বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
সীমান্ত পেরিয়ে কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিজিবির ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান তিনি।
এ সময় মিয়ানমারে বিষয় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে যে ঘটনাগুলো ঘটছে সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। মিয়ানমার তাদের দেশের মধ্যেই বিভিন্ন সময় সংকটের মধ্যে পড়েছে। আরাকান আর্মিসহ সেখানে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করছে। আমরা শুনেছি, আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এ ঘটনায় আমাদের দেশের কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা মনে করি, মিয়ানমার তাদের এলাকায় যুদ্ধ করবে, আমাদের দেশে তারা অনুপ্রবেশ ঘটাবে না, কিংবা অনুপ্রবেশ করবে না।
নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নতুন করে কাউকে আহ্বান করছি না। তাদের সীমানায় তারা যুদ্ধ করুক, কিন্তু আমাদের সীমানায় তাদের ঢুকতে দেব না, এটা আমাদের ক্লিয়ার মেসেজ।’
এ সময় তিনি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নতুন সৈনিকদের সর্বোচ্চ ত্যাগের মাধ্যমে দেশের সেবায় নিয়োজিত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আদেশ ও কর্তব্য পালনে যে কখনো পিছপা হয় না, সে-ই প্রকৃত সৈনিক। সততা, বুদ্ধিমত্তা, নির্ভরযোগ্যতা, আনুগত্য, তেজ ও উদ্দীপনা একটি বাহিনীর শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার মাপকাঠি। নবীন সৈনিকেরা এসব গুণাবলির প্রতিফলন ঘটিয়ে বাহিনীর ঐতিহ্যকে সমুন্নত রাখবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, সরকারের সাহসী পদক্ষেপে ‘বর্ডার রিং রোড প্রকল্পে’এর কাজ সফলতার সঙ্গে এগিয়ে চলছে। বিজিবিকে ত্রি-মাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার কাজ ও আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জামে সজ্জিত করার কাজ চলমান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কোনোক্রমেই আরাকান আর্মি, মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) কিংবা অন্য কোনো বাহিনীর সদস্য যেন আমাদের সীমানায় না ঢুকতে পারে। সেই লক্ষ্যে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিজিবি রাত-দিন কাজ করছে। আমরা মনে করছি তারা সঠিক কাজই করছে।’
বিজিবির ৯৮ তম রিক্রুট ব্যাচ নবীন সৈনিকদের প্রশিক্ষণ সমাপনীতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন এবং বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনিক ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
সীমান্ত পেরিয়ে কাউকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিজিবির ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান তিনি।
এ সময় মিয়ানমারে বিষয় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারে যে ঘটনাগুলো ঘটছে সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। মিয়ানমার তাদের দেশের মধ্যেই বিভিন্ন সময় সংকটের মধ্যে পড়েছে। আরাকান আর্মিসহ সেখানে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করছে। আমরা শুনেছি, আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এ ঘটনায় আমাদের দেশের কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা মনে করি, মিয়ানমার তাদের এলাকায় যুদ্ধ করবে, আমাদের দেশে তারা অনুপ্রবেশ ঘটাবে না, কিংবা অনুপ্রবেশ করবে না।
নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নতুন করে কাউকে আহ্বান করছি না। তাদের সীমানায় তারা যুদ্ধ করুক, কিন্তু আমাদের সীমানায় তাদের ঢুকতে দেব না, এটা আমাদের ক্লিয়ার মেসেজ।’
এ সময় তিনি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নতুন সৈনিকদের সর্বোচ্চ ত্যাগের মাধ্যমে দেশের সেবায় নিয়োজিত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আদেশ ও কর্তব্য পালনে যে কখনো পিছপা হয় না, সে-ই প্রকৃত সৈনিক। সততা, বুদ্ধিমত্তা, নির্ভরযোগ্যতা, আনুগত্য, তেজ ও উদ্দীপনা একটি বাহিনীর শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার মাপকাঠি। নবীন সৈনিকেরা এসব গুণাবলির প্রতিফলন ঘটিয়ে বাহিনীর ঐতিহ্যকে সমুন্নত রাখবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, সরকারের সাহসী পদক্ষেপে ‘বর্ডার রিং রোড প্রকল্পে’এর কাজ সফলতার সঙ্গে এগিয়ে চলছে। বিজিবিকে ত্রি-মাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার কাজ ও আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জামে সজ্জিত করার কাজ চলমান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কোনোক্রমেই আরাকান আর্মি, মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) কিংবা অন্য কোনো বাহিনীর সদস্য যেন আমাদের সীমানায় না ঢুকতে পারে। সেই লক্ষ্যে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিজিবি রাত-দিন কাজ করছে। আমরা মনে করছি তারা সঠিক কাজই করছে।’
বিজিবির ৯৮ তম রিক্রুট ব্যাচ নবীন সৈনিকদের প্রশিক্ষণ সমাপনীতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন এবং বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনিক ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে