ঢাবি প্রতিনিধি
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানসহ ৩৯১ জনের নামসহ ও ৮০০-১০০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে শাহবাগ থানায় মামলার আবেদন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মাহিন সরকার।
আজ বিকেলে মামলার এই আবেদন করেন তিনি। মাহিন সরকার বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরাপদ করা; যারা হামলাকারী তাদের বিচারের আওতায় আনার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মামলা করেছি। মামলা করতে আমাদের কিছুটা সময় লেগেছে। কারণ, তথ্য-উপাত্ত হাতে আসতে দেরি হয়েছে।’ এ সময় তিনি অন্যদেরও মামলা দায়ের করার আহ্বান জানান।
মামলার এজাহারে মাহিন সরকার উল্লেখ করেন, ১৫ জুলাই বেলা সাড়ে ৩টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরাসহ বহিরাগত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অংশগ্রহণকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে। তারা নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে ইট, কাঁচ, কাঁচের বোতল, কাঠ, পাইপ, লোহার রড, লাঠি, হকিস্টিক, রামদা, আগ্নেয়াস্ত্র ও বিদেশি অস্ত্র দিয়ে দফায় দফায় হামলা চালায়।
তারা ককটেল বিস্ফোরণ করে ও হেলমেট পরে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালায়। সে ঘটনায় অন্তত ৩০০ শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হন।
হাসিনা, কাদের ও নওফেলের পশাপাশি সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী আরাফাতকে হামলা উসকে দেওয়ার পেছনে ভূমিকা রাখার কারণে আসামি করা হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং ১৫ জুলাই হামলায় সরাসরি জড়িতদের আসামি করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের যেসব নেতা–কর্মী হামলায় অংশ নিয়েছেন, তাঁদের অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
মামলার আবেদনের বিষয়ে ওসি খালিদ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি এখনো প্রক্রিয়াধীন। কাজ চলছে, সময় লাগবে।’
মামলার আবেদন করে শাহবাগ থানার সামনে একটি সংবাদ সম্মেলনেও করে মাহিন সরকার। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমম্বয়ক আব্দুল কাদের, হামজা মাহবুব, আব্দুল হান্নান মাসউদসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানসহ ৩৯১ জনের নামসহ ও ৮০০-১০০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে শাহবাগ থানায় মামলার আবেদন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মাহিন সরকার।
আজ বিকেলে মামলার এই আবেদন করেন তিনি। মাহিন সরকার বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরাপদ করা; যারা হামলাকারী তাদের বিচারের আওতায় আনার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মামলা করেছি। মামলা করতে আমাদের কিছুটা সময় লেগেছে। কারণ, তথ্য-উপাত্ত হাতে আসতে দেরি হয়েছে।’ এ সময় তিনি অন্যদেরও মামলা দায়ের করার আহ্বান জানান।
মামলার এজাহারে মাহিন সরকার উল্লেখ করেন, ১৫ জুলাই বেলা সাড়ে ৩টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরাসহ বহিরাগত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অংশগ্রহণকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে। তারা নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে ইট, কাঁচ, কাঁচের বোতল, কাঠ, পাইপ, লোহার রড, লাঠি, হকিস্টিক, রামদা, আগ্নেয়াস্ত্র ও বিদেশি অস্ত্র দিয়ে দফায় দফায় হামলা চালায়।
তারা ককটেল বিস্ফোরণ করে ও হেলমেট পরে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালায়। সে ঘটনায় অন্তত ৩০০ শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হন।
হাসিনা, কাদের ও নওফেলের পশাপাশি সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী আরাফাতকে হামলা উসকে দেওয়ার পেছনে ভূমিকা রাখার কারণে আসামি করা হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং ১৫ জুলাই হামলায় সরাসরি জড়িতদের আসামি করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের যেসব নেতা–কর্মী হামলায় অংশ নিয়েছেন, তাঁদের অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
মামলার আবেদনের বিষয়ে ওসি খালিদ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি এখনো প্রক্রিয়াধীন। কাজ চলছে, সময় লাগবে।’
মামলার আবেদন করে শাহবাগ থানার সামনে একটি সংবাদ সম্মেলনেও করে মাহিন সরকার। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমম্বয়ক আব্দুল কাদের, হামজা মাহবুব, আব্দুল হান্নান মাসউদসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫