নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মোকাবিলায় দেশে জনচলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এই বিধিনিষেধের পরিসর কখনো বাড়ছে, কখনো কমছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার ১৮ বছরের বেশি বয়সী কেউ টিকা না নিয়ে ঘরের বাইরে বের হতে পারবেন না বলে জানিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তবে সেই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে এমন মতবিরোধ নীতিনির্ধারণী মহলে আগেও দেখা গেছে।
আজ বুধবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধান কর্তৃক পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দ্রুতই ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সব ব্যক্তিকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা হবে। তবে টিকা নেওয়া ছাড়া ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কেউ বাইরে বের হতে পারবে না বলে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে যে সংবাদটি প্রচার হচ্ছে, তা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নয়। এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত বা প্রস্তাব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোথাও দেওয়া বা নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
অথচ গতকাল মঙ্গলবার আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ১১ আগস্টের পর বিধিনিষেধ শিথিল থাকলেও ১৮ বছরের বেশি কেউ টিকা না নিয়ে রাস্তায় বের হতে পারবেন না। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কোনো ব্যক্তি হেঁটে হোক অথবা যেকোনো বাহনেই হোক, বের হতে হলে (তাকে) অবশ্যই ভ্যাকসিনেটেড হতে হবে। না হলে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রীর এ বক্তব্যের সময় সেখানে স্বাস্থ্যসচিব লোকমান হোসেন মিঞা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সে সময় তাঁরা কোনো আপত্তি কিংবা সংশোধনী দেননি।
ফলে খবরটি গণমাধ্যমের প্রকাশিত হওয়ার পাশাপাশি ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। পরে গতকাল রাত ১২টার দিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তথ্যটি সঠিক নয় বলে জানানো হয়। এর পর আজ আবারও মন্ত্রণালয় তাদের বক্তব্য পাঠাল।
এদিকে নির্দেশদাতাদের বিভ্রান্তিমূলক তথ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে। কেউ বলছেন, সমন্বয়হীনতা, কেউ–বা যার যে কাজ, সেটা না করলেই যত বিপত্তি বলে মন্তব্য করছেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আসলে যার যে কাজ তিনি সেটা করলেই সংকটটা তৈরি হয় না। কোনো তথ্য দেওয়ার আগে ভেবেচিন্তে দেওয়া উচিত। বিষয়টি স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন করে দিলে এমনটা হতো না।’
করোনা মোকাবিলায় দেশে জনচলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এই বিধিনিষেধের পরিসর কখনো বাড়ছে, কখনো কমছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার ১৮ বছরের বেশি বয়সী কেউ টিকা না নিয়ে ঘরের বাইরে বের হতে পারবেন না বলে জানিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তবে সেই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে এমন মতবিরোধ নীতিনির্ধারণী মহলে আগেও দেখা গেছে।
আজ বুধবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধান কর্তৃক পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দ্রুতই ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সব ব্যক্তিকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা হবে। তবে টিকা নেওয়া ছাড়া ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কেউ বাইরে বের হতে পারবে না বলে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে যে সংবাদটি প্রচার হচ্ছে, তা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নয়। এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত বা প্রস্তাব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোথাও দেওয়া বা নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
অথচ গতকাল মঙ্গলবার আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ১১ আগস্টের পর বিধিনিষেধ শিথিল থাকলেও ১৮ বছরের বেশি কেউ টিকা না নিয়ে রাস্তায় বের হতে পারবেন না। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কোনো ব্যক্তি হেঁটে হোক অথবা যেকোনো বাহনেই হোক, বের হতে হলে (তাকে) অবশ্যই ভ্যাকসিনেটেড হতে হবে। না হলে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রীর এ বক্তব্যের সময় সেখানে স্বাস্থ্যসচিব লোকমান হোসেন মিঞা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সে সময় তাঁরা কোনো আপত্তি কিংবা সংশোধনী দেননি।
ফলে খবরটি গণমাধ্যমের প্রকাশিত হওয়ার পাশাপাশি ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। পরে গতকাল রাত ১২টার দিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তথ্যটি সঠিক নয় বলে জানানো হয়। এর পর আজ আবারও মন্ত্রণালয় তাদের বক্তব্য পাঠাল।
এদিকে নির্দেশদাতাদের বিভ্রান্তিমূলক তথ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে। কেউ বলছেন, সমন্বয়হীনতা, কেউ–বা যার যে কাজ, সেটা না করলেই যত বিপত্তি বলে মন্তব্য করছেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আসলে যার যে কাজ তিনি সেটা করলেই সংকটটা তৈরি হয় না। কোনো তথ্য দেওয়ার আগে ভেবেচিন্তে দেওয়া উচিত। বিষয়টি স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন করে দিলে এমনটা হতো না।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫