নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের সঙ্গে ট্রানজিটের সুবিধার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিশ্বায়নের যুগে আমরা নিজেদের দরজা বন্ধ করে রাখতে পারি না।’ একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সেখানে ক্ষতিটা কী হচ্ছে? বরং আমরা রাস্তার ভাড়া পাচ্ছি। সুবিধা পাচ্ছে দেশের মানুষ। আমরা কিছু অর্থ উপার্জন করছি।’
আজ বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতকে ট্রানজিট দেওয়া নিয়ে আপত্তি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ট্রানজিট তো এরই মধ্যে দেওয়া আছে। ত্রিপুরা থেকে বাস ঢাকা হয়ে কলকাতা যাচ্ছে। সেখানে ক্ষতিটা কী হচ্ছে? বরং আমরা রাস্তার ভাড়া পাচ্ছি। সুবিধা পাচ্ছে দেশের মানুষ। আমরা কিছু অর্থ উপার্জন করছি। আসামের রুমালীগড় হয়ে পাইপলাইনের মাধ্যমে পার্বতীপুরে ডিপোতে তেল আসছে। সেটা নাটোর পর্যন্ত আনব। ক্ষতিটা কী হয়েছে? বরং আমরা তেলটা সস্তায় কিনতে পারছি।’
বাংলাদেশ কেন বিচ্ছিন্ন থাকবে এমন প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভুটান থেকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড পর্যন্ত একটি রাস্তা যাচ্ছে। সেই রাস্তাটা যাচ্ছে বাংলাদেশকে বাইপাস করে। বিশ্বব্যাপী রোড হচ্ছে, সেটা থেকে বিচ্ছিন্ন বাংলাদেশ। কেন বিচ্ছিন্ন থাকব? ভারত চাচ্ছিল, এ রাস্তাটা ভুটান থেকে বাংলাদেশ হয়ে ভারত ও মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড যাবে। এটা হলে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যে কত সুবিধা হতো। সেটাও খালেদা জিয়া নাকচ করে দিয়েছিল। আমরা চারদিকে বন্ধ হয়ে থাকব। এই হলো তাদের (বিএনপির) অবস্থা।’
বাংলাদেশকে ট্রান্স এশিয়া রেলওয়ে ও হাইওয়ে যুক্ত হতে হবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘নিজেদের দরজা বন্ধ রাখতে পারি না। আমরা সারা বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। নেপাল, ভুটানের সঙ্গে ট্রানজিট পেয়েছি ভারতের। এটা একটা দেশ না। এটা আঞ্চলিক ট্রানজিট ও যোগাযোগ সুবিধার জন্য এটা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে এত বেশি কথা হচ্ছে—তাই আমাদের এই কথাগুলো বলা উচিত।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা একটা পদক্ষেপ নিয়েছি। আজকে পৃথিবীটা হচ্ছে গ্লোবাল ভিলেজ। একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। ব্যবসা-বাণিজ্য যোগাযোগের দরজা বন্ধ করে থাকা যায় না। কী সর্বনাশ করেছে (বিএনপি) দেশের! মিয়ানমারের গ্যাসক্ষেত্রে ভারত, চীন, জাপানের বিনিয়োগ ছিল, ওই গ্যাসটা বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারত নিয়ে যাবে, নিয়ে যাওয়ার সময় আমরা একটা ভাগ নেব। এটা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে গ্যাসের কোনো অভাব হতো না। খালেদা জিয়া সেটা হতে দেয়নি। কেন দেয়নি? আজকে সেই গ্যাস নিয়ে গেছে চীন। আর কোনো দেশ তো নিতে পারছে না। অথচ আমরা সেটা থেকে পেতাম। আমি সরকারে আসার পর অনেক চেষ্টা করেছিলাম। একটু গ্যাস আনতে পারি কি না। কিন্তু পারলাম না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে আমরা নেপাল, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশ মিলে প্রতিটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা। সেখানে ট্রানজিটের ব্যবস্থা। নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ কেনা শুরু করছি। গ্রিড লাইন করা...আমরা সেই চুক্তিও করেছি এবং কার্যকরও করছি।’
ভারতের সঙ্গে ট্রানজিটের সুবিধার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিশ্বায়নের যুগে আমরা নিজেদের দরজা বন্ধ করে রাখতে পারি না।’ একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সেখানে ক্ষতিটা কী হচ্ছে? বরং আমরা রাস্তার ভাড়া পাচ্ছি। সুবিধা পাচ্ছে দেশের মানুষ। আমরা কিছু অর্থ উপার্জন করছি।’
আজ বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতকে ট্রানজিট দেওয়া নিয়ে আপত্তি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ট্রানজিট তো এরই মধ্যে দেওয়া আছে। ত্রিপুরা থেকে বাস ঢাকা হয়ে কলকাতা যাচ্ছে। সেখানে ক্ষতিটা কী হচ্ছে? বরং আমরা রাস্তার ভাড়া পাচ্ছি। সুবিধা পাচ্ছে দেশের মানুষ। আমরা কিছু অর্থ উপার্জন করছি। আসামের রুমালীগড় হয়ে পাইপলাইনের মাধ্যমে পার্বতীপুরে ডিপোতে তেল আসছে। সেটা নাটোর পর্যন্ত আনব। ক্ষতিটা কী হয়েছে? বরং আমরা তেলটা সস্তায় কিনতে পারছি।’
বাংলাদেশ কেন বিচ্ছিন্ন থাকবে এমন প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভুটান থেকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড পর্যন্ত একটি রাস্তা যাচ্ছে। সেই রাস্তাটা যাচ্ছে বাংলাদেশকে বাইপাস করে। বিশ্বব্যাপী রোড হচ্ছে, সেটা থেকে বিচ্ছিন্ন বাংলাদেশ। কেন বিচ্ছিন্ন থাকব? ভারত চাচ্ছিল, এ রাস্তাটা ভুটান থেকে বাংলাদেশ হয়ে ভারত ও মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড যাবে। এটা হলে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যে কত সুবিধা হতো। সেটাও খালেদা জিয়া নাকচ করে দিয়েছিল। আমরা চারদিকে বন্ধ হয়ে থাকব। এই হলো তাদের (বিএনপির) অবস্থা।’
বাংলাদেশকে ট্রান্স এশিয়া রেলওয়ে ও হাইওয়ে যুক্ত হতে হবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘নিজেদের দরজা বন্ধ রাখতে পারি না। আমরা সারা বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। নেপাল, ভুটানের সঙ্গে ট্রানজিট পেয়েছি ভারতের। এটা একটা দেশ না। এটা আঞ্চলিক ট্রানজিট ও যোগাযোগ সুবিধার জন্য এটা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে এত বেশি কথা হচ্ছে—তাই আমাদের এই কথাগুলো বলা উচিত।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা একটা পদক্ষেপ নিয়েছি। আজকে পৃথিবীটা হচ্ছে গ্লোবাল ভিলেজ। একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। ব্যবসা-বাণিজ্য যোগাযোগের দরজা বন্ধ করে থাকা যায় না। কী সর্বনাশ করেছে (বিএনপি) দেশের! মিয়ানমারের গ্যাসক্ষেত্রে ভারত, চীন, জাপানের বিনিয়োগ ছিল, ওই গ্যাসটা বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারত নিয়ে যাবে, নিয়ে যাওয়ার সময় আমরা একটা ভাগ নেব। এটা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে গ্যাসের কোনো অভাব হতো না। খালেদা জিয়া সেটা হতে দেয়নি। কেন দেয়নি? আজকে সেই গ্যাস নিয়ে গেছে চীন। আর কোনো দেশ তো নিতে পারছে না। অথচ আমরা সেটা থেকে পেতাম। আমি সরকারে আসার পর অনেক চেষ্টা করেছিলাম। একটু গ্যাস আনতে পারি কি না। কিন্তু পারলাম না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে আমরা নেপাল, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশ মিলে প্রতিটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা। সেখানে ট্রানজিটের ব্যবস্থা। নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ কেনা শুরু করছি। গ্রিড লাইন করা...আমরা সেই চুক্তিও করেছি এবং কার্যকরও করছি।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে