নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি রাশেদ চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরাতে বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে আমি ওনাকে পরিষ্কার বলেছি, একটা দাবি আছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং আদালতের সাজাপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামি রাশেদ চৌধুরী সেখানে (যুক্তরাষ্ট্র) পালিয়ে আছে। তাকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে।’
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হ্যাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
আনিসুল হক বলেন, ‘তিনি (মার্কিন রাষ্ট্রদূত) যেটা বলেছেন, সেটা হচ্ছে, এটা তো একটা বার্নিং ইস্যু, এ ইস্যুগুলো ত্বরিত ফয়সালা করা উচিত। এ বিষয়টিতে আমাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ছায়া পড়ুক সেটা তিনি (রাষ্ট্রদূত) চান না। সেটা নিয়ে কিছু মডালিটির আলাপ হয়েছে। যেগুলো আমি এখন বলব না। সেই মডালিটি অনুযায়ী আমরা এগিয়ে যাব, সেটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে বলে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ওনারা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে কথা বলতে চেয়েছিলেন। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে আলোচনায় আমি ওনাকে বলেছি এ অ্যাক্ট সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য করা হয়েছে। আমি ওনাকে এটা বলেছি, অনেক দেশের সংবিধানের তুলনায় আমাদের সংবিধান আলাদা। আমাদের সংবিধানে ফ্রিডম অব প্রেসকে আলাদাভাবে গ্যারান্টি করা হয়েছে ফান্ডামেন্টাল রাইটসের মাধ্যমে।’
ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট কখনোই বাক-স্বাধীনতা বা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য করা হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এটা সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য করা হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখেছি এর কিছু অপব্যবহার হয়েছে। এ বিষয়ে আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে কী পদক্ষেপ নিয়েছি, সেটাও উল্লেখ করেছি।’
আনিসুল হক বলেন, ‘আরেকটা বিষয় আলোচনার মধ্যে ছিল তা হলো সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের দায়ের করা একটি মামলা, যেটা আদালতে বিচারাধীন। সেই বিষয়ে বলেছি, আদালত স্বাধীন, বিচার বিভাগ স্বাধীন। এ মামলায় প্রসিকিউশনের দায়িত্ব যাতে সঠিকভাবে পালন করে সেটা আমরা দেখব।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (রাষ্ট্রদূত) উল্লেখ করেছেন, দূতাবাস হয়তো তাদের একজন আইনজীবী সেখানে নিয়োগ করতে পারেন। সেই রকম একটা পারমিশন হয়তো চাইবেন। আমি বলেছি, সেখানে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি রাশেদ চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরাতে বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে আমি ওনাকে পরিষ্কার বলেছি, একটা দাবি আছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং আদালতের সাজাপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামি রাশেদ চৌধুরী সেখানে (যুক্তরাষ্ট্র) পালিয়ে আছে। তাকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে।’
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হ্যাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
আনিসুল হক বলেন, ‘তিনি (মার্কিন রাষ্ট্রদূত) যেটা বলেছেন, সেটা হচ্ছে, এটা তো একটা বার্নিং ইস্যু, এ ইস্যুগুলো ত্বরিত ফয়সালা করা উচিত। এ বিষয়টিতে আমাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ছায়া পড়ুক সেটা তিনি (রাষ্ট্রদূত) চান না। সেটা নিয়ে কিছু মডালিটির আলাপ হয়েছে। যেগুলো আমি এখন বলব না। সেই মডালিটি অনুযায়ী আমরা এগিয়ে যাব, সেটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে বলে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ওনারা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে কথা বলতে চেয়েছিলেন। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে আলোচনায় আমি ওনাকে বলেছি এ অ্যাক্ট সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য করা হয়েছে। আমি ওনাকে এটা বলেছি, অনেক দেশের সংবিধানের তুলনায় আমাদের সংবিধান আলাদা। আমাদের সংবিধানে ফ্রিডম অব প্রেসকে আলাদাভাবে গ্যারান্টি করা হয়েছে ফান্ডামেন্টাল রাইটসের মাধ্যমে।’
ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট কখনোই বাক-স্বাধীনতা বা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য করা হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এটা সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য করা হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখেছি এর কিছু অপব্যবহার হয়েছে। এ বিষয়ে আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে কী পদক্ষেপ নিয়েছি, সেটাও উল্লেখ করেছি।’
আনিসুল হক বলেন, ‘আরেকটা বিষয় আলোচনার মধ্যে ছিল তা হলো সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের দায়ের করা একটি মামলা, যেটা আদালতে বিচারাধীন। সেই বিষয়ে বলেছি, আদালত স্বাধীন, বিচার বিভাগ স্বাধীন। এ মামলায় প্রসিকিউশনের দায়িত্ব যাতে সঠিকভাবে পালন করে সেটা আমরা দেখব।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (রাষ্ট্রদূত) উল্লেখ করেছেন, দূতাবাস হয়তো তাদের একজন আইনজীবী সেখানে নিয়োগ করতে পারেন। সেই রকম একটা পারমিশন হয়তো চাইবেন। আমি বলেছি, সেখানে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে