নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোগবিলাসে গা না ভাসিয়ে ক্ষমতা দেশের জনগণের সেবা করার সুযোগ বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাটা আমার কাছে বাংলাদেশের জনগণের সেবা করার একটা সুযোগ। এখানে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কোনো ভোগবিলাসে গা ভাসিয়ে দেওয়া নয়, বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করবার এবং তাদের সেবা দেওয়ার একটা সুযোগ আমি মনে করি।’
আজ সোমবার বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের (বিসিপিএস) সুবর্ণজয়ন্তী ও সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস মহাখালীতে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
যথাযথ রোগ নির্ণয় করার জন্য চিকিৎসকদের গুরুত্ব দেওয়ার অনুরোধ করেন সরকারপ্রধান। রোগীর আত্মবিশ্বাস সৃষ্টিতে চিকিৎসক বড় ভূমিকা পালন করে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা মানুষের সেবা দেন। যখন একজন রোগী ডাক্তারের কাছে যায় তখন চিকিৎসা, ওষুধের থেকেও ডাক্তারের দুটো কথা সেটাও কিন্তু মানুষকে অনেক ক্ষেত্রে সুস্থ করে বা তাদের ভেতরে একটা আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি করে। সেই বিষয়টার দিকেও একটু বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে।’
চিকিৎসকদের মানবতাবোধ নিয়ে মানুষের পাশে থাকার অনুরোধ করে শেখ হাসিনা। বলেন, ‘এটাই হচ্ছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। আমি মনে করি, সেখানেই সব থেকে আপনারা আরও সুখ পাবেন।’
রাজশাহী, সিলেট ও চট্টগ্রামে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে বলে জানান তিনি। এ ছাড়া দেশব্যাপী চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন সরকারপ্রধান।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা সেটা নির্মাণ করে যাচ্ছি। কিন্তু সেই সঙ্গে লক্ষ রাখতে হবে চিকিৎসার মানটা ও রোগীর সেবাটা নিশ্চিত করতে হবে।’
সরকার সব সময় গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। খাদ্যনিরাপত্তার জন্য অতীতে কৃষি গবেষণায় সরকারের বেশি বরাদ্দ দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তবে, সরকার বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবায় গবেষণায়ও বরাদ্দ দিয়েছে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে গবেষণা খুব বেশি প্রয়োজন। আশা করি এই ব্যাপারে আপনারা (চিকিৎসক) আরও বেশি মনোযোগী হবেন। কারণ, আমাদের দেশের আবহাওয়া, জলবায়ু ও প্রকৃতির সঙ্গে অনেক রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।’ এটা থেকে মুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের চিকিৎসকেরা বিদেশে গিয়ে এত ভালো করতে পারে, তো দেশে পারবে না কেন? সেটাই আমার প্রশ্ন।’ তারা এখানেও নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন। তাঁদের কাজে লাগানোর জন্য সরকারের ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। এ ব্যাপারে সব রকমের সহযোগিতা করা হবে।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমাদের দেশের অনেক মানুষ এখন আর্থিক সচ্ছল হয়ে গেছে, টাকাপয়সা হয়ে গেছে। একটু হাঁচিকাশি দিলেও তারা বিদেশে চলে যায়। একদিকে ভালো, তাতে আমাদের এখানে রোগীর চাপটা একটু কম পড়ে। কিন্তু কোভিড-১৯-এর সময় তো কেউ বিদেশে যেতে পারেনি।’
বিনা মূল্যে করোনার টিকা দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। করোনা মহামারির সময়ে বিত্তশালীরা দেশেই চিকিৎসা নিয়েছেন জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের এই সমস্ত বিত্তশালীরা হঠাৎ যারা টাকাপয়সা বানিয়ে বেশ ফুলেফেঁপে উঠেছেন, তারা বিদেশে যেতে পারেননি। কারণ, তখন তো সব দরজা বন্ধ।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখানে অনেকেই এই মন্তব্য করেছেন যে বাংলাদেশেও যে এত সুন্দর হাসপাতাল আছে এটা তো আমরা কখনো দেখি নাই। জানতামই না। করোনা আমাদের একটা শিক্ষা দিয়েছে, আমাদের বিত্তশালীদের অন্ততপক্ষে আমাদের দেশেও যে আন্তর্জাতিক মানের সেবা দিতে পারে আমাদের ডাক্তার, নার্স। আমাদের ডাক্তাররাও যে এত দক্ষতা রাখে অন্তত এই শিক্ষাটা তারা পেয়েছেন।’
ক্যানসার-কিডনি রোগসহ বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্যানসার এবং কিডনির রোগটা যেন একটু বেশি প্রাদুর্ভাব হচ্ছে। এ সম্পর্কে মানুষ কীভাবে সচেতন থাকতে পারে, সে বিষয়ে মানুষকে জানানো দরকার। পাশাপাশি এই চিকিৎসাটা যেন মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে পারে, প্রত্যেকটা বিভাগেই এ বিষয়ে হাসপাতাল তৈরি করা এবং সেবাটা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা করব। বিভিন্ন জেলা হাসপাতালগুলোতে কিডনির ডায়ালাইসিস এবং অন্যান্য, হার্টের চিকিৎসা এবং পরীক্ষা হয়, সে পদক্ষেপ আমরা নিয়েছি। সে কার্যক্রম আমরা করে যাচ্ছি।’
ভোগবিলাসে গা না ভাসিয়ে ক্ষমতা দেশের জনগণের সেবা করার সুযোগ বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাটা আমার কাছে বাংলাদেশের জনগণের সেবা করার একটা সুযোগ। এখানে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কোনো ভোগবিলাসে গা ভাসিয়ে দেওয়া নয়, বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করবার এবং তাদের সেবা দেওয়ার একটা সুযোগ আমি মনে করি।’
আজ সোমবার বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের (বিসিপিএস) সুবর্ণজয়ন্তী ও সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস মহাখালীতে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
যথাযথ রোগ নির্ণয় করার জন্য চিকিৎসকদের গুরুত্ব দেওয়ার অনুরোধ করেন সরকারপ্রধান। রোগীর আত্মবিশ্বাস সৃষ্টিতে চিকিৎসক বড় ভূমিকা পালন করে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা মানুষের সেবা দেন। যখন একজন রোগী ডাক্তারের কাছে যায় তখন চিকিৎসা, ওষুধের থেকেও ডাক্তারের দুটো কথা সেটাও কিন্তু মানুষকে অনেক ক্ষেত্রে সুস্থ করে বা তাদের ভেতরে একটা আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি করে। সেই বিষয়টার দিকেও একটু বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে।’
চিকিৎসকদের মানবতাবোধ নিয়ে মানুষের পাশে থাকার অনুরোধ করে শেখ হাসিনা। বলেন, ‘এটাই হচ্ছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। আমি মনে করি, সেখানেই সব থেকে আপনারা আরও সুখ পাবেন।’
রাজশাহী, সিলেট ও চট্টগ্রামে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে বলে জানান তিনি। এ ছাড়া দেশব্যাপী চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন সরকারপ্রধান।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা সেটা নির্মাণ করে যাচ্ছি। কিন্তু সেই সঙ্গে লক্ষ রাখতে হবে চিকিৎসার মানটা ও রোগীর সেবাটা নিশ্চিত করতে হবে।’
সরকার সব সময় গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। খাদ্যনিরাপত্তার জন্য অতীতে কৃষি গবেষণায় সরকারের বেশি বরাদ্দ দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তবে, সরকার বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবায় গবেষণায়ও বরাদ্দ দিয়েছে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে গবেষণা খুব বেশি প্রয়োজন। আশা করি এই ব্যাপারে আপনারা (চিকিৎসক) আরও বেশি মনোযোগী হবেন। কারণ, আমাদের দেশের আবহাওয়া, জলবায়ু ও প্রকৃতির সঙ্গে অনেক রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।’ এটা থেকে মুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের চিকিৎসকেরা বিদেশে গিয়ে এত ভালো করতে পারে, তো দেশে পারবে না কেন? সেটাই আমার প্রশ্ন।’ তারা এখানেও নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন। তাঁদের কাজে লাগানোর জন্য সরকারের ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। এ ব্যাপারে সব রকমের সহযোগিতা করা হবে।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমাদের দেশের অনেক মানুষ এখন আর্থিক সচ্ছল হয়ে গেছে, টাকাপয়সা হয়ে গেছে। একটু হাঁচিকাশি দিলেও তারা বিদেশে চলে যায়। একদিকে ভালো, তাতে আমাদের এখানে রোগীর চাপটা একটু কম পড়ে। কিন্তু কোভিড-১৯-এর সময় তো কেউ বিদেশে যেতে পারেনি।’
বিনা মূল্যে করোনার টিকা দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। করোনা মহামারির সময়ে বিত্তশালীরা দেশেই চিকিৎসা নিয়েছেন জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের এই সমস্ত বিত্তশালীরা হঠাৎ যারা টাকাপয়সা বানিয়ে বেশ ফুলেফেঁপে উঠেছেন, তারা বিদেশে যেতে পারেননি। কারণ, তখন তো সব দরজা বন্ধ।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখানে অনেকেই এই মন্তব্য করেছেন যে বাংলাদেশেও যে এত সুন্দর হাসপাতাল আছে এটা তো আমরা কখনো দেখি নাই। জানতামই না। করোনা আমাদের একটা শিক্ষা দিয়েছে, আমাদের বিত্তশালীদের অন্ততপক্ষে আমাদের দেশেও যে আন্তর্জাতিক মানের সেবা দিতে পারে আমাদের ডাক্তার, নার্স। আমাদের ডাক্তাররাও যে এত দক্ষতা রাখে অন্তত এই শিক্ষাটা তারা পেয়েছেন।’
ক্যানসার-কিডনি রোগসহ বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্যানসার এবং কিডনির রোগটা যেন একটু বেশি প্রাদুর্ভাব হচ্ছে। এ সম্পর্কে মানুষ কীভাবে সচেতন থাকতে পারে, সে বিষয়ে মানুষকে জানানো দরকার। পাশাপাশি এই চিকিৎসাটা যেন মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে পারে, প্রত্যেকটা বিভাগেই এ বিষয়ে হাসপাতাল তৈরি করা এবং সেবাটা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা করব। বিভিন্ন জেলা হাসপাতালগুলোতে কিডনির ডায়ালাইসিস এবং অন্যান্য, হার্টের চিকিৎসা এবং পরীক্ষা হয়, সে পদক্ষেপ আমরা নিয়েছি। সে কার্যক্রম আমরা করে যাচ্ছি।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫