নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সুশাসন না থাকলে কোনো আলোচনা ফলপ্রসূ হয় না। দায়িত্ব ও অধিকারবোধের মধ্যে সমন্বয় জরুরি। এটির অভাব দেখা দিলে সমাজে ডেঙ্গুর মতো রোগবালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না।
আজ শনিবার বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) উদ্যোগে ‘পরিবেশ ও ডেঙ্গু: স্বাস্থ্যগত দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন সংগঠনের সভাপতি সুলতানা কামাল।
জলবায়ু পরিবর্তন এবং জন সচেতনতার মধ্যে সমন্বয় না থাকলে ডেঙ্গু থেকে বাঁচা দুঃসাধ্য। দেশের পরিবেশ ঠিক না থাকার কারণে আজ বিভিন্ন রোগবালাই বেড়েই চলেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সুলতানা কামাল বলেন, গভর্নেন্স (সুশাসন) না থাকলে কোনো আলোচনা ফলপ্রসূ হয় না। দায়িত্ব ও অধিকারবোধের মধ্যে সমন্বয় আজ জরুরি। এটির অভাব দেখা দিলে সমাজে এ ধরনের রোগবালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না।
বাপার সভাপতি বলেন, পরিবেশবাদীদের কথা সরকারের কাছে নিষ্ফল লম্ফঝম্ফ মনে হয়। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা দেশের স্বার্থে, সাধারণ জনগণের স্বার্থে পরিবেশ ধ্বংসের বিরুদ্ধে কথা বলি।
তিনি আরও বলেন, সিভিল সোসাইটি বলতে এখন আর কিছুই নেই, কারণ কথা বলতে গেলেই বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। যারা এই ডেঙ্গু প্রতিরোধ কর্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত তাঁদের নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। ওয়ার্ড কমিশনারদের নিয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে আলোচনা করা জরুরি। একই সঙ্গে মেয়রদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। কারণ মূল দায়িত্ব নীতি নির্ধারকদের, সে দায়িত্ব তাঁরা কখনো এড়িয়ে যেতে পারেন না। সামগ্রিক আঙ্গিকে কাজ না করলে সুফল পাওয়া দুষ্কর।
দেশের পুকুর, দিঘি এবং নদীর প্রশস্ততা হ্রাস পাচ্ছে। আগের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার ধারাবাহিকতা এখন আর লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। এখন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রকল্প নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। এমন মন্তব্য করে সুলতানা কামাল বলেন, নগরায়ণ করতে গিয়ে আমরা প্রকৃতিকে কতটা সমুন্নত রাখছি সেটি লক্ষণীয়। সাধারণ মানুষকে দেশের কল্যাণমূলক কাজে বেশি সম্পৃক্ত করতে হবে।
আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও রোগ নিয়ন্ত্রণের সাবেক পরিচালক ড. আবু মোহাম্মাদ জাকির হোসেন, বাপার কোষাধ্যক্ষ মহিদুল হক খান, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. আফতাব উদ্দিন।
দেশে সুশাসন না থাকলে কোনো আলোচনা ফলপ্রসূ হয় না। দায়িত্ব ও অধিকারবোধের মধ্যে সমন্বয় জরুরি। এটির অভাব দেখা দিলে সমাজে ডেঙ্গুর মতো রোগবালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না।
আজ শনিবার বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) উদ্যোগে ‘পরিবেশ ও ডেঙ্গু: স্বাস্থ্যগত দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন সংগঠনের সভাপতি সুলতানা কামাল।
জলবায়ু পরিবর্তন এবং জন সচেতনতার মধ্যে সমন্বয় না থাকলে ডেঙ্গু থেকে বাঁচা দুঃসাধ্য। দেশের পরিবেশ ঠিক না থাকার কারণে আজ বিভিন্ন রোগবালাই বেড়েই চলেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সুলতানা কামাল বলেন, গভর্নেন্স (সুশাসন) না থাকলে কোনো আলোচনা ফলপ্রসূ হয় না। দায়িত্ব ও অধিকারবোধের মধ্যে সমন্বয় আজ জরুরি। এটির অভাব দেখা দিলে সমাজে এ ধরনের রোগবালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে না।
বাপার সভাপতি বলেন, পরিবেশবাদীদের কথা সরকারের কাছে নিষ্ফল লম্ফঝম্ফ মনে হয়। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা দেশের স্বার্থে, সাধারণ জনগণের স্বার্থে পরিবেশ ধ্বংসের বিরুদ্ধে কথা বলি।
তিনি আরও বলেন, সিভিল সোসাইটি বলতে এখন আর কিছুই নেই, কারণ কথা বলতে গেলেই বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। যারা এই ডেঙ্গু প্রতিরোধ কর্ম প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত তাঁদের নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। ওয়ার্ড কমিশনারদের নিয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে আলোচনা করা জরুরি। একই সঙ্গে মেয়রদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। কারণ মূল দায়িত্ব নীতি নির্ধারকদের, সে দায়িত্ব তাঁরা কখনো এড়িয়ে যেতে পারেন না। সামগ্রিক আঙ্গিকে কাজ না করলে সুফল পাওয়া দুষ্কর।
দেশের পুকুর, দিঘি এবং নদীর প্রশস্ততা হ্রাস পাচ্ছে। আগের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার ধারাবাহিকতা এখন আর লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। এখন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রকল্প নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। এমন মন্তব্য করে সুলতানা কামাল বলেন, নগরায়ণ করতে গিয়ে আমরা প্রকৃতিকে কতটা সমুন্নত রাখছি সেটি লক্ষণীয়। সাধারণ মানুষকে দেশের কল্যাণমূলক কাজে বেশি সম্পৃক্ত করতে হবে।
আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও রোগ নিয়ন্ত্রণের সাবেক পরিচালক ড. আবু মোহাম্মাদ জাকির হোসেন, বাপার কোষাধ্যক্ষ মহিদুল হক খান, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. আফতাব উদ্দিন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫