অনলাইন ডেস্ক
কুমিল্লায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ক্যাম্পের কমান্ডারকে প্রত্যাহার করেছে সেনাবাহিনী। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়।
আইএসপিআর বলেছে, গত ৩০ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত ৩টায় ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের’ ভিত্তিতে যৌথবাহিনীর অভিযানে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলা থেকে মো. তৌহিদুল ইসলাম (৪০) আটক হন। পরদিন দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক’ ঘটনা তদন্তে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সেনা ক্যাম্পের কমান্ডারকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার করা হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনে উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সেনা আইন অনুযায়ী যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তৌহিদুল ইসলাম চট্টগ্রাম বন্দরের একটি শিপিং এজেন্টের কর্মী ছিলেন। তিনি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের পাঁচথুবী গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তাঁর স্ত্রী ও চার মেয়ে রেখেছেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, বাবার মৃত্যুর খবর শুনে গত রোববার বাড়ি আসেন তৌহিদুল। গতকাল শুক্রবার তাঁর বাবার কুলখানি হওয়ার কথা ছিল।
তৌহিদুল ইসলামের ভাই আবুল কালাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে সেনাবাহিনীর ৩টি গাড়ি ও একটি লাল রঙের গাড়ি বাড়িতে আসে। তৌহিদুল ইসলামের কাছে অস্ত্র আছে— এমন অভিযোগে তাঁকে ধরে নিয়ে যায় তাঁরা।
আবুল কালাম বলেন, ‘আমার ভাই কখনই অস্ত্র আনতে পারে না। তার সম্পর্কে আমাদের পুরো এলাকা খুব ভালো করে জানে। আমরা বারবার বলার পরেও তাঁরা আমার ভাইকে নিয়ে যায়। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ আমাদের জানায়, তাকে গোমতী পাড়ের গোমতী বিলাশ নামক স্থান থেকে তাঁরা উদ্ধার করেছে। সে নাকি হাসপাতালে আছে। আমরা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে তাঁর লাশ দেখি। তার শরীরে বেদম মারের আঘাতের চিহ্ন আছে।’
যুবদল নেতার মৃত্যুতে জড়িত সেনা সদস্যদের বিচার চেয়েছে বিএনপি। ফেসবুকে পৃথক পোস্ট দিয়েছেন বিএনপি ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
কুমিল্লায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ক্যাম্পের কমান্ডারকে প্রত্যাহার করেছে সেনাবাহিনী। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়।
আইএসপিআর বলেছে, গত ৩০ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত ৩টায় ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের’ ভিত্তিতে যৌথবাহিনীর অভিযানে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলা থেকে মো. তৌহিদুল ইসলাম (৪০) আটক হন। পরদিন দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক’ ঘটনা তদন্তে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সেনা ক্যাম্পের কমান্ডারকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার করা হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনে উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সেনা আইন অনুযায়ী যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তৌহিদুল ইসলাম চট্টগ্রাম বন্দরের একটি শিপিং এজেন্টের কর্মী ছিলেন। তিনি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের পাঁচথুবী গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তাঁর স্ত্রী ও চার মেয়ে রেখেছেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, বাবার মৃত্যুর খবর শুনে গত রোববার বাড়ি আসেন তৌহিদুল। গতকাল শুক্রবার তাঁর বাবার কুলখানি হওয়ার কথা ছিল।
তৌহিদুল ইসলামের ভাই আবুল কালাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে সেনাবাহিনীর ৩টি গাড়ি ও একটি লাল রঙের গাড়ি বাড়িতে আসে। তৌহিদুল ইসলামের কাছে অস্ত্র আছে— এমন অভিযোগে তাঁকে ধরে নিয়ে যায় তাঁরা।
আবুল কালাম বলেন, ‘আমার ভাই কখনই অস্ত্র আনতে পারে না। তার সম্পর্কে আমাদের পুরো এলাকা খুব ভালো করে জানে। আমরা বারবার বলার পরেও তাঁরা আমার ভাইকে নিয়ে যায়। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ আমাদের জানায়, তাকে গোমতী পাড়ের গোমতী বিলাশ নামক স্থান থেকে তাঁরা উদ্ধার করেছে। সে নাকি হাসপাতালে আছে। আমরা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে তাঁর লাশ দেখি। তার শরীরে বেদম মারের আঘাতের চিহ্ন আছে।’
যুবদল নেতার মৃত্যুতে জড়িত সেনা সদস্যদের বিচার চেয়েছে বিএনপি। ফেসবুকে পৃথক পোস্ট দিয়েছেন বিএনপি ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫