হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া কমিয়ে হজ প্যাকেজ পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)। একই সঙ্গে বিমান ভাড়া নির্ধারণে অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বতন্ত্র টেকনিক্যাল কমিটি গঠনের প্রস্তাবও করেছে হাব।
আজ রোববার প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই দাবি জানিয়ে লিখিত আবেদন করেছে হাব।
হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম স্বাক্ষরিত আবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা সৌদি সরকারের কাছেও প্রশংসিত হয়েছে। হজযাত্রীদের ভোগান্তি নিরসনকল্পে সামগ্রিক হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য আপনি (প্রধানমন্ত্রী) যে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন, তা বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনার ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে। পবিত্র হজের সঙ্গে বাংলাদেশের মুসলমানদের আবেগ-অনুভূতি নিবিড়ভাবে জড়িত। বিষয়টি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভীষণ রকমের স্পর্শকাতরও বটে। কেবল হজযাত্রীগণের পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন এবং পাড়া-প্রতিবেশীই নয় বাংলাদেশের সকল মুসলিম নাগরিক হজ ব্যবস্থাপনার বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে। যে সকল হজযাত্রী ২০২৩ সালে হজে গমন করবেন, তাঁদের অধিকাংশই ২০১৮ ও ২০১৯ সালে প্রাক-নিবন্ধিত হয়ে সে সময়ের করা আর্থিক বাজেটে হজে গমনের জন্য অপেক্ষা করছেন। কিন্তু হজযাত্রীদের অতিরিক্ত বিমান ভাড়া এবং হজ প্যাকেজের উচ্চ মূল্যে ইতিমধ্যে হজযাত্রীসহ ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।’
আবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘এ বছরের বিমান ভাড়া ১ লাখ ৯৭ হাজার ৭৯৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু তা বাস্তবতার নিরিখে অনেক বেশি ও অযৌক্তিক। যে কারণে হজ প্যাকেজ ঘোষণার পর সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য হয়নি, বরং সমালোচিত হয়েছে। যেহেতু বিমান একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, তাই তাদের একক কর্তৃত্বে ভাড়া নির্ধারণ যথাযথ হয়নি। ২০২২ সালে হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল মূলত—করোনা মহামারি, ইউক্রেন যুদ্ধে জেট ফুয়েলের মূল্য বৃদ্ধি এবং তখন করোনায় বিমানের কিছু আসন খালি রেখে ফ্লাইট পরিচালনার কারণে। সে প্রেক্ষিতে বাংলাদেশি হজযাত্রীদের প্রত্যাশা ছিল, করোনা পরবর্তী বিমান ভাড়া কমতে পারে। বর্তমানে জেট ফুয়েলের মূল্য বৃদ্ধি পায়নি, সৌদি আরব কোনো নতুন চার্জ আরোপ করেনি, এবার বিমানের আসন খালি রেখে হজযাত্রী পরিবহন করতে হবে না। অথচ হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া ৫৭ হাজার ৭৯৭ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। যাকে ধর্মপ্রাণ মুসলিমগণ অযৌক্তিক মনে করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সারা দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমগণ কেবল আপনার দিকই তাকিয়ে আছে। তাই উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বতন্ত্র টেকনিক্যাল কমিটির মাধ্যমে হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া কমিয়ে হজ প্যাকেজ পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে আপনার সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া কমিয়ে হজ প্যাকেজ পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)। একই সঙ্গে বিমান ভাড়া নির্ধারণে অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বতন্ত্র টেকনিক্যাল কমিটি গঠনের প্রস্তাবও করেছে হাব।
আজ রোববার প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই দাবি জানিয়ে লিখিত আবেদন করেছে হাব।
হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম স্বাক্ষরিত আবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা সৌদি সরকারের কাছেও প্রশংসিত হয়েছে। হজযাত্রীদের ভোগান্তি নিরসনকল্পে সামগ্রিক হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য আপনি (প্রধানমন্ত্রী) যে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন, তা বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনার ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে। পবিত্র হজের সঙ্গে বাংলাদেশের মুসলমানদের আবেগ-অনুভূতি নিবিড়ভাবে জড়িত। বিষয়টি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভীষণ রকমের স্পর্শকাতরও বটে। কেবল হজযাত্রীগণের পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন এবং পাড়া-প্রতিবেশীই নয় বাংলাদেশের সকল মুসলিম নাগরিক হজ ব্যবস্থাপনার বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে। যে সকল হজযাত্রী ২০২৩ সালে হজে গমন করবেন, তাঁদের অধিকাংশই ২০১৮ ও ২০১৯ সালে প্রাক-নিবন্ধিত হয়ে সে সময়ের করা আর্থিক বাজেটে হজে গমনের জন্য অপেক্ষা করছেন। কিন্তু হজযাত্রীদের অতিরিক্ত বিমান ভাড়া এবং হজ প্যাকেজের উচ্চ মূল্যে ইতিমধ্যে হজযাত্রীসহ ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।’
আবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘এ বছরের বিমান ভাড়া ১ লাখ ৯৭ হাজার ৭৯৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু তা বাস্তবতার নিরিখে অনেক বেশি ও অযৌক্তিক। যে কারণে হজ প্যাকেজ ঘোষণার পর সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য হয়নি, বরং সমালোচিত হয়েছে। যেহেতু বিমান একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, তাই তাদের একক কর্তৃত্বে ভাড়া নির্ধারণ যথাযথ হয়নি। ২০২২ সালে হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল মূলত—করোনা মহামারি, ইউক্রেন যুদ্ধে জেট ফুয়েলের মূল্য বৃদ্ধি এবং তখন করোনায় বিমানের কিছু আসন খালি রেখে ফ্লাইট পরিচালনার কারণে। সে প্রেক্ষিতে বাংলাদেশি হজযাত্রীদের প্রত্যাশা ছিল, করোনা পরবর্তী বিমান ভাড়া কমতে পারে। বর্তমানে জেট ফুয়েলের মূল্য বৃদ্ধি পায়নি, সৌদি আরব কোনো নতুন চার্জ আরোপ করেনি, এবার বিমানের আসন খালি রেখে হজযাত্রী পরিবহন করতে হবে না। অথচ হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া ৫৭ হাজার ৭৯৭ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। যাকে ধর্মপ্রাণ মুসলিমগণ অযৌক্তিক মনে করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সারা দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমগণ কেবল আপনার দিকই তাকিয়ে আছে। তাই উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বতন্ত্র টেকনিক্যাল কমিটির মাধ্যমে হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া কমিয়ে হজ প্যাকেজ পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে আপনার সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫