নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৬০ জন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যেখানে গতকাল ১৭ জনের মৃত্যু এবং ১ হাজার ১৭৮ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এর আগে জুনের শেষ নাগাদ থেকে আগস্টের শেষ নাগাদ পর্যন্ত টানা দৈনিক মৃত্যু ১০০-এর ওপরে ছিল। এমনকি কোনো কোনো দিন মৃত্যু ২০০ ছাড়িয়ে গেছে। গত ১০ ও ৫ আগস্ট ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় আরটি–পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮২১টি সক্রিয় ল্যাবে ২৬ হাজার ৫৬৯টি নমুনা পরীক্ষা করলে ৮৬০ টিতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে। সে হিসাবে রোগী শনাক্তের হার ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ।
যেখানে গতকাল ৮২১টি সক্রিয় ল্যাবে ২৮ হাজার ৫৯৯টি নমুনা পরীক্ষা করলে ১ হাজার ১৭৮ টিতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে। সে হিসাবে রোগী শনাক্তের হার ছিল ৪ দশমিক ১২ শতাংশ।
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগে। এই বিভাগে গত এক দিনে মারা গেছেন ৭ জন কোভিড রোগী। এ ছাড়া ঢাকায় ৬ জন, বরিশালে ১ জন, সিলেটে ৪ জন, রংপুরে ১ একজন এবং ময়মনসিংহে ৪ জন মারা গেছেন। এ সময় রাজশাহী ও খুলনা বিভাগে কারও মৃত্যু হয়নি।
এক দিনে করোনায় মৃত ২৩ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ২০ জন এবং বেসরকারি হাসপাতালে ৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে পুরুষ ১১ আর নারী ১২ জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৭১–৮০ বছর বয়সী ৪ জন, ৬১–৭০ বছর বয়সী ৮ জন, ৫১–৬০ বছর বয়সী ৩ জন, ৪১–৫০ বছর বয়সী ৫ জন, ৩১-৪০ বছর বয়সী ২ জন এবং ২১-৩০ বছর বয়সী একজন কোভিড রোগী এই সময়ে মারা গেছেন।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন ৯৭৯ জন রোগী। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ১৫ লাখ ১৫ হাজার ৯৪১ জন। যেখানে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯১১ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ২৭ হাজার ৫১০ জন করোনা রোগীর।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত রোগী শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত বছরের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৬০ জন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যেখানে গতকাল ১৭ জনের মৃত্যু এবং ১ হাজার ১৭৮ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এর আগে জুনের শেষ নাগাদ থেকে আগস্টের শেষ নাগাদ পর্যন্ত টানা দৈনিক মৃত্যু ১০০-এর ওপরে ছিল। এমনকি কোনো কোনো দিন মৃত্যু ২০০ ছাড়িয়ে গেছে। গত ১০ ও ৫ আগস্ট ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় আরটি–পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৮২১টি সক্রিয় ল্যাবে ২৬ হাজার ৫৬৯টি নমুনা পরীক্ষা করলে ৮৬০ টিতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে। সে হিসাবে রোগী শনাক্তের হার ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ।
যেখানে গতকাল ৮২১টি সক্রিয় ল্যাবে ২৮ হাজার ৫৯৯টি নমুনা পরীক্ষা করলে ১ হাজার ১৭৮ টিতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে। সে হিসাবে রোগী শনাক্তের হার ছিল ৪ দশমিক ১২ শতাংশ।
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগে। এই বিভাগে গত এক দিনে মারা গেছেন ৭ জন কোভিড রোগী। এ ছাড়া ঢাকায় ৬ জন, বরিশালে ১ জন, সিলেটে ৪ জন, রংপুরে ১ একজন এবং ময়মনসিংহে ৪ জন মারা গেছেন। এ সময় রাজশাহী ও খুলনা বিভাগে কারও মৃত্যু হয়নি।
এক দিনে করোনায় মৃত ২৩ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ২০ জন এবং বেসরকারি হাসপাতালে ৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে পুরুষ ১১ আর নারী ১২ জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৭১–৮০ বছর বয়সী ৪ জন, ৬১–৭০ বছর বয়সী ৮ জন, ৫১–৬০ বছর বয়সী ৩ জন, ৪১–৫০ বছর বয়সী ৫ জন, ৩১-৪০ বছর বয়সী ২ জন এবং ২১-৩০ বছর বয়সী একজন কোভিড রোগী এই সময়ে মারা গেছেন।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন ৯৭৯ জন রোগী। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ১৫ লাখ ১৫ হাজার ৯৪১ জন। যেখানে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯১১ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ২৭ হাজার ৫১০ জন করোনা রোগীর।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত রোগী শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত বছরের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫