অনলাইন ডেস্ক
সারা দেশের অধস্তন আদালতের প্রায় অর্ধশত বিচারক ও বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার দুর্নীতির তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। আইনসচিব, দুদক চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে। আবেদনকারী জানিয়েছেন, আগামীকাল মঙ্গলবার শুনানি হতে পারে।
গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আমিমুল এহসান জোবায়ের জনস্বার্থে এই রিট আবেদন দায়ের করেন। আজ সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি জমা দেন।
গত ১৬ অক্টোবর একটি জাতীয় দৈনিকে ‘অবিশ্বাস্য সম্পদ অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে রিট আবেদনটি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের একাংশে বলা হয়, বিচার বিভাগের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের অনেকেই অবৈধ উপায়ে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। কেউ কেউ আবার হাজার কোটি টাকার মালিক। অনেকের আলিশান ফ্ল্যাট রয়েছে দেশে ও বিদেশে। কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি কিনেছেন বেশ কয়েকজন। শত শত বিঘা জামির মালিকানা অর্জন করেছেন কয়েকজন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গোয়েন্দা শাখার গোপন অনুসন্ধানে বিচার বিভাগের ৫১ জনের দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাঁদের নামে-বেনামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্যও রয়েছে দুদকের কাছে।
দুদকের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শিগগিরই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অনুসন্ধান শুরু হবে। অনুসন্ধানে ওই সব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নামে-বেনামে আরও সম্পদ পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এরপর তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত এক দশকে বিশেষ করে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচনের পর আনিসুল হক আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলে ধীরে ধীরে কলুষিত হতে থাকে বিচার বিভাগ। ওই সব কর্মকর্তা মন্ত্রীর আস্থাভাজন হওয়ায় তাঁরা ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়েন।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, দুদকের বরাত দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও এখন পর্যন্ত দুদক অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেনি। বিচার বিভাগকে দুর্নীতিমুক্ত করতে দুর্নীতির এই অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
সারা দেশের অধস্তন আদালতের প্রায় অর্ধশত বিচারক ও বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার দুর্নীতির তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। আইনসচিব, দুদক চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে। আবেদনকারী জানিয়েছেন, আগামীকাল মঙ্গলবার শুনানি হতে পারে।
গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আমিমুল এহসান জোবায়ের জনস্বার্থে এই রিট আবেদন দায়ের করেন। আজ সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি জমা দেন।
গত ১৬ অক্টোবর একটি জাতীয় দৈনিকে ‘অবিশ্বাস্য সম্পদ অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে রিট আবেদনটি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের একাংশে বলা হয়, বিচার বিভাগের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের অনেকেই অবৈধ উপায়ে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। কেউ কেউ আবার হাজার কোটি টাকার মালিক। অনেকের আলিশান ফ্ল্যাট রয়েছে দেশে ও বিদেশে। কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি কিনেছেন বেশ কয়েকজন। শত শত বিঘা জামির মালিকানা অর্জন করেছেন কয়েকজন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গোয়েন্দা শাখার গোপন অনুসন্ধানে বিচার বিভাগের ৫১ জনের দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাঁদের নামে-বেনামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্যও রয়েছে দুদকের কাছে।
দুদকের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শিগগিরই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অনুসন্ধান শুরু হবে। অনুসন্ধানে ওই সব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নামে-বেনামে আরও সম্পদ পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এরপর তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত এক দশকে বিশেষ করে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচনের পর আনিসুল হক আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলে ধীরে ধীরে কলুষিত হতে থাকে বিচার বিভাগ। ওই সব কর্মকর্তা মন্ত্রীর আস্থাভাজন হওয়ায় তাঁরা ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়েন।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, দুদকের বরাত দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও এখন পর্যন্ত দুদক অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেনি। বিচার বিভাগকে দুর্নীতিমুক্ত করতে দুর্নীতির এই অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫