নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটার উপস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো বিষয় নেই বলে জানিয়েছেন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে গাজীপুর জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে ভোটার উপস্থিতি এমনিতেই বেশি থাকে। এটা নিয়ে খুব একটা উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো বিষয় থাকে না। আমরা দেখেছি, যেসব এলাকায় স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়েছে, সেসব এলাকায় ভোটার উপস্থিতি খুবই ভালো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশের বেশি ভোট কাস্ট হয়েছে। গাজীপুরে আশা করছি, ভোটার উপস্থিতি ভালো হবে। কারণ, প্রার্থীরা সবাই স্থানীয় পর্যায়ে থাকেন। ভোটারদের সঙ্গে তাঁদের সরাসরি যোগাযোগ থাকে। তাঁরা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসেন এবং তাঁদের উৎসাহিত করেন।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট হবে ব্যালটে। ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। ডিজিটাল যুগে আমরা ডিজিটালভাবে প্রচারের জন্য অনুমতি দিয়ে দিয়েছি। বাছাইয়ের পরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রার্থীরা ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচার করতে পারবে এবং জনগণের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে প্রচার করতে পারবে। আমরা এটা উন্মুক্ত করে দিয়েছি।’
গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভাওয়াল সম্মেলনকক্ষে বেলা ৩টায় মতবিনিময় সভা শুরু হয়। প্রথমে গণমাধ্যমকর্মীদের ছবি তুলতে দেওয়া হলেও পরে সভাকক্ষে থাকতে দেওয়া হয়নি। রুদ্ধদ্বার মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম।
মতবিনিময় সভায় আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকবৃন্দ, সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ এইচ এম কামরুল হাসান, রিটার্নিং কর্মকর্তারা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যক্তিবর্গ, পুলিশ, র্যাব, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় প্রধান/প্রতিনিধিসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘ইতিপূর্বে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনগুলো সকল ক্ষেত্রে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এটা শুধু গাজীপুরবাসী নয়, দেশ এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। গত নির্বাচনে যে সকল কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁরা এই নির্বাচনেও কর্মরত আছেন। তাঁরা অভিজ্ঞতার আলোকে নির্বাচনকে আরও সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে যেসব পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, সেগুলো আমাকে জানিয়েছেন। সে সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও আমাদের যে নতুন নতুন চিন্তাভাবনাগুলো আছে, সেগুলো বলেছি। সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তাঁরা সকল রকম সহায়তা পাবে। কমিশনের পক্ষ থেকে আমি এগুলো তাঁদের বলেছি।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে টিভিতে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন প্রচার করা হয়, ভোটাধিকার আপনার নাগরিক অধিকার। আমাদের ভোটাররা এখন যথেষ্ট সচেতন। প্রার্থীরা প্রচার করেন, আমরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি, পত্র-পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। গণমাধ্যমগুলোতে তাঁরা নিয়মিত খবর দেখে, আপনাদের অনুষ্ঠান দেখে, এভাবেই প্রচার হয়ে যায়। আলাদাভাবে প্রচার করার খুব একটা প্রয়োজন পড়ে না।’
গত ১৯ মার্চ বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংশোধনী নিয়ে ‘উপজেলা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০২৪’ জারি করে নির্বাচন কমিশন। প্রতীক বরাদ্দের আগে জনসংযোগ এবং ডিজিটাল বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়টি গেজেটে উল্লেখ করা হয়।
ভোটার উপস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো বিষয় নেই বলে জানিয়েছেন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে গাজীপুর জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে ভোটার উপস্থিতি এমনিতেই বেশি থাকে। এটা নিয়ে খুব একটা উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো বিষয় থাকে না। আমরা দেখেছি, যেসব এলাকায় স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়েছে, সেসব এলাকায় ভোটার উপস্থিতি খুবই ভালো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশের বেশি ভোট কাস্ট হয়েছে। গাজীপুরে আশা করছি, ভোটার উপস্থিতি ভালো হবে। কারণ, প্রার্থীরা সবাই স্থানীয় পর্যায়ে থাকেন। ভোটারদের সঙ্গে তাঁদের সরাসরি যোগাযোগ থাকে। তাঁরা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসেন এবং তাঁদের উৎসাহিত করেন।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট হবে ব্যালটে। ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। ডিজিটাল যুগে আমরা ডিজিটালভাবে প্রচারের জন্য অনুমতি দিয়ে দিয়েছি। বাছাইয়ের পরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রার্থীরা ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচার করতে পারবে এবং জনগণের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে প্রচার করতে পারবে। আমরা এটা উন্মুক্ত করে দিয়েছি।’
গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভাওয়াল সম্মেলনকক্ষে বেলা ৩টায় মতবিনিময় সভা শুরু হয়। প্রথমে গণমাধ্যমকর্মীদের ছবি তুলতে দেওয়া হলেও পরে সভাকক্ষে থাকতে দেওয়া হয়নি। রুদ্ধদ্বার মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম।
মতবিনিময় সভায় আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকবৃন্দ, সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ এইচ এম কামরুল হাসান, রিটার্নিং কর্মকর্তারা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যক্তিবর্গ, পুলিশ, র্যাব, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় প্রধান/প্রতিনিধিসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘ইতিপূর্বে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনগুলো সকল ক্ষেত্রে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এটা শুধু গাজীপুরবাসী নয়, দেশ এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। গত নির্বাচনে যে সকল কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁরা এই নির্বাচনেও কর্মরত আছেন। তাঁরা অভিজ্ঞতার আলোকে নির্বাচনকে আরও সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে যেসব পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, সেগুলো আমাকে জানিয়েছেন। সে সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও আমাদের যে নতুন নতুন চিন্তাভাবনাগুলো আছে, সেগুলো বলেছি। সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তাঁরা সকল রকম সহায়তা পাবে। কমিশনের পক্ষ থেকে আমি এগুলো তাঁদের বলেছি।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে টিভিতে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন প্রচার করা হয়, ভোটাধিকার আপনার নাগরিক অধিকার। আমাদের ভোটাররা এখন যথেষ্ট সচেতন। প্রার্থীরা প্রচার করেন, আমরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি, পত্র-পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। গণমাধ্যমগুলোতে তাঁরা নিয়মিত খবর দেখে, আপনাদের অনুষ্ঠান দেখে, এভাবেই প্রচার হয়ে যায়। আলাদাভাবে প্রচার করার খুব একটা প্রয়োজন পড়ে না।’
গত ১৯ মার্চ বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংশোধনী নিয়ে ‘উপজেলা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০২৪’ জারি করে নির্বাচন কমিশন। প্রতীক বরাদ্দের আগে জনসংযোগ এবং ডিজিটাল বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়টি গেজেটে উল্লেখ করা হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে