নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে অভিযোগ গঠন বিষয়ে আবারও আংশিক শুনানি হয়েছে। পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এই দিন ধার্য করেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের বিশেষ এজলাসে এই মামলার শুনানি চলাকালে খালেদা জিয়ার পক্ষে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী। আংশিক শুনানি শেষে তিনি সময় চাইলে আদালত পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন। গত কয়েকটি ধার্য তারিখে তাঁর পক্ষে শুনানি হয়েছে।
খালেদা জিয়ার পক্ষে অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, খালেদা জিয়ার পক্ষে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ যে মোহাম্মদ আলী শুনানি করেছেন। শুনানি শেষ না হওয়ায় আদালত আগামী ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন। এই মামলার আরেক আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সাবেক জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন ও বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম আদালতে হাজির হন। অন্য আসামিদের পক্ষে সময়ের আবেদন করেন আইনজীবীরা।
কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতির মামলাটি হয়। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।
খালেদা জিয়া ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হচ্ছেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে অভিযোগ গঠন বিষয়ে আবারও আংশিক শুনানি হয়েছে। পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এই দিন ধার্য করেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের বিশেষ এজলাসে এই মামলার শুনানি চলাকালে খালেদা জিয়ার পক্ষে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী। আংশিক শুনানি শেষে তিনি সময় চাইলে আদালত পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন। গত কয়েকটি ধার্য তারিখে তাঁর পক্ষে শুনানি হয়েছে।
খালেদা জিয়ার পক্ষে অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, খালেদা জিয়ার পক্ষে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ যে মোহাম্মদ আলী শুনানি করেছেন। শুনানি শেষ না হওয়ায় আদালত আগামী ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন। এই মামলার আরেক আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সাবেক জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন ও বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম আদালতে হাজির হন। অন্য আসামিদের পক্ষে সময়ের আবেদন করেন আইনজীবীরা।
কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতির মামলাটি হয়। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।
খালেদা জিয়া ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হচ্ছেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫