নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সভা-সমাবেশ বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পুলিশ কমিশনারের ক্ষমতা-সংক্রান্ত পুলিশ অধ্যাদেশ ২৯ ও ১০৫ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়েছে। আগামী রোববার এই বিষয়ে আদেশ দেবেন হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ আদেশের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল মোমেন চৌধুরীসহ কয়েকজন জনস্বার্থে এই রিট করেন। রিটে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়। গতকাল বুধবার আংশিক শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মূলতবি করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আবেদনের পক্ষে আব্দুল মোমেন চৌধুরী শুনানি করেন।
শুনানিতে আবদুল মোমেন চৌধুরী বলেন, অধ্যাদেশের ২৯ ধারা সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। সংবিধান বলছে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে সমাবেশ করার কথা। অথচ অধ্যাদেশে পুলিশকে দেওয়া হয়েছে নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা। দুটি ভিন্ন জিনিস। এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই ধারার ক্ষমতাবলে পুলিশ কাউকে অনুমতি দিতে পারে আবার কারও ক্ষেত্রে অস্বীকারও করতে পারে। পুলিশ সহযোগীতা করবে। সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদে এটাই বলা আছে। পুলিশ জনগণের বন্ধু হবে। কিন্তু তাদেরকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দার করানো হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ৩৭ অনুচ্ছেদ অনুসারে এটা নিয়ন্ত্রিত অধিকার। বিষয়টি পরিষ্কার করে বলা আছে। সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য। শৃঙ্খলা রক্ষা করবে পুলিশ। অধ্যাদেশের ২৯ ধারা হচ্ছে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে। মহানগরের বাইরে ১৪৪ ধারা দেওয়া হয়। আর ১০৫ ধারা হলো দায়মুক্তির বিধান। এটা সব আইনেই আছে। তাই রিট আবেদনটি সরাসরি খারিজ যোগ্য। রিট খারিজের আর্জি জানান তিনি।
সভা-সমাবেশ বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পুলিশ কমিশনারের ক্ষমতা-সংক্রান্ত পুলিশ অধ্যাদেশ ২৯ ও ১০৫ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়েছে। আগামী রোববার এই বিষয়ে আদেশ দেবেন হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ আদেশের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল মোমেন চৌধুরীসহ কয়েকজন জনস্বার্থে এই রিট করেন। রিটে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়। গতকাল বুধবার আংশিক শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মূলতবি করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আবেদনের পক্ষে আব্দুল মোমেন চৌধুরী শুনানি করেন।
শুনানিতে আবদুল মোমেন চৌধুরী বলেন, অধ্যাদেশের ২৯ ধারা সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। সংবিধান বলছে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে সমাবেশ করার কথা। অথচ অধ্যাদেশে পুলিশকে দেওয়া হয়েছে নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা। দুটি ভিন্ন জিনিস। এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই ধারার ক্ষমতাবলে পুলিশ কাউকে অনুমতি দিতে পারে আবার কারও ক্ষেত্রে অস্বীকারও করতে পারে। পুলিশ সহযোগীতা করবে। সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদে এটাই বলা আছে। পুলিশ জনগণের বন্ধু হবে। কিন্তু তাদেরকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দার করানো হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ৩৭ অনুচ্ছেদ অনুসারে এটা নিয়ন্ত্রিত অধিকার। বিষয়টি পরিষ্কার করে বলা আছে। সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য। শৃঙ্খলা রক্ষা করবে পুলিশ। অধ্যাদেশের ২৯ ধারা হচ্ছে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে। মহানগরের বাইরে ১৪৪ ধারা দেওয়া হয়। আর ১০৫ ধারা হলো দায়মুক্তির বিধান। এটা সব আইনেই আছে। তাই রিট আবেদনটি সরাসরি খারিজ যোগ্য। রিট খারিজের আর্জি জানান তিনি।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২১ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২১ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২১ দিন আগে