কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ পরামর্শক কমিশন বা জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) বৈঠক আগামী ৩০ মে নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সেটি পিছিয়েছে। জেসিসি বৈঠক ৩০ মে হচ্ছে না বলে নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকটি আগামী জুনের মাঝামাঝিতে হতে পারে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস বলেন, ‘বৈঠকটি স্থগিত করা হয়নি। বরং বৈঠকটি কিছুদিন পিছিয়েছে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, বর্তমানে নদী সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতের গুয়াহাটিতে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। সেখানে গতকাল শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। বৈঠকে দুই মন্ত্রীই জেসিসি বৈঠক পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছেন। এ ছাড়া জেসিসি বৈঠকের আগে এর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করেছেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতে নদী সম্মেলনের সাইডলাইনে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বিষয়াদি নিয়ে তাঁরা আলোচনা করেছেন। সেখানেই জেসিসি বৈঠক পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছেন তাঁরা।
বৈঠক পিছিয়ে দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জেসিসি বৈঠকের আগে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এখনো কিছু বৈঠক বাকি রয়েছে। কিছুদিন পিছিয়ে দিলে বৈঠকগুলো সম্পন্ন করা সম্ভব হবে, তাই পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকটির জন্য জুনের মাঝামাঝি একটি তারিখ নির্ধারণ করা হবে। তবে এখনো তারিখ ঠিক হয়নি।’
জানা গেছে, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে বেসরকারি উন্নয়ন সংঘের উদ্যোগে আজ থেকে শুরু হওয়া দুই দিনের নদী সম্মেলন শেষ করে নয়াদিল্লিতে পৌঁছানোর প্রস্তুতি নিয়ে শুক্রবার ঢাকা ছেড়ে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জেসিসি বৈঠকে যোগ দিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামসসহ বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সোমবার ঢাকা থেকে সরাসরি নয়াদিল্লি যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু শেষ সময়ে এসে তা স্থগিত হয়ে গেল।
আসন্ন জেসিসি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, বাণিজ্য ও যোগাযোগ, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, রাজনৈতিক, কনস্যুলার এবং সাংস্কৃতিক, নিরাপত্তা, উন্নয়ন সহযোগিতা, ঋণসহ সব দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ভার্চুয়াল ষষ্ঠ জেসিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ পরামর্শক কমিশন বা জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) বৈঠক আগামী ৩০ মে নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সেটি পিছিয়েছে। জেসিসি বৈঠক ৩০ মে হচ্ছে না বলে নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকটি আগামী জুনের মাঝামাঝিতে হতে পারে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস বলেন, ‘বৈঠকটি স্থগিত করা হয়নি। বরং বৈঠকটি কিছুদিন পিছিয়েছে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, বর্তমানে নদী সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতের গুয়াহাটিতে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। সেখানে গতকাল শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। বৈঠকে দুই মন্ত্রীই জেসিসি বৈঠক পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছেন। এ ছাড়া জেসিসি বৈঠকের আগে এর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করেছেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতে নদী সম্মেলনের সাইডলাইনে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বিষয়াদি নিয়ে তাঁরা আলোচনা করেছেন। সেখানেই জেসিসি বৈঠক পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছেন তাঁরা।
বৈঠক পিছিয়ে দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জেসিসি বৈঠকের আগে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এখনো কিছু বৈঠক বাকি রয়েছে। কিছুদিন পিছিয়ে দিলে বৈঠকগুলো সম্পন্ন করা সম্ভব হবে, তাই পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকটির জন্য জুনের মাঝামাঝি একটি তারিখ নির্ধারণ করা হবে। তবে এখনো তারিখ ঠিক হয়নি।’
জানা গেছে, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে বেসরকারি উন্নয়ন সংঘের উদ্যোগে আজ থেকে শুরু হওয়া দুই দিনের নদী সম্মেলন শেষ করে নয়াদিল্লিতে পৌঁছানোর প্রস্তুতি নিয়ে শুক্রবার ঢাকা ছেড়ে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জেসিসি বৈঠকে যোগ দিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামসসহ বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সোমবার ঢাকা থেকে সরাসরি নয়াদিল্লি যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু শেষ সময়ে এসে তা স্থগিত হয়ে গেল।
আসন্ন জেসিসি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, বাণিজ্য ও যোগাযোগ, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, রাজনৈতিক, কনস্যুলার এবং সাংস্কৃতিক, নিরাপত্তা, উন্নয়ন সহযোগিতা, ঋণসহ সব দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ভার্চুয়াল ষষ্ঠ জেসিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৫ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে