বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বাতিল করে দেওয়া সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনা করবে সরকার। এ জন্য তথ্য অধিদপ্তরে (পিআইডি) লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে।
তথ্য অধিদপ্তর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুবিধার্থে তথ্য অধিদপ্তর কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড প্রদান একটি চলমান প্রক্রিয়া। সম্প্রতি নীতিমালা অনুযায়ী যাচাই-বাছাইয়ের পর অধিদপ্তর থেকে কিছুসংখ্যক অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, তথ্য অধিদপ্তর সাংবাদিকদের বাতিলকৃত অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কোনো পেশাদার সাংবাদিক তাঁর কার্ড বাতিলের বিষয়টি ন্যায়সংগত মনে না করলে তিনি তা লিখিতভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারবেন। তথ্য অধিদপ্তর সেসব আবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
গণ-অভ্যুত্থানের সরকার পরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার তিন ধাপে ১৬৭ জন সাংবাদিকের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে। এ নিয়ে সাংবাদিক সংগঠনের নেতারা তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের সঙ্গে দেখা করে প্রতিকারও দাবি করেন।
দীর্ঘদিন কার্ড নবায়ন না করা, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোটার অতিরিক্ত কার্ড গ্রহণ, অপসাংবাদিকতা, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল, ফৌজদারি মামলার আসামি, বিভিন্ন কারণে গ্রেপ্তার ও কারা অন্তরীণ, অপেশাদার ব্যক্তি কর্তৃক রাজনৈতিক বিবেচনায় কার্ড গ্রহণ, সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্য পাচার ও প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডের অপব্যবহার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতিবাচক ভূমিকা ও উসকানি প্রদান, ফ্যাসিবাদের ঘনিষ্ঠ দোসর, গুজব রটনার কারণে এসব কার্ড বাতিল করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে তথ্য অধিদপ্তর।
বাতিল করে দেওয়া সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনা করবে সরকার। এ জন্য তথ্য অধিদপ্তরে (পিআইডি) লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে।
তথ্য অধিদপ্তর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুবিধার্থে তথ্য অধিদপ্তর কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড প্রদান একটি চলমান প্রক্রিয়া। সম্প্রতি নীতিমালা অনুযায়ী যাচাই-বাছাইয়ের পর অধিদপ্তর থেকে কিছুসংখ্যক অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, তথ্য অধিদপ্তর সাংবাদিকদের বাতিলকৃত অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কোনো পেশাদার সাংবাদিক তাঁর কার্ড বাতিলের বিষয়টি ন্যায়সংগত মনে না করলে তিনি তা লিখিতভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারবেন। তথ্য অধিদপ্তর সেসব আবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
গণ-অভ্যুত্থানের সরকার পরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার তিন ধাপে ১৬৭ জন সাংবাদিকের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে। এ নিয়ে সাংবাদিক সংগঠনের নেতারা তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের সঙ্গে দেখা করে প্রতিকারও দাবি করেন।
দীর্ঘদিন কার্ড নবায়ন না করা, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোটার অতিরিক্ত কার্ড গ্রহণ, অপসাংবাদিকতা, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল, ফৌজদারি মামলার আসামি, বিভিন্ন কারণে গ্রেপ্তার ও কারা অন্তরীণ, অপেশাদার ব্যক্তি কর্তৃক রাজনৈতিক বিবেচনায় কার্ড গ্রহণ, সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্য পাচার ও প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডের অপব্যবহার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতিবাচক ভূমিকা ও উসকানি প্রদান, ফ্যাসিবাদের ঘনিষ্ঠ দোসর, গুজব রটনার কারণে এসব কার্ড বাতিল করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে তথ্য অধিদপ্তর।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে