কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
২৭ দেশের জোট ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বাংলাদেশের সঙ্গে চলমান সম্পর্কে গতি আনতে নতুন চুক্তি করবে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় দ্বিপক্ষীয় রাজনৈতিক সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের জানানো হয়েছে, প্রস্তাবিত চুক্তিটি এখনো আলোচনার পর্যায়ে আছে।
সংলাপে ইইউ বাংলাদেশে মুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পরিবেশের বিকাশ, আইনের শাসনের মানোন্নয়ন এবং মানবাধিকার ও শ্রম পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ ও সংশয়ের অবসান ঘটানোর ওপর জোর দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকেরা জানান।
আনুষ্ঠানিক সংলাপের পাশাপাশি অনানুষ্ঠানিক আলাপকালে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পরিবেশের বিকাশের জন্য সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিরও তাগিদ দিয়েছে ইইউ।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম এবং ইইউর ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল এনরিকে মোরা নিজ নিজ পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেন। সংলাপের মাঝামাঝি পর্যায়ে এক ব্রিফিংয়ে তাঁরা নতুন চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তুতির কথা জানান।
এনরিকে মোরা জানান, চুক্তিটি স্বাক্ষর করা সম্ভব হলে তা প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, আন্তসংযোগ, জলবায়ু, ডিজিটাল ক্ষেত্রসহ সহযোগিতা বাড়াতে প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য ভিত্তি হিসেবে কাজে দেবে।
সংলাপে বাংলাদেশ পক্ষ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে ২০২৯ সাল নাগাদ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর অবাধ বাণিজ্যসুবিধা অব্যাহত রাখার ওপর জোর দিয়ে বলেছে, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবের ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এই সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।
অন্যদিকে, ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করাসহ শ্রম পরিস্থিতির উন্নয়ন, কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, মানব পাচার বন্ধ করা, ইইউ অঞ্চল থেকে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরানো এবং অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন বিষয়ে তৎপর হতে বাংলাদেশ সরকারকে তাগিদ দেওয়া হয়েছে সংলাপে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ হিসেবে ইউক্রেনের নৈতিক অবস্থানের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন চেয়েছে ইইউ।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের সে দেশে ফেরা নিশ্চিত করতে উদ্যোগী ভূমিকা পালনের জন্য তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশ পক্ষ।
সংলাপের পর উভয় পক্ষ একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয়ত, আগামী বছর রাজনৈতিক বিষয়ে ব্রাসেলসে অনুষ্ঠান আয়োজনে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে।
২৭ দেশের জোট ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বাংলাদেশের সঙ্গে চলমান সম্পর্কে গতি আনতে নতুন চুক্তি করবে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় দ্বিপক্ষীয় রাজনৈতিক সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের জানানো হয়েছে, প্রস্তাবিত চুক্তিটি এখনো আলোচনার পর্যায়ে আছে।
সংলাপে ইইউ বাংলাদেশে মুক্ত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পরিবেশের বিকাশ, আইনের শাসনের মানোন্নয়ন এবং মানবাধিকার ও শ্রম পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ ও সংশয়ের অবসান ঘটানোর ওপর জোর দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকেরা জানান।
আনুষ্ঠানিক সংলাপের পাশাপাশি অনানুষ্ঠানিক আলাপকালে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পরিবেশের বিকাশের জন্য সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিরও তাগিদ দিয়েছে ইইউ।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম এবং ইইউর ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল এনরিকে মোরা নিজ নিজ পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেন। সংলাপের মাঝামাঝি পর্যায়ে এক ব্রিফিংয়ে তাঁরা নতুন চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তুতির কথা জানান।
এনরিকে মোরা জানান, চুক্তিটি স্বাক্ষর করা সম্ভব হলে তা প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, আন্তসংযোগ, জলবায়ু, ডিজিটাল ক্ষেত্রসহ সহযোগিতা বাড়াতে প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য ভিত্তি হিসেবে কাজে দেবে।
সংলাপে বাংলাদেশ পক্ষ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে ২০২৯ সাল নাগাদ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর অবাধ বাণিজ্যসুবিধা অব্যাহত রাখার ওপর জোর দিয়ে বলেছে, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবের ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এই সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।
অন্যদিকে, ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করাসহ শ্রম পরিস্থিতির উন্নয়ন, কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, মানব পাচার বন্ধ করা, ইইউ অঞ্চল থেকে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরানো এবং অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন বিষয়ে তৎপর হতে বাংলাদেশ সরকারকে তাগিদ দেওয়া হয়েছে সংলাপে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ হিসেবে ইউক্রেনের নৈতিক অবস্থানের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন চেয়েছে ইইউ।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের সে দেশে ফেরা নিশ্চিত করতে উদ্যোগী ভূমিকা পালনের জন্য তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশ পক্ষ।
সংলাপের পর উভয় পক্ষ একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয়ত, আগামী বছর রাজনৈতিক বিষয়ে ব্রাসেলসে অনুষ্ঠান আয়োজনে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫