নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনা মহামারির ভয়াবহ সময় অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। দেশে করোনায় গত আট দিনে ১ হাজার ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে করোনায় এটি দ্রুততম সময়ে এক হাজার মৃত্যুর রেকর্ড। এ সময় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬১ হাজার ৭৭৯ জনের।
চলতি বছরের শুরুর দিকে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এপ্রিল মাসে সেটি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। মাঝে মে মাসে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা কিছুটা কমে এলেও জুনের মাঝামাঝিতে সেটি ফের বাড়তে শুরু করে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
গত ২৭ জুন থেকে ৪ এপ্রিল টানা আট দিন ধরে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়েছে। গত ২৭ জুন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ১১৯ জন, ২৮ জুন ১০৪ জন, ২৯ জুন ১১২ জন, ৩০ জুন ১১৫ জন, ১ জুলাই ১৪৩ জন, ২ জুলাই ১৩২ জন, ৩ জুলাই ১৩৪ জন এবং ৪ জুলাই সর্বোচ্চ ১৫৩ জনের মৃত্যুর সংবাদ জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গত আট দিনে অর্থাৎ ২৭ জুন থেকে ৪ এপ্রিল সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৭৭৯ জন। গত ২৭ জুন করোনা শনাক্ত হন ৫ হাজার ২৬৮ জন, ২৮ জুন ৮ হাজার ৩৬৪ জন, ২৯ জুন ৭ হাজার ৬৬৬ জন, ৩০ জুন ৮ হাজার ৮২২ জন, ১ জুলাই ৮ হাজার ৩০১ জন, ২ জুলাই ৮ হাজার ৪৮৩ জন, ৩ জুলাই ৬ হাজার ২১৪ জন এবং ৪ জুলাই ৮ হাজার ৬৬১ জন।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট আইইডিসিআরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশে গত মাসে করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে ৭৮ শতাংশের দেহে ভারতে শনাক্ত হওয়া ‘ডেলটা’ ধরন পাওয়া গেছে। জিনোম সিকোয়েন্সিং করে এ তথ্য পেয়েছে আইইডিসিআর।
করোনার সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন, যা আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত চলবে। লকডাউনে গণপরিবহন, অফিস-আদালত সব বন্ধ রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানাতে ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে মাঠে সক্রিয় রয়েছে প্রশাসন।
তবে এই লকডাউন আরও সাত দিন বাড়ানোর সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।
কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা গতকাল রোববার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা চলমান লকডাউন আরও সাত দিন বাড়ানোর সুপারিশ করেছি। করোনার সংক্রমণ কমাতে বিজ্ঞানসম্মতভাবে কমপক্ষে ১৪ দিন লকডাউন রাখা উচিত। ১৪ দিনের কম লকডাউন পালন করে খুব একটা ফল পাওয়া যায় না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কঠোর লকডাউন চলমান থাকলে সংক্রমণ ও মৃত্যু কমে আসবে। এ ছাড়া মানুষের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং শনাক্ত প্রত্যেককে ব্যবস্থাপনার আওতায় আনতে হবে।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারি শুরুর পর এ পর্যন্ত দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৯ লাখ ৪৪ হাজার ৯১৭। আর মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার ৬৫।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
করোনা মহামারির ভয়াবহ সময় অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। দেশে করোনায় গত আট দিনে ১ হাজার ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে করোনায় এটি দ্রুততম সময়ে এক হাজার মৃত্যুর রেকর্ড। এ সময় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬১ হাজার ৭৭৯ জনের।
চলতি বছরের শুরুর দিকে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এপ্রিল মাসে সেটি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। মাঝে মে মাসে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা কিছুটা কমে এলেও জুনের মাঝামাঝিতে সেটি ফের বাড়তে শুরু করে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
গত ২৭ জুন থেকে ৪ এপ্রিল টানা আট দিন ধরে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়েছে। গত ২৭ জুন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ১১৯ জন, ২৮ জুন ১০৪ জন, ২৯ জুন ১১২ জন, ৩০ জুন ১১৫ জন, ১ জুলাই ১৪৩ জন, ২ জুলাই ১৩২ জন, ৩ জুলাই ১৩৪ জন এবং ৪ জুলাই সর্বোচ্চ ১৫৩ জনের মৃত্যুর সংবাদ জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গত আট দিনে অর্থাৎ ২৭ জুন থেকে ৪ এপ্রিল সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৭৭৯ জন। গত ২৭ জুন করোনা শনাক্ত হন ৫ হাজার ২৬৮ জন, ২৮ জুন ৮ হাজার ৩৬৪ জন, ২৯ জুন ৭ হাজার ৬৬৬ জন, ৩০ জুন ৮ হাজার ৮২২ জন, ১ জুলাই ৮ হাজার ৩০১ জন, ২ জুলাই ৮ হাজার ৪৮৩ জন, ৩ জুলাই ৬ হাজার ২১৪ জন এবং ৪ জুলাই ৮ হাজার ৬৬১ জন।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট আইইডিসিআরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশে গত মাসে করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে ৭৮ শতাংশের দেহে ভারতে শনাক্ত হওয়া ‘ডেলটা’ ধরন পাওয়া গেছে। জিনোম সিকোয়েন্সিং করে এ তথ্য পেয়েছে আইইডিসিআর।
করোনার সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন, যা আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত চলবে। লকডাউনে গণপরিবহন, অফিস-আদালত সব বন্ধ রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানাতে ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে মাঠে সক্রিয় রয়েছে প্রশাসন।
তবে এই লকডাউন আরও সাত দিন বাড়ানোর সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।
কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা গতকাল রোববার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা চলমান লকডাউন আরও সাত দিন বাড়ানোর সুপারিশ করেছি। করোনার সংক্রমণ কমাতে বিজ্ঞানসম্মতভাবে কমপক্ষে ১৪ দিন লকডাউন রাখা উচিত। ১৪ দিনের কম লকডাউন পালন করে খুব একটা ফল পাওয়া যায় না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কঠোর লকডাউন চলমান থাকলে সংক্রমণ ও মৃত্যু কমে আসবে। এ ছাড়া মানুষের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে এবং শনাক্ত প্রত্যেককে ব্যবস্থাপনার আওতায় আনতে হবে।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারি শুরুর পর এ পর্যন্ত দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৯ লাখ ৪৪ হাজার ৯১৭। আর মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার ৬৫।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫