ঢাবিতে আলোচনা
ঢাবি প্রতিনিধি
সঠিকভাবে সমস্যা চিহ্নিত করে গতানুগতিক ধারার বাইরে চিন্তা করে রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান করতে হবে। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘রোহিঙ্গা সংকট ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা: বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিক বিবেচনাসমূহ’ শিরোনামের আলোচনায় বক্তাদের কথার মূল সুর ছিল এটি। ‘ইউনিটি ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সভাটি অনুষ্ঠিত হয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে।
আলোচনা সভার শুরুতে লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে নিজস্ব অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সংকটবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান, গবেষক সি আর আবরার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সাবেক প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহফুজুর রহমান, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) নাঈম আশফাক চৌধুরী ও ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সায়মা আহমদ।
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ‘রাখাইনের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমাদের বেশ কিছু আশঙ্কা রয়েছে। এতে আরও বেশি রিফিউজি আসে কি না, এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোসহ বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলেছি। আন্তর্জাতিক আইন মানার কথা জানিয়েছি। হুট করে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাই না। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে স্থায়ী সমাধান খোঁজার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।’
সি আর আবরার বলেন, ‘নব্বইয়ের দশক থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর সীমিত পর্যায়ের হত্যাযজ্ঞ চলছিল। তখন এ নিয়ে কেউ কথা বলেনি। এ সংকট সমাধানের জন্য আমাদের গতানুগতিকতার বাইরে চিন্তা করতে হবে।’
নাঈম আশফাক চৌধুরী বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা একমাত্রিক উৎস থেকে সৃষ্টি হয়নি। বিভিন্ন উৎস থেকে এতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদ রয়েছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ সংকটের সমাধান করতে হবে।
মাহফুজুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এমন ৩০ হাজার শিশু রয়েছে, যারা ২০৩০ সালে প্রাপ্তবয়স্ক হবে। সঠিক শিক্ষা ও পরিবেশ ছাড়া তারা বড় হচ্ছে। যে কেউ চাইলে তাদের বিপথগামী করতে পারবে, এসব বিষয়ে সতর্কতা জরুরি।
ড. সায়মা আহমদ বলেন, রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর জন্য সেখানকার নিরাপত্তা এবং স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনসহ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতিগুলো মাথায় রাখতে হবে। তার জন্য এ বিষয়ে যেসব আন্তর্জাতিক সংগঠন কাজ করছে, তাদের সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
সঠিকভাবে সমস্যা চিহ্নিত করে গতানুগতিক ধারার বাইরে চিন্তা করে রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান করতে হবে। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘রোহিঙ্গা সংকট ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা: বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিক বিবেচনাসমূহ’ শিরোনামের আলোচনায় বক্তাদের কথার মূল সুর ছিল এটি। ‘ইউনিটি ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সভাটি অনুষ্ঠিত হয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে।
আলোচনা সভার শুরুতে লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে নিজস্ব অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সংকটবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান, গবেষক সি আর আবরার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সাবেক প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহফুজুর রহমান, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) নাঈম আশফাক চৌধুরী ও ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সায়মা আহমদ।
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ‘রাখাইনের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমাদের বেশ কিছু আশঙ্কা রয়েছে। এতে আরও বেশি রিফিউজি আসে কি না, এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোসহ বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলেছি। আন্তর্জাতিক আইন মানার কথা জানিয়েছি। হুট করে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাই না। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে স্থায়ী সমাধান খোঁজার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।’
সি আর আবরার বলেন, ‘নব্বইয়ের দশক থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর সীমিত পর্যায়ের হত্যাযজ্ঞ চলছিল। তখন এ নিয়ে কেউ কথা বলেনি। এ সংকট সমাধানের জন্য আমাদের গতানুগতিকতার বাইরে চিন্তা করতে হবে।’
নাঈম আশফাক চৌধুরী বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা একমাত্রিক উৎস থেকে সৃষ্টি হয়নি। বিভিন্ন উৎস থেকে এতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদ রয়েছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ সংকটের সমাধান করতে হবে।
মাহফুজুর রহমান বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এমন ৩০ হাজার শিশু রয়েছে, যারা ২০৩০ সালে প্রাপ্তবয়স্ক হবে। সঠিক শিক্ষা ও পরিবেশ ছাড়া তারা বড় হচ্ছে। যে কেউ চাইলে তাদের বিপথগামী করতে পারবে, এসব বিষয়ে সতর্কতা জরুরি।
ড. সায়মা আহমদ বলেন, রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর জন্য সেখানকার নিরাপত্তা এবং স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনসহ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতিগুলো মাথায় রাখতে হবে। তার জন্য এ বিষয়ে যেসব আন্তর্জাতিক সংগঠন কাজ করছে, তাদের সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে