অনলাইন ডেস্ক
সরকারের ভেতরে কোনো ভুল বা দুর্নীতি হলে তা প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে ‘পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার এর ইতিহাস, ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এ আহ্বান জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ভেতরে যদি কোনো ভুল হয় বা দুর্নীতি হয় আপনারা প্রকাশ করে দেন। এতে আমরা সচেতন হবো এবং সংশোধন করতে পারবো। আমাদের ভুলগুলো অবশ্যই আমাদের ধরিয়ে দেবেন। কিন্তু যেখানে ভুল না হয় সেটা করবেন না। যেহেতু আমরা মানুষ আমাদের ভুল হতেই পারে। যদি আমাদের ভেতরে কোনো দুর্নীতি হয় আপনারা বলে দেবেন যে এটা করছেন, আপনারা জানিয়ে দেবেন। এতে আমার কোনো আপত্তি নাই।’
কারাগারের প্রকল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, কারাগারের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গাটি ছোট, এটা আরও বড় করতে হবে। কারাগারের বাইরে রাস্তার প্রশস্ততা আরও বাড়াতে হবে। রাস্তার প্রশস্ততা না বাড়ালে যানজট হবে, এতে লোকজন যেসময় এখানে আসবে সেসময় তাদের গাড়ি রাখা ও চলাচলের অসুবিধা হবে।
প্রকল্পের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের কাজ বেশ ভালোভাবেই আগাচ্ছে এবং তারা বেশ ভালোভাবেই কাজ করে যাচ্ছে। যে বাজেট রয়েছে সে বাজেটের ভেতরেই কাজটা সম্পন্ন করতে হবে। নতুন কোনো বাজেট দেওয়া হবে না। আমাদের দেশে একটা ধারা তৈরি হয়েছে, প্রথমে একটা বাজেট করে, কয়দিন পর বলে আবার সেটা বাড়াতে হবে। সেটা আর চলবে না। যে বাজেট আছে সে বাজেটের মধ্যেই কাজটা শেষ করতে হবে।
আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রকল্পের একটি অংশের কাজ শেষ হবে বলেও জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও যানজটের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যারা সড়ক অবরোধ করছে তারাই আবার যানজট সম্পর্কে বলছে। যারা যানজট সৃষ্টি করছে তারাই আবার বলছে ঢাকা শহরে যানজট। এখন আমি কোথায় যাবো, আপনারা বলেন। এখন আমাকে একটা সমাধান দেন।
তিনি বলেন, তারা যদি রাস্তা অবরোধ না করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে কর্মসূচিটা করে তাহলেই যানজট তৈরি হয় না। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা।
রাজধানীর যানজটের বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যানজট নিরসনের জন্য আমরা ছাত্রদেরকেও নিয়োগ করছি। যানজট একটি বড় ধরনের সমস্যা। রাস্তা বাড়তেছে না, প্রতিদিন গাড়ি ঠিকই বাড়ছে। মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য ঢাকায় আসছে, মানুষ বাড়ছে। সবাই রাস্তা চায় কিন্তু যদি জায়গা চাওয়া হয়, জায়গা ছাড়বে না।
সরকারের ভেতরে কোনো ভুল বা দুর্নীতি হলে তা প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে ‘পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার এর ইতিহাস, ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এ আহ্বান জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ভেতরে যদি কোনো ভুল হয় বা দুর্নীতি হয় আপনারা প্রকাশ করে দেন। এতে আমরা সচেতন হবো এবং সংশোধন করতে পারবো। আমাদের ভুলগুলো অবশ্যই আমাদের ধরিয়ে দেবেন। কিন্তু যেখানে ভুল না হয় সেটা করবেন না। যেহেতু আমরা মানুষ আমাদের ভুল হতেই পারে। যদি আমাদের ভেতরে কোনো দুর্নীতি হয় আপনারা বলে দেবেন যে এটা করছেন, আপনারা জানিয়ে দেবেন। এতে আমার কোনো আপত্তি নাই।’
কারাগারের প্রকল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, কারাগারের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গাটি ছোট, এটা আরও বড় করতে হবে। কারাগারের বাইরে রাস্তার প্রশস্ততা আরও বাড়াতে হবে। রাস্তার প্রশস্ততা না বাড়ালে যানজট হবে, এতে লোকজন যেসময় এখানে আসবে সেসময় তাদের গাড়ি রাখা ও চলাচলের অসুবিধা হবে।
প্রকল্পের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের কাজ বেশ ভালোভাবেই আগাচ্ছে এবং তারা বেশ ভালোভাবেই কাজ করে যাচ্ছে। যে বাজেট রয়েছে সে বাজেটের ভেতরেই কাজটা সম্পন্ন করতে হবে। নতুন কোনো বাজেট দেওয়া হবে না। আমাদের দেশে একটা ধারা তৈরি হয়েছে, প্রথমে একটা বাজেট করে, কয়দিন পর বলে আবার সেটা বাড়াতে হবে। সেটা আর চলবে না। যে বাজেট আছে সে বাজেটের মধ্যেই কাজটা শেষ করতে হবে।
আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রকল্পের একটি অংশের কাজ শেষ হবে বলেও জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও যানজটের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যারা সড়ক অবরোধ করছে তারাই আবার যানজট সম্পর্কে বলছে। যারা যানজট সৃষ্টি করছে তারাই আবার বলছে ঢাকা শহরে যানজট। এখন আমি কোথায় যাবো, আপনারা বলেন। এখন আমাকে একটা সমাধান দেন।
তিনি বলেন, তারা যদি রাস্তা অবরোধ না করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে কর্মসূচিটা করে তাহলেই যানজট তৈরি হয় না। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা।
রাজধানীর যানজটের বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যানজট নিরসনের জন্য আমরা ছাত্রদেরকেও নিয়োগ করছি। যানজট একটি বড় ধরনের সমস্যা। রাস্তা বাড়তেছে না, প্রতিদিন গাড়ি ঠিকই বাড়ছে। মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য ঢাকায় আসছে, মানুষ বাড়ছে। সবাই রাস্তা চায় কিন্তু যদি জায়গা চাওয়া হয়, জায়গা ছাড়বে না।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২২ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২২ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২২ দিন আগে