অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ সম্পর্কিত ১১ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। এতে মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক এবং যুগ্ম সচিবকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের (নিরাপত্তা ও বহিরাগমন) অতিরিক্ত সচিবকে টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক করা হয়েছে এবং সদস্যসচিব করা হয়েছে একই বিভাগের যুগ্ম সচিবকে (বহিরাগমন-২ অধিশাখা)।
কমিটির অপর সদস্যরা হলেন—মহাপরিচালক, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়; মহাপরিচালক (কনস্যুলার), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক-১ অধিশাখা), জননিরাপত্তা বিভাগ; উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি); অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর; পরিচালক (অপারেশন উইং), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি); পরিচালক, এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়; পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তর; পরিচালক (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড লিয়াজোঁ ব্যুরো), প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে সার্বিক কার্যক্রমের সমন্বয় ও পরামর্শ দেবেন। কমিটি এ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ও নির্দেশ প্রদান এবং সুপারিশ করতে পারবে। কমিটি প্রয়োজনে যে কোনো কর্মকর্তা বা ব্যক্তিকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানাতে পারবে এবং প্রয়োজনে কো-অপ্ট করতে পারবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানকারী বিদেশি নাগরিকদের সর্বশেষ ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বৈধ হওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সরকার। এরপরে তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ সম্পর্কিত ১১ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। এতে মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক এবং যুগ্ম সচিবকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের (নিরাপত্তা ও বহিরাগমন) অতিরিক্ত সচিবকে টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক করা হয়েছে এবং সদস্যসচিব করা হয়েছে একই বিভাগের যুগ্ম সচিবকে (বহিরাগমন-২ অধিশাখা)।
কমিটির অপর সদস্যরা হলেন—মহাপরিচালক, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়; মহাপরিচালক (কনস্যুলার), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক-১ অধিশাখা), জননিরাপত্তা বিভাগ; উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি); অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর; পরিচালক (অপারেশন উইং), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি); পরিচালক, এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়; পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তর; পরিচালক (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড লিয়াজোঁ ব্যুরো), প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে সার্বিক কার্যক্রমের সমন্বয় ও পরামর্শ দেবেন। কমিটি এ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ও নির্দেশ প্রদান এবং সুপারিশ করতে পারবে। কমিটি প্রয়োজনে যে কোনো কর্মকর্তা বা ব্যক্তিকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানাতে পারবে এবং প্রয়োজনে কো-অপ্ট করতে পারবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানকারী বিদেশি নাগরিকদের সর্বশেষ ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বৈধ হওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সরকার। এরপরে তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে