্তব্যের টিকিট যেকোনো স্টেশন থেকে ক্রয় করা যায়। সিস্টেমটি সেন্ট্রালি কম্পিউটারাইজড সিট রিজার্ভেশন ও টিকেটিং সিস্টেম বা সিসিএসআরটিএস নামে পরিচিত। বর্তমান সিস্টেমটি পরিচালনার জন্য ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে পাঁচ বছরের জন্য সিএনএস লিমিটেডের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের চুক্তি সম্পাদিত হয়। করোনা সংক্রমণ এবং দরপত্র বিষয়ে মামলাজনিত কারণে চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণের পরও কার্যক্রমটি সিএনএস লিমিটেড কর্তৃক অব্যাহত রাখা হয়। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজ-সিনেসিস-ডিনসেন জেডির সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছর মেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদারসহ রেলওয়ে ও সহজের কর্মকর্তারা।
আগামী ২১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ এই পাঁচ দিন অনলাইনে এবং কাউন্টারে কম্পিউটারের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকবে। তবে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে স্টেশনের কাউন্টার থেকে শতভাগ টিকিট ইস্যু করা যাবে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
আজ সোমবার সকালে রেলভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট বিক্রয় ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী।
এ সময় রেল মন্ত্রী বলেন, ‘দীর্ঘদিন রেলের টিকিটিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিএনএস লিমিটেড। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। তারা আগামী ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কম্পিউটারাইজড টিকেটিংয়ের কাজ শুরু করবে। ফলে ২০ মার্চ পর্যন্ত সিএনএস লিমিটেড কর্তৃক রেলওয়ের আন্তনগর ট্রেনের কম্পিউটারাইজড টিকিটিং পরিচালনা করা হবে। তারপর ২১ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সিএনএসের কাছে থেকে সকল কিছু বাংলাদেশ রেলওয়ে বুঝে নেবে ফলে এই সময়টাতে অনলাইন টিকিটিং কার্যকর বন্ধ থাকবে। তারপর ২৬ মার্চ থেকে পুনরায় সহজে অনলাইন ও কম্পিউটারের টিকিট কার্যক্রম চালাবে।’
পাঁচ দিন টিকেটিং কার্যক্রম বন্ধ থাকার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, স্টেশনের কাউন্টার থেকে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে পাঁচ দিনের পরিবর্তে দুই দিনের অগ্রিম টিকিট ইস্যু করা হবে এবং এ ক্ষেত্রে সকল টিকিট উন্মুক্ত থাকবে কোন কোটা বা আসন সংরক্ষিত থাকবে না।
এদিকে সংবাদ সম্মেলনে সহজের এমডি মালিহা এম কাদির বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে বাসের অনলাইন টিকেটিং নিয়ে আমরা কাজ করে আসছি। অনলাইনে টিকিট বিক্রি আমাদের মজ্জাগত বিষয়। মানুষকে আমরা যাতে ভালো সেবা দিতে পারি এই লক্ষ্যে কাজটি নিয়েছি।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা শুরু হয়। বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার ও মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এ সকল টিকিটের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৩ লাখ টিকিট অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে।
বর্তমানে সেন্ট্রাল সার্ভারের সঙ্গে ৭৭টি স্টেশন যুক্ত আছে যার কারণে যে কোনো গন্তব্যের টিকিট যেকোনো স্টেশন থেকে ক্রয় করা যায়। সিস্টেমটি সেন্ট্রালি কম্পিউটারাইজড সিট রিজার্ভেশন ও টিকেটিং সিস্টেম বা সিসিএসআরটিএস নামে পরিচিত। বর্তমান সিস্টেমটি পরিচালনার জন্য ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে পাঁচ বছরের জন্য সিএনএস লিমিটেডের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের চুক্তি সম্পাদিত হয়। করোনা সংক্রমণ এবং দরপত্র বিষয়ে মামলাজনিত কারণে চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণের পরও কার্যক্রমটি সিএনএস লিমিটেড কর্তৃক অব্যাহত রাখা হয়। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজ-সিনেসিস-ডিনসেন জেডির সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছর মেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদারসহ রেলওয়ে ও সহজের কর্মকর্তারা।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫