অনলাইন ডেস্ক
আগামীকাল জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে নাৎসিবাদী আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশে অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করা হবে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। সেই সঙ্গে ঘোষণাপত্রে মুজিববাদী সংবিধান কবরস্থ ঘোষণা করা হবে বলেও জানান তাঁরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটা কথা বললেই সেটা কার্যকার হয়ে যাবে নাকি? তাঁদের বাকস্বাধীনতা আছে। তাঁরা দাবিদাওয়া তুলতেই পারেন। তাঁরা যেটা মনে করছেন সেটা তো বলতেই পারেন। তাঁরা তো আর সরকারের অংশ না। এটা তাঁদের একটি অবস্থান, সেটি তাঁরা ব্যক্ত করবেন।
শাহদীন মালিক বলেন, কিছু চাওয়া ব্যক্ত করলেই তো আর কার্যকর হয়ে যাবে না। তাঁরা তাঁদের যুক্তি বলুন। আমরা শুনি, জানি, বুঝি। তাঁদের দাবি অনুযায়ী সরকার সিদ্ধান্ত নেয় কি না, তখন বলা যাবে।
প্রায় একই কথা জানালেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি গতকাল বলেন, বক্তব্য দিয়ে তো আর সরকার চলে না। সিদ্ধান্ত হবে সরকারে। তারা (বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন) তো আর সরকার না।
ছাত্রদের দাবির বিষয়ে মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, এঁরা তো রাষ্ট্রপতির পদত্যাগও চেয়েছিলেন। পদত্যাগ কি হয়েছে? তাঁদের বক্তব্যে তো বহু কিছুই থাকতে পারে। সরকার করবে কি না, সেটা সরকার বলবে। সরকার যখন করবে, তখন সেটা বলা যাবে।
সুপ্রিম কোর্টের আরেক আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান বলেন, তাঁরা কী ধরনের ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করবেন, সেটা এখনো স্পষ্ট না। তাঁরা বিপ্লবী সরকার ঘোষণা দিলে সেটা এখন বাস্তবায়ন সম্ভব না, কিংবা স্বকীয়তা পাবে না। সময় গড়িয়ে গেছে। সেটা ৫ আগস্টের পর করলে সম্ভব হতো।
আর এখন সংবিধান বাতিলের ঘোষণা করে বিপ্লবী সরকার ঘোষণা করতে গেলে বিশাল রাজনৈতিক জটিলতা তৈরি হবে বলে মনে করেন শিহাব উদ্দিন। তিনি বলেন, এতে করে রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হবে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার এ অবস্থায় কী করে বা করতে পারবে, তা দেখার বিষয়।
আগামীকাল জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে নাৎসিবাদী আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশে অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করা হবে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। সেই সঙ্গে ঘোষণাপত্রে মুজিববাদী সংবিধান কবরস্থ ঘোষণা করা হবে বলেও জানান তাঁরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটা কথা বললেই সেটা কার্যকার হয়ে যাবে নাকি? তাঁদের বাকস্বাধীনতা আছে। তাঁরা দাবিদাওয়া তুলতেই পারেন। তাঁরা যেটা মনে করছেন সেটা তো বলতেই পারেন। তাঁরা তো আর সরকারের অংশ না। এটা তাঁদের একটি অবস্থান, সেটি তাঁরা ব্যক্ত করবেন।
শাহদীন মালিক বলেন, কিছু চাওয়া ব্যক্ত করলেই তো আর কার্যকর হয়ে যাবে না। তাঁরা তাঁদের যুক্তি বলুন। আমরা শুনি, জানি, বুঝি। তাঁদের দাবি অনুযায়ী সরকার সিদ্ধান্ত নেয় কি না, তখন বলা যাবে।
প্রায় একই কথা জানালেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি গতকাল বলেন, বক্তব্য দিয়ে তো আর সরকার চলে না। সিদ্ধান্ত হবে সরকারে। তারা (বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন) তো আর সরকার না।
ছাত্রদের দাবির বিষয়ে মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, এঁরা তো রাষ্ট্রপতির পদত্যাগও চেয়েছিলেন। পদত্যাগ কি হয়েছে? তাঁদের বক্তব্যে তো বহু কিছুই থাকতে পারে। সরকার করবে কি না, সেটা সরকার বলবে। সরকার যখন করবে, তখন সেটা বলা যাবে।
সুপ্রিম কোর্টের আরেক আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান বলেন, তাঁরা কী ধরনের ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করবেন, সেটা এখনো স্পষ্ট না। তাঁরা বিপ্লবী সরকার ঘোষণা দিলে সেটা এখন বাস্তবায়ন সম্ভব না, কিংবা স্বকীয়তা পাবে না। সময় গড়িয়ে গেছে। সেটা ৫ আগস্টের পর করলে সম্ভব হতো।
আর এখন সংবিধান বাতিলের ঘোষণা করে বিপ্লবী সরকার ঘোষণা করতে গেলে বিশাল রাজনৈতিক জটিলতা তৈরি হবে বলে মনে করেন শিহাব উদ্দিন। তিনি বলেন, এতে করে রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হবে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার এ অবস্থায় কী করে বা করতে পারবে, তা দেখার বিষয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে