সারা দেশে করোনা টিকা প্রদান কার্যক্রম চলছে। আগের চেয়ে এর গতি কিছুটা বাড়লেও এখনো এ গতি বেশ কম। দেশে প্রতি সপ্তাহে মাত্র দশমিক ১১ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনা যাচ্ছে। এভাবে চললে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকেও এ বছরের মধ্যে টিকার আওতায় আনা যাবে না।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও), আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্বব্যাংক ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) মিলে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গঠিত টাস্ক ফোর্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
করোনা টিকা সরবরাহ, করোনা পরীক্ষা ও এর চিকিৎসা সহায়তায় বিভিন্ন তথ্য সরবরাহসহ নানাভাবে বিশ্বের সব দেশকে সহায়তার লক্ষ্যে গঠিত এই নতুন টাস্ক ফোর্স গতকাল শুক্রবার তাদের ওয়েবসাইট চালু করে। প্রথম দিনই সারা বিশ্বে চলমান টিকা কর্মসূচি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, বিশ্বের অন্য অঞ্চলগুলোর তুলনায় দক্ষিণ এশিয়ায় করোনা টিকা কর্মসূচির গতি শ্লথ। আর এই শ্লথ গতির অঞ্চলে অন্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে।
কতটা শ্লথ বাংলাদেশে করোনা টিকা কর্মসূচির গতি? নবগঠিত এই টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন বলছে, যে গতিতে এখন টিকা দেওয়া হচ্ছে, তাতে ২০২২ সালের মাঝামাঝি পর্যায়ে গিয়েও দেশের ৬০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনা যাবে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় যে দেশগুলোয় টিকাদানের হার কম, তাদের অন্যতম বাংলাদেশ। এ তালিকায় বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে শুধু আফগানিস্তান, ভুটান ও মালদ্বীপ। এই তিন দেশে প্রতি সপ্তাহে টিকাদানের হার যথাক্রমে দশমিক শূন্য ৫, দশমিক শূন্য ৪ ও দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। বাংলাদেশের ওপরে থাকা দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে নেপাল, ভারত, ও পাকিস্তান। নেপালে টাকদানের হার দশমিক ৩৩ শতাংশ। ভারত ও পাকিস্তানে এ হার যথাক্রমে দশমিক ৩১ ও দশমিক ১৯ শতাংশ।
তালিকায় বাংলাদেশের নিচে থাকা দেশগুলোর মধ্যে মালদ্বীপ ও ভুটানের জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশই টিকা নিয়ে ফেলেছে। ফলে দেশ দুটিতে টিকা দেওয়ার হার স্বাভাবিক কারণেই কমে এসেছে। অন্যদিকে আফগানিস্তানের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত না বললেও চলে। সে হিসাবে স্থিতিশীল একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও এখন পর্যন্ত টিকার আওতায় আসা জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করলে দক্ষিণ এশিয়ায় টিকাদানে সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা দেশ বাংলাদেশকেই বলতে হয়।
টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের শেষ নাগাদ মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনতে হলে বাংলাদেশে সাপ্তাহিক টিকাদানের হার দশমিক ৪৯ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আর ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ৬০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনতে হলে এ হার হতে হবে অন্তত দশমিক ৩৫ শতাংশ। বর্তমানে যে হারে টিকা দেওয়া হচ্ছে, তাতে চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশের ১৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় আসবে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৪৭ লাখ উল্লেখ করে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হলে মোট ১৩ কোটি ১৮ লাখ ডোজ টিকার প্রয়োজন। আর ৬০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনতে হলে লাগবে ১৯ কোটি ৭৬ লাখ ডোজ। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত ১৫ কোটি ৮১ লাখ ডোজ টিকার আগাম ক্রয়াদেশ দিয়ে রেখেছে। এর মধ্যে ২ কোটি ৫৮ লাখ এখন পর্যন্ত দেশে এসে পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যদিও বলা হয়েছে, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে করোনা টিকার আওতায় নিয়ে আসতে কাজ করছে সরকার। কিন্তু এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য যথেষ্ট টিকার সরবরাহ বাংলাদেশের হাতে নেই।
সর্বশেষ আজ শনিবার জাপান থেকে ৮ লাখ ডোজ টিকা এসেছে। আগামী বুধবার আসার কথা আরও ৫ লাখ টিকা। এই পর্যায়ে দেশের গ্রামাঞ্চলেও টিকা কর্মসূচি বিস্তৃত করেছে সরকার। তবে তারপরও টিকার আওতায় আসা লোকের সংখ্যা এখনো আশাপ্রদ নয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবমতে, দেশের ৭৫ লাখ ৬০ হাজার লোক করোনা টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন। আর দুটি ডোজ পাওয়া লোকের সংখ্যা ৪৩ লাখ।
বাংলাদেশের মতো অবস্থা অন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোরও। করোনা প্রতিরোধে চার সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে করোনা পরীক্ষা, চিকিৎসা ও এর টিকা কার্যক্রম জোরদারের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তার পরিসর বাড়ানো জরুরি। টিকা কার্যক্রমের গতি শ্লথ হওয়ার কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে মুখ্যত নিম্ন ও নিম্ন–মধ্যম আয়ের দেশগুলো টিকার ডোজের সরবরাহ কম থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। এ জন্য যে দেশগুলো এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
বাংলাদেশে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রথম করোনা গণ টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। সে সময় অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকার মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু ভারতে করোনা পরিস্থিতি বাজে আকার ধারণ করলে এ কর্মসূচি প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। অনেককেই সে সময় প্রথম ডোজ টিকা নিয়ে দ্বিতীয় ডোজ টিকার জন্য অপেক্ষায় বসে থাকতে হয়। এই কর্মসূচি আবার চালু হয় চীনের সিনোফার্ম এবং কোভ্যাক্সের মাধ্যমে আসা ফাইজার–বায়োএনটেক এবং মর্ডার্নার টিকা দেশে এসে পৌঁছানোর পর। এ দিয়েই নতুন করে টিকা কর্মসূচি শুরুর পর এখনো তা চলছে। এর সঙ্গে আজ শনিবার যুক্ত হলো আবার জাপান থেকে আসা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা।
সারা দেশে করোনা টিকা প্রদান কার্যক্রম চলছে। আগের চেয়ে এর গতি কিছুটা বাড়লেও এখনো এ গতি বেশ কম। দেশে প্রতি সপ্তাহে মাত্র দশমিক ১১ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনা যাচ্ছে। এভাবে চললে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকেও এ বছরের মধ্যে টিকার আওতায় আনা যাবে না।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও), আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্বব্যাংক ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) মিলে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গঠিত টাস্ক ফোর্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
করোনা টিকা সরবরাহ, করোনা পরীক্ষা ও এর চিকিৎসা সহায়তায় বিভিন্ন তথ্য সরবরাহসহ নানাভাবে বিশ্বের সব দেশকে সহায়তার লক্ষ্যে গঠিত এই নতুন টাস্ক ফোর্স গতকাল শুক্রবার তাদের ওয়েবসাইট চালু করে। প্রথম দিনই সারা বিশ্বে চলমান টিকা কর্মসূচি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, বিশ্বের অন্য অঞ্চলগুলোর তুলনায় দক্ষিণ এশিয়ায় করোনা টিকা কর্মসূচির গতি শ্লথ। আর এই শ্লথ গতির অঞ্চলে অন্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে।
কতটা শ্লথ বাংলাদেশে করোনা টিকা কর্মসূচির গতি? নবগঠিত এই টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন বলছে, যে গতিতে এখন টিকা দেওয়া হচ্ছে, তাতে ২০২২ সালের মাঝামাঝি পর্যায়ে গিয়েও দেশের ৬০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনা যাবে না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় যে দেশগুলোয় টিকাদানের হার কম, তাদের অন্যতম বাংলাদেশ। এ তালিকায় বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে শুধু আফগানিস্তান, ভুটান ও মালদ্বীপ। এই তিন দেশে প্রতি সপ্তাহে টিকাদানের হার যথাক্রমে দশমিক শূন্য ৫, দশমিক শূন্য ৪ ও দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। বাংলাদেশের ওপরে থাকা দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে নেপাল, ভারত, ও পাকিস্তান। নেপালে টাকদানের হার দশমিক ৩৩ শতাংশ। ভারত ও পাকিস্তানে এ হার যথাক্রমে দশমিক ৩১ ও দশমিক ১৯ শতাংশ।
তালিকায় বাংলাদেশের নিচে থাকা দেশগুলোর মধ্যে মালদ্বীপ ও ভুটানের জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশই টিকা নিয়ে ফেলেছে। ফলে দেশ দুটিতে টিকা দেওয়ার হার স্বাভাবিক কারণেই কমে এসেছে। অন্যদিকে আফগানিস্তানের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত না বললেও চলে। সে হিসাবে স্থিতিশীল একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও এখন পর্যন্ত টিকার আওতায় আসা জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করলে দক্ষিণ এশিয়ায় টিকাদানে সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা দেশ বাংলাদেশকেই বলতে হয়।
টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের শেষ নাগাদ মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনতে হলে বাংলাদেশে সাপ্তাহিক টিকাদানের হার দশমিক ৪৯ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। আর ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ৬০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনতে হলে এ হার হতে হবে অন্তত দশমিক ৩৫ শতাংশ। বর্তমানে যে হারে টিকা দেওয়া হচ্ছে, তাতে চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশের ১৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় আসবে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৪৭ লাখ উল্লেখ করে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হলে মোট ১৩ কোটি ১৮ লাখ ডোজ টিকার প্রয়োজন। আর ৬০ শতাংশ লোককে টিকার আওতায় আনতে হলে লাগবে ১৯ কোটি ৭৬ লাখ ডোজ। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত ১৫ কোটি ৮১ লাখ ডোজ টিকার আগাম ক্রয়াদেশ দিয়ে রেখেছে। এর মধ্যে ২ কোটি ৫৮ লাখ এখন পর্যন্ত দেশে এসে পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যদিও বলা হয়েছে, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে করোনা টিকার আওতায় নিয়ে আসতে কাজ করছে সরকার। কিন্তু এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য যথেষ্ট টিকার সরবরাহ বাংলাদেশের হাতে নেই।
সর্বশেষ আজ শনিবার জাপান থেকে ৮ লাখ ডোজ টিকা এসেছে। আগামী বুধবার আসার কথা আরও ৫ লাখ টিকা। এই পর্যায়ে দেশের গ্রামাঞ্চলেও টিকা কর্মসূচি বিস্তৃত করেছে সরকার। তবে তারপরও টিকার আওতায় আসা লোকের সংখ্যা এখনো আশাপ্রদ নয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবমতে, দেশের ৭৫ লাখ ৬০ হাজার লোক করোনা টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন। আর দুটি ডোজ পাওয়া লোকের সংখ্যা ৪৩ লাখ।
বাংলাদেশের মতো অবস্থা অন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোরও। করোনা প্রতিরোধে চার সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে করোনা পরীক্ষা, চিকিৎসা ও এর টিকা কার্যক্রম জোরদারের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তার পরিসর বাড়ানো জরুরি। টিকা কার্যক্রমের গতি শ্লথ হওয়ার কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে মুখ্যত নিম্ন ও নিম্ন–মধ্যম আয়ের দেশগুলো টিকার ডোজের সরবরাহ কম থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। এ জন্য যে দেশগুলো এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
বাংলাদেশে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রথম করোনা গণ টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। সে সময় অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকার মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু ভারতে করোনা পরিস্থিতি বাজে আকার ধারণ করলে এ কর্মসূচি প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। অনেককেই সে সময় প্রথম ডোজ টিকা নিয়ে দ্বিতীয় ডোজ টিকার জন্য অপেক্ষায় বসে থাকতে হয়। এই কর্মসূচি আবার চালু হয় চীনের সিনোফার্ম এবং কোভ্যাক্সের মাধ্যমে আসা ফাইজার–বায়োএনটেক এবং মর্ডার্নার টিকা দেশে এসে পৌঁছানোর পর। এ দিয়েই নতুন করে টিকা কর্মসূচি শুরুর পর এখনো তা চলছে। এর সঙ্গে আজ শনিবার যুক্ত হলো আবার জাপান থেকে আসা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫