নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অন্তত ৬১টি জেলায় শনাক্ত হয়েছে ডেঙ্গু রোগী। এরই মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার ১০১ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায়ও দেশে রেকর্ড পরিমাণ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। দেশের ৬১টি জেলায় মোট ১ হাজার ৯৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু সবচেয়ে বেশি কাবু করেছে ঢাকার নাগরিকদের। দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬১ জেলায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হলেও রংপুর বিভাগের তিন জেলা—কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরে দেওয়া তথ্যানুসারে, এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো চলতি বছর এক দিনে ১ হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হলো। এর আগে, সর্বশেষ ৩০ অক্টোবর এক হাজার ২০ জন আক্রান্ত হয়েছিল। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪০ হাজার ১০১ জনে পৌঁছেছে। এর মধ্যে শুধু ঢাকা মহানগরীতেই ২৭ হাজারের বেশি।
এদিকে, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দেড় শ জনে দাঁড়িয়েছে। আগের দিন ৭ জনের পর গত ২৪ ঘণ্টায়ও নতুন করে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে করে মৃতের সংখ্যা ১৫০ জনে ঠেকেছে। যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু। এর আগে, ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে ১৭৯ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল।
বুধবার পর্যন্ত সরকারি হিসেবের আওতায় থাকা দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ৩ হাজার ৭৫০ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ২ হাজার ৩৩২ জন এবং ঢাকার বাইরে এক হাজার ৪১৮ জন। এ বছরের শুরুতেই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। যা বছরের শেষদিকে এসে আরও ভয়ানক রূপ নিচ্ছে। সেপ্টেম্বরে খারাপ পরিস্থিতি শুরু হলেও অক্টোবরে সেটি কমে আসার আশা করা হলেও বাস্তবে তার সম্পূর্ণ বিপরীত হয়েছে। আর নভেম্বরের প্রথম দুদিনেই আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজারের বেশি মানুষ। এর মধ্যে মারা গেছেন ১১ জন।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ার পেছনে সরকারের স্থায়ী কর্মকৌশল না থাকাকে বারবার দায়ী করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা। একই সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের পদক্ষেপ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। এমনকি স্থানীয় সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকও। বুধবারও রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে আরও জোরালোভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘ডেঙ্গু এখন আশঙ্কাজনক হারে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে, চিকিৎসারও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে। হাসপাতালে শয্যার অভাব হবে না। হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে। প্রয়োজনে আরও বাড়ানো হবে। তবে, শুধু চিকিৎসার মাধ্যমে ডেঙ্গু মোকাবিলা সম্ভব নয়।’
দেশের অন্তত ৬১টি জেলায় শনাক্ত হয়েছে ডেঙ্গু রোগী। এরই মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার ১০১ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায়ও দেশে রেকর্ড পরিমাণ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। দেশের ৬১টি জেলায় মোট ১ হাজার ৯৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়ার খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু সবচেয়ে বেশি কাবু করেছে ঢাকার নাগরিকদের। দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬১ জেলায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হলেও রংপুর বিভাগের তিন জেলা—কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ও ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরে দেওয়া তথ্যানুসারে, এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো চলতি বছর এক দিনে ১ হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হলো। এর আগে, সর্বশেষ ৩০ অক্টোবর এক হাজার ২০ জন আক্রান্ত হয়েছিল। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪০ হাজার ১০১ জনে পৌঁছেছে। এর মধ্যে শুধু ঢাকা মহানগরীতেই ২৭ হাজারের বেশি।
এদিকে, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দেড় শ জনে দাঁড়িয়েছে। আগের দিন ৭ জনের পর গত ২৪ ঘণ্টায়ও নতুন করে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে করে মৃতের সংখ্যা ১৫০ জনে ঠেকেছে। যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু। এর আগে, ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে ১৭৯ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল।
বুধবার পর্যন্ত সরকারি হিসেবের আওতায় থাকা দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন ৩ হাজার ৭৫০ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ২ হাজার ৩৩২ জন এবং ঢাকার বাইরে এক হাজার ৪১৮ জন। এ বছরের শুরুতেই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। যা বছরের শেষদিকে এসে আরও ভয়ানক রূপ নিচ্ছে। সেপ্টেম্বরে খারাপ পরিস্থিতি শুরু হলেও অক্টোবরে সেটি কমে আসার আশা করা হলেও বাস্তবে তার সম্পূর্ণ বিপরীত হয়েছে। আর নভেম্বরের প্রথম দুদিনেই আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজারের বেশি মানুষ। এর মধ্যে মারা গেছেন ১১ জন।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ার পেছনে সরকারের স্থায়ী কর্মকৌশল না থাকাকে বারবার দায়ী করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা। একই সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের পদক্ষেপ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। এমনকি স্থানীয় সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকও। বুধবারও রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে আরও জোরালোভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘ডেঙ্গু এখন আশঙ্কাজনক হারে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে, চিকিৎসারও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে। হাসপাতালে শয্যার অভাব হবে না। হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে। প্রয়োজনে আরও বাড়ানো হবে। তবে, শুধু চিকিৎসার মাধ্যমে ডেঙ্গু মোকাবিলা সম্ভব নয়।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫