নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে স্থায়ী মুক্তি দিয়ে অবিলম্বে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন বিএনপিপন্থি নারী আইনজীবীরা। তাঁরা সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য অবিলম্বে বিদেশ পাঠানো না হলে এর পরিণাম শুভ হবে না।
আজ বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের সামনে ‘নারী আইনজীবীবৃন্দ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট’-এর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় তাঁরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দাবিতে নানা স্লোগান দেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নী ও পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট নাসরিন আক্তার।
অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নী বলেন, ‘উন্নত চিকিৎসা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। সেই সাংবিধানিক অধিকারকে সরকার ক্ষুণ্ণ করছে। চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার থেকে দেশনেত্রীকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশের কোনো আদালত খালেদা জিয়ার জামিন দিতে পারেননি। এটা অত্যন্ত দুঃখের। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়, চিকিৎসা চায়।’
ফাহিমা নাসরিন মুন্নী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদককে উদ্দেশ্য করে আরও বলেন, ‘আপনার অসুস্থতার কথা স্মরণ করুন। আপনার নেত্রীকে সব সময় ভুল পথে পরিচালনা করবেন না। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার অভিজ্ঞতা স্মরণ করুন। নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন। খালেদা জিয়াকে নিয়ে যে হিংস্রতা-স্বার্থপরতা দেখাচ্ছেন, এর শেষ কিন্তু আছে। সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টর নিষ্ঠুর-নির্মমভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে। এই নিয়ন্ত্রণের রোষানলে পড়ে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া মৃত্যুর জাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছেন।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া, ড. আরিফা জেসমিন নাহিন, শামীমা সুলতানা দীপ্তি, মৌসুমি আক্তার, আফসানা শুভ্রা, টুম্পা রিফাত, জেসমিন আক্তার, মিনা বেগম মিনি, মেহবুবা জুঁই, আনজুম আরা মুন্নী, সৈয়দা লাইলি, নুর বাঁধন প্রমুখ।
এসব নারী আইনজীবী সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য অবিলম্বে বিদেশ পাঠানো না হলে এর পরিণাম শুভ হবে না।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে স্থায়ী মুক্তি দিয়ে অবিলম্বে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন বিএনপিপন্থি নারী আইনজীবীরা। তাঁরা সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য অবিলম্বে বিদেশ পাঠানো না হলে এর পরিণাম শুভ হবে না।
আজ বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের সামনে ‘নারী আইনজীবীবৃন্দ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট’-এর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় তাঁরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দাবিতে নানা স্লোগান দেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নী ও পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট নাসরিন আক্তার।
অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নী বলেন, ‘উন্নত চিকিৎসা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। সেই সাংবিধানিক অধিকারকে সরকার ক্ষুণ্ণ করছে। চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার থেকে দেশনেত্রীকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশের কোনো আদালত খালেদা জিয়ার জামিন দিতে পারেননি। এটা অত্যন্ত দুঃখের। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়, চিকিৎসা চায়।’
ফাহিমা নাসরিন মুন্নী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদককে উদ্দেশ্য করে আরও বলেন, ‘আপনার অসুস্থতার কথা স্মরণ করুন। আপনার নেত্রীকে সব সময় ভুল পথে পরিচালনা করবেন না। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার অভিজ্ঞতা স্মরণ করুন। নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন। খালেদা জিয়াকে নিয়ে যে হিংস্রতা-স্বার্থপরতা দেখাচ্ছেন, এর শেষ কিন্তু আছে। সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টর নিষ্ঠুর-নির্মমভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে। এই নিয়ন্ত্রণের রোষানলে পড়ে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া মৃত্যুর জাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছেন।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া, ড. আরিফা জেসমিন নাহিন, শামীমা সুলতানা দীপ্তি, মৌসুমি আক্তার, আফসানা শুভ্রা, টুম্পা রিফাত, জেসমিন আক্তার, মিনা বেগম মিনি, মেহবুবা জুঁই, আনজুম আরা মুন্নী, সৈয়দা লাইলি, নুর বাঁধন প্রমুখ।
এসব নারী আইনজীবী সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য অবিলম্বে বিদেশ পাঠানো না হলে এর পরিণাম শুভ হবে না।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫