নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত অর্থবছরে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে এগিয়ে রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ। সবচেয়ে পিছিয়ে আছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আজ বুধবার ২০২০-২১ অর্থবছরের এপিএ বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করেছে। ৫১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে ৯৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ নম্বর পেয়ে এপিএ বাস্তবায়নে শীর্ষে রয়েছে আইসিটি বিভাগ। আর ৬৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ নম্বর পেয়ে তালিকায় সবার নিচে রয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০১৯-২০ অর্থবছরেও এপিএ বাস্তবায়নে শীর্ষে ছিল আইসিটি বিভাগ।
এক অর্থবছরে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো কী কী কাজ করবে, সেই অঙ্গীকার করে সরকারের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে সচিবেরা চুক্তিতে সই করেন। অর্থবছর শেষে এপিএ মূল্যায়ন নম্বর প্রকাশ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তালিকায় ৯৮ দশমিক ৪২ শতাংশ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ দ্বিতীয় এবং ৯৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ নম্বর পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। চতুর্থ অবস্থানে আছে ৯৬দশমিক ৯৫ শতাংশ নম্বর পাওয়া পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। এরপরই আছে ৯৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ নম্বর পেয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। তালিকার পরবর্তী স্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে ৯৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ নম্বর পাওয়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, ৯৬ দশমিক ২০ শতাংশ নম্বর পাওয়া পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ৯৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ নম্বর পাওয়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ৯৫ দশমিক ৪১ শতাংশ নম্বর পাওয়া স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং ৯৫ দশমকি ৩ শতাংশ নম্বর পাওয়া অর্থ বিভাগ।
এর পরের অবস্থানগুলোতে রয়েছে যথাক্রমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ, খাদ্য মন্ত্রণালয়, সেতু বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
গত অর্থবছরে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে এগিয়ে রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ। সবচেয়ে পিছিয়ে আছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আজ বুধবার ২০২০-২১ অর্থবছরের এপিএ বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করেছে। ৫১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে ৯৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ নম্বর পেয়ে এপিএ বাস্তবায়নে শীর্ষে রয়েছে আইসিটি বিভাগ। আর ৬৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ নম্বর পেয়ে তালিকায় সবার নিচে রয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০১৯-২০ অর্থবছরেও এপিএ বাস্তবায়নে শীর্ষে ছিল আইসিটি বিভাগ।
এক অর্থবছরে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো কী কী কাজ করবে, সেই অঙ্গীকার করে সরকারের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে সচিবেরা চুক্তিতে সই করেন। অর্থবছর শেষে এপিএ মূল্যায়ন নম্বর প্রকাশ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তালিকায় ৯৮ দশমিক ৪২ শতাংশ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ দ্বিতীয় এবং ৯৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ নম্বর পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। চতুর্থ অবস্থানে আছে ৯৬দশমিক ৯৫ শতাংশ নম্বর পাওয়া পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। এরপরই আছে ৯৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ নম্বর পেয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। তালিকার পরবর্তী স্থানগুলোয় রয়েছে যথাক্রমে ৯৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ নম্বর পাওয়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, ৯৬ দশমিক ২০ শতাংশ নম্বর পাওয়া পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ৯৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ নম্বর পাওয়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ৯৫ দশমিক ৪১ শতাংশ নম্বর পাওয়া স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং ৯৫ দশমকি ৩ শতাংশ নম্বর পাওয়া অর্থ বিভাগ।
এর পরের অবস্থানগুলোতে রয়েছে যথাক্রমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ, খাদ্য মন্ত্রণালয়, সেতু বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫