নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় গত এক বছরে (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর) সারা দেশে ৭১২ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ৫৪৭টি দুর্ঘটনায় এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। ২০২১ সালে একই সময়ে সারা দেশে ৩৯৯টি কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনায় ৫৩৮ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছিল। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেড়েছে ১৭৪ জনের, দুর্ঘটনা বেড়েছে ১৪৮ টি।
আজ শনিবার বিকেলে বেসরকারি সংস্থা সেফটি অ্যান্ড রাইটস সোসাইটি (এসআরএস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটি স্থানীয় ও জাতীয় মোট ২৬টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ওপর জরিপ পরিচালনা করে এ ফলাফল প্রকাশ করেছে।
এসআরএস নির্বাহী পরিচালক সেকেন্দার আলী মিনা বলেন, ‘যেসব শ্রমিক কর্মক্ষেত্রের বাইরে অথবা কর্মক্ষেত্র থেকে আসা-যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় অথবা অন্য কোনো কারণে মারা গেছেন তাঁদের এই জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।’
জরিপে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি শ্রমিক নিহত হয়েছে পরিবহন খাতে। যাদের সংখ্যা মোট ৩৩৩ জন। এরপরেই রয়েছে সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে (যেমন-ওয়ার্কশপ, গ্যাস, বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) ১৭০ জন, নির্মাণখাতে ১০৪ জন, কৃষিখাতে ৬২ জন এবং কল-কারখানা ও অন্যান্য উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানে এই সংখ্যা ৪৩ জন।
মৃত্যুর কারণ পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫৩ জন, বিস্ফোরণে ৮৪ জন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৬৯ জন, বজ্রপাতে ৫৭ জন, মাচা বা ওপর থেকে পড়ে মারা গেছে ৪৫ জন, শক্ত বা ভারী কোনো বস্তুর দ্বারা আঘাত বা তার নিচে চাপা পড়ে ৩৮ জন, পানিতে ডুবে ২৪ জন, আগুনে পুড়ে ১৪, রাসায়নিক দ্রব্য বা সেপটিক ট্যাংক বা পানির ট্যাংকের বিষাক্ত গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ১৪ জন, পাহাড় বা মাটি, ব্রিজ, ভবন বা ছাদ, দেয়াল ধসে ১৩ জন এবং অন্যান্য কারণে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনা কমাতে এসআরএস কিছু সুপারিশের কথা জানিয়েছেন। তা হচ্ছে প্রত্যেকটি সেক্টরে গুরুত্বের সঙ্গে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। কেমিক্যাল সংরক্ষণ, পরিবহন ও ব্যবহারে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে। কারখানা ও প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক নিরাপত্তা নির্দেশনা প্রণয়ন, ঝুঁকি নিরূপণসহ দুর্ঘটনার মূল কারণ চিহ্নিত করে তা কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় গত এক বছরে (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর) সারা দেশে ৭১২ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ৫৪৭টি দুর্ঘটনায় এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। ২০২১ সালে একই সময়ে সারা দেশে ৩৯৯টি কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনায় ৫৩৮ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছিল। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেড়েছে ১৭৪ জনের, দুর্ঘটনা বেড়েছে ১৪৮ টি।
আজ শনিবার বিকেলে বেসরকারি সংস্থা সেফটি অ্যান্ড রাইটস সোসাইটি (এসআরএস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটি স্থানীয় ও জাতীয় মোট ২৬টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ওপর জরিপ পরিচালনা করে এ ফলাফল প্রকাশ করেছে।
এসআরএস নির্বাহী পরিচালক সেকেন্দার আলী মিনা বলেন, ‘যেসব শ্রমিক কর্মক্ষেত্রের বাইরে অথবা কর্মক্ষেত্র থেকে আসা-যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় অথবা অন্য কোনো কারণে মারা গেছেন তাঁদের এই জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।’
জরিপে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি শ্রমিক নিহত হয়েছে পরিবহন খাতে। যাদের সংখ্যা মোট ৩৩৩ জন। এরপরেই রয়েছে সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে (যেমন-ওয়ার্কশপ, গ্যাস, বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) ১৭০ জন, নির্মাণখাতে ১০৪ জন, কৃষিখাতে ৬২ জন এবং কল-কারখানা ও অন্যান্য উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানে এই সংখ্যা ৪৩ জন।
মৃত্যুর কারণ পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫৩ জন, বিস্ফোরণে ৮৪ জন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৬৯ জন, বজ্রপাতে ৫৭ জন, মাচা বা ওপর থেকে পড়ে মারা গেছে ৪৫ জন, শক্ত বা ভারী কোনো বস্তুর দ্বারা আঘাত বা তার নিচে চাপা পড়ে ৩৮ জন, পানিতে ডুবে ২৪ জন, আগুনে পুড়ে ১৪, রাসায়নিক দ্রব্য বা সেপটিক ট্যাংক বা পানির ট্যাংকের বিষাক্ত গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ১৪ জন, পাহাড় বা মাটি, ব্রিজ, ভবন বা ছাদ, দেয়াল ধসে ১৩ জন এবং অন্যান্য কারণে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনা কমাতে এসআরএস কিছু সুপারিশের কথা জানিয়েছেন। তা হচ্ছে প্রত্যেকটি সেক্টরে গুরুত্বের সঙ্গে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। কেমিক্যাল সংরক্ষণ, পরিবহন ও ব্যবহারে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। কর্মক্ষেত্র দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে। কারখানা ও প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক নিরাপত্তা নির্দেশনা প্রণয়ন, ঝুঁকি নিরূপণসহ দুর্ঘটনার মূল কারণ চিহ্নিত করে তা কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে