নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সড়কে পুলিশের হয়রানি ও রাইড শেয়ারিং অ্যাপস কোম্পানির ২৫ শতাংশ কমিশন প্রত্যাহার করে ১০ শতাংশ করার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন বাইকাররা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অ্যাপ-বেইজড ড্রাইভারস ইউনিয়ন অব বাংলাদেশের আহ্বানে ঢাকা রাইড শেয়ারিং ড্রাইভারস ইউনিয়ন, সম্মিলিত রাইডারস অব চট্টগ্রাম এবং কোথায় যাবেন রাইড শেয়ারিং গ্রুপ সিলেট দিনব্যাপী কর্মবিরতি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
রাস্তায় পুলিশের হয়রানি নিয়ে মানববন্ধনে রাইডাররা বলেন, রাস্তায় বের হলেই বিভিন্ন রকম পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হয়। আমাদের কোথাও দাঁড়ানোর জায়গা দেওয়া হয় না। কোনো রাস্তার মোড়ে দাঁড়াতে গেলে ট্রাফিক পুলিশ জরিমানা করে, যা আমরা সাত দিনেও আয় করতে পারি না।
অ্যাপ প্রতিষ্ঠানের কমিশন বিষয়ে বক্তারা বলেন, `গাড়ির জ্বালানি ও শ্রমের বিনিময়ে টাকা পাই, তা থেকে আধুনিক কমিশন গ্রহণকারী কোম্পানিগুলো ২৫ শতাংশের বেশি কেড়ে নেয়। এই অ্যাপসের মাধ্যমে আমাদের দাসে পরিণত করা হয়েছে। আমাদের শোষণ করা হচ্ছে। তার ওপর বিনা অজুহাতে অ্যাপস বন্ধ করে আমাদের কর্মহীন করছে।'
রাইড শেয়ারিং যাতায়াতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে স্বীকার করে এক বাইকার বলেন, রাস্তায় পুলিশের হয়রানি আর অ্যাপসের মাধ্যমে অধিকাংশ টাকা নিয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং-সেবা দিনদিন হুমকির মুখে পড়ছে। মাস শেষে ধারদেনা করে গাড়ির কাজ করাতে হয়। বছর শেষে তুলতে হচ্ছে লোন। এতে দিনদিন আমরা দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছি। রাইডশেয়ারিংয়ে যুক্ত চার লাখের বেশি মানুষের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে।
মানববন্ধনে তারা বিভিন্ন স্লোগান-সংবলিত ফেস্টুন বহন করেছেন। এতে লেখা হয়েছে—'ওরা আমাদের মুখের খাবার কেড়ে নেয়; কর্মচারীর মতো কাঠামো যখন, কর্মসময়ের মূল্য দাও; কমিশন কমাও, রাইড শেয়ারিং বাঁচাও; প্রধানমন্ত্রী আমাদের অবস্থা বিবেচনা করুন, আমরা ভালো নেই; রাইড শেয়ারিং যদি সেবা হয়, ২০ শতাংশ কমিশন কেমনে হয়।
মানববন্ধনে রাইডাররা ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হচ্ছে—
১. অ্যাপস-নির্ভর শ্রমিকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দিন, সময়ের মূল্য দিন।
২. সকল প্রকার রাইডে কমিশন ১০ শতাংশ নির্ধারণ করুন, মিথ্যা অজুহাতে কর্মহীন করা থেকে বিরত থাকুন।
৩. ঢাকা-চট্টগ্রাম ও সিলেট রাইড শেয়ারিংয়ের যানবাহন দাঁড়ানোর জায়গা করে দিন।
৪. সকল ধরনের পুলিশি হয়রানি বন্ধ করুন।
৫. এনালিস্টকৃত রাইড শেয়ারকারী যানবাহনগুলো গণপরিবহনের আওতায় অ্যাডভান্স ইনকাম ট্যাক্স থেকে মুক্ত রাখুন।
৬. গত বছর গ্রহণ করা সব এআইটি এনালিস্টকৃত যানবাহন মালিকদের ফিরিয়ে দিন।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশনের নির্বাহী সদস্য খোরশেদ আলম, শেয়ারিং অ্যাপসের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিন সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমেদ, সহসাধারণ সম্পাদক এম এইচ টুটুলসহ রাইড শেয়ারিং ইউনিটের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বাইকাররা।
সড়কে পুলিশের হয়রানি ও রাইড শেয়ারিং অ্যাপস কোম্পানির ২৫ শতাংশ কমিশন প্রত্যাহার করে ১০ শতাংশ করার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন বাইকাররা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অ্যাপ-বেইজড ড্রাইভারস ইউনিয়ন অব বাংলাদেশের আহ্বানে ঢাকা রাইড শেয়ারিং ড্রাইভারস ইউনিয়ন, সম্মিলিত রাইডারস অব চট্টগ্রাম এবং কোথায় যাবেন রাইড শেয়ারিং গ্রুপ সিলেট দিনব্যাপী কর্মবিরতি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
রাস্তায় পুলিশের হয়রানি নিয়ে মানববন্ধনে রাইডাররা বলেন, রাস্তায় বের হলেই বিভিন্ন রকম পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হয়। আমাদের কোথাও দাঁড়ানোর জায়গা দেওয়া হয় না। কোনো রাস্তার মোড়ে দাঁড়াতে গেলে ট্রাফিক পুলিশ জরিমানা করে, যা আমরা সাত দিনেও আয় করতে পারি না।
অ্যাপ প্রতিষ্ঠানের কমিশন বিষয়ে বক্তারা বলেন, `গাড়ির জ্বালানি ও শ্রমের বিনিময়ে টাকা পাই, তা থেকে আধুনিক কমিশন গ্রহণকারী কোম্পানিগুলো ২৫ শতাংশের বেশি কেড়ে নেয়। এই অ্যাপসের মাধ্যমে আমাদের দাসে পরিণত করা হয়েছে। আমাদের শোষণ করা হচ্ছে। তার ওপর বিনা অজুহাতে অ্যাপস বন্ধ করে আমাদের কর্মহীন করছে।'
রাইড শেয়ারিং যাতায়াতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে স্বীকার করে এক বাইকার বলেন, রাস্তায় পুলিশের হয়রানি আর অ্যাপসের মাধ্যমে অধিকাংশ টাকা নিয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং-সেবা দিনদিন হুমকির মুখে পড়ছে। মাস শেষে ধারদেনা করে গাড়ির কাজ করাতে হয়। বছর শেষে তুলতে হচ্ছে লোন। এতে দিনদিন আমরা দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছি। রাইডশেয়ারিংয়ে যুক্ত চার লাখের বেশি মানুষের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে।
মানববন্ধনে তারা বিভিন্ন স্লোগান-সংবলিত ফেস্টুন বহন করেছেন। এতে লেখা হয়েছে—'ওরা আমাদের মুখের খাবার কেড়ে নেয়; কর্মচারীর মতো কাঠামো যখন, কর্মসময়ের মূল্য দাও; কমিশন কমাও, রাইড শেয়ারিং বাঁচাও; প্রধানমন্ত্রী আমাদের অবস্থা বিবেচনা করুন, আমরা ভালো নেই; রাইড শেয়ারিং যদি সেবা হয়, ২০ শতাংশ কমিশন কেমনে হয়।
মানববন্ধনে রাইডাররা ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হচ্ছে—
১. অ্যাপস-নির্ভর শ্রমিকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দিন, সময়ের মূল্য দিন।
২. সকল প্রকার রাইডে কমিশন ১০ শতাংশ নির্ধারণ করুন, মিথ্যা অজুহাতে কর্মহীন করা থেকে বিরত থাকুন।
৩. ঢাকা-চট্টগ্রাম ও সিলেট রাইড শেয়ারিংয়ের যানবাহন দাঁড়ানোর জায়গা করে দিন।
৪. সকল ধরনের পুলিশি হয়রানি বন্ধ করুন।
৫. এনালিস্টকৃত রাইড শেয়ারকারী যানবাহনগুলো গণপরিবহনের আওতায় অ্যাডভান্স ইনকাম ট্যাক্স থেকে মুক্ত রাখুন।
৬. গত বছর গ্রহণ করা সব এআইটি এনালিস্টকৃত যানবাহন মালিকদের ফিরিয়ে দিন।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশনের নির্বাহী সদস্য খোরশেদ আলম, শেয়ারিং অ্যাপসের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিন সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমেদ, সহসাধারণ সম্পাদক এম এইচ টুটুলসহ রাইড শেয়ারিং ইউনিটের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বাইকাররা।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫