নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে ৩৫তম জাতীয় কবিতা উৎসব শুরু হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন। এ বছর জাতীয় কবিতা উৎসবের মর্মবাণী—‘বাংলার স্বাধীনতা আমার কবিতা।’
উৎসবে দেশি-বিদেশি প্রায় ১০ হাজার কবিতাপ্রেমীর সমাগম ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে ৩০০ কবি কবিতা পাঠের জন্য নাম নিবন্ধন করেছেন।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে উৎসবের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি তারিক সুজাত। তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২৩-এর উদ্বোধন করবেন দেশের অন্যতম প্রধান কবি আসাদ চৌধুরী। ২০২০ সালে ৩৪তম জাতীয় কবিতা উৎসবে ঘোষিত জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার-২০২১ কবি মুহাম্মদ নূরুল হুদার হাতে তুলে দেওয়া হবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে পাঁচটায়। সেদিন সন্ধ্যা ছয়টায় জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার-২০২৩-এর নাম ঘোষণা করা হবে।
তারিক সুজাত আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের কবিরা চিরকালই প্রগতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। বিগত ৩৪টি আয়োজনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও ভাষার সংগ্রামী কবিরা এই উৎসবে আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নির্যাতিত মানুষের মুক্তির কথা বলেছেন। এই উৎসবকে আমরা কবিতার মিলনমেলায় পরিণত করতে পেরেছি।’
দুই দিনব্যাপী উৎসবে কবিতাপাঠ, নিবেদিত কবিতা, সেমিনার, আবৃত্তি ও সংগীতের মধ্য দিয়ে আয়োজন জমে উঠবে। এ বছরের উৎসব স্লোগান ও উৎসব সংগীত রচনা করেছেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মুহাম্মদ সামাদ। ঘোষণাপত্র লিখেছেন কবি কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মুহাম্মদ সামাদ বলেন, জাতীয় কবিতা উৎসব কবিতার বৃহত্তম এই ঐতিহ্যবাহী আয়োজন শুধু বাংলাদেশের নয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক অনন্য উৎসব, যা ইতিমধ্যে সারা বিশ্বে বিশেষ মর্যাদা অর্জন করেছে। সূচনালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটি উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার কবিতানুরাগী ও শ্রোতার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এই উৎসব যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তার নজির পৃথিবীতে বিরল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ৩৫তম কবিতা উৎসবের আহ্বায়ক শিহাব সরকার, পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কবি আসলাম সানী, আমিনুর রহমান সুলতান প্রমুখ।
স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খল মুক্তির ডাক দিয়ে কবিতা উৎসবের শুরু ১৯৮৭ সালে, কালের পরিক্রমায় এই উৎসব সাড়ে তিন দশক অতিক্রম করেছে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে ৩৫তম জাতীয় কবিতা উৎসব শুরু হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন। এ বছর জাতীয় কবিতা উৎসবের মর্মবাণী—‘বাংলার স্বাধীনতা আমার কবিতা।’
উৎসবে দেশি-বিদেশি প্রায় ১০ হাজার কবিতাপ্রেমীর সমাগম ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে ৩০০ কবি কবিতা পাঠের জন্য নাম নিবন্ধন করেছেন।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে উৎসবের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি তারিক সুজাত। তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২৩-এর উদ্বোধন করবেন দেশের অন্যতম প্রধান কবি আসাদ চৌধুরী। ২০২০ সালে ৩৪তম জাতীয় কবিতা উৎসবে ঘোষিত জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার-২০২১ কবি মুহাম্মদ নূরুল হুদার হাতে তুলে দেওয়া হবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে পাঁচটায়। সেদিন সন্ধ্যা ছয়টায় জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার-২০২৩-এর নাম ঘোষণা করা হবে।
তারিক সুজাত আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের কবিরা চিরকালই প্রগতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। বিগত ৩৪টি আয়োজনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও ভাষার সংগ্রামী কবিরা এই উৎসবে আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নির্যাতিত মানুষের মুক্তির কথা বলেছেন। এই উৎসবকে আমরা কবিতার মিলনমেলায় পরিণত করতে পেরেছি।’
দুই দিনব্যাপী উৎসবে কবিতাপাঠ, নিবেদিত কবিতা, সেমিনার, আবৃত্তি ও সংগীতের মধ্য দিয়ে আয়োজন জমে উঠবে। এ বছরের উৎসব স্লোগান ও উৎসব সংগীত রচনা করেছেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মুহাম্মদ সামাদ। ঘোষণাপত্র লিখেছেন কবি কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি মুহাম্মদ সামাদ বলেন, জাতীয় কবিতা উৎসব কবিতার বৃহত্তম এই ঐতিহ্যবাহী আয়োজন শুধু বাংলাদেশের নয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক অনন্য উৎসব, যা ইতিমধ্যে সারা বিশ্বে বিশেষ মর্যাদা অর্জন করেছে। সূচনালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটি উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার কবিতানুরাগী ও শ্রোতার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এই উৎসব যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তার নজির পৃথিবীতে বিরল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ৩৫তম কবিতা উৎসবের আহ্বায়ক শিহাব সরকার, পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কবি আসলাম সানী, আমিনুর রহমান সুলতান প্রমুখ।
স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খল মুক্তির ডাক দিয়ে কবিতা উৎসবের শুরু ১৯৮৭ সালে, কালের পরিক্রমায় এই উৎসব সাড়ে তিন দশক অতিক্রম করেছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২১ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২১ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২১ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২১ দিন আগে