প্রতিনিধি
রাজশাহী : রাজশাহীতে কেজি দরে তরমুজ বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আজ বুধবার থেকে বাজারে পিস হিসেবে বিক্রি করতে বলা হয়েছে। তবে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কেজি দরেই তরমুজ বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। বিক্রেতারা বলছেন, আড়ৎ থেকে পিস হিসেবে তারা পাচ্ছেন না। তাই কেজি দরেই বিক্রি করেতে বাধ্য হচ্ছেন।
শহরের শালবাগানের আড়তে গিয়ে দেখা গেছে, খুচরা বিক্রেতাদের কাছে কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে। তরমুজ নিয়ে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মানছেন না কেউই।
রাজশাহী শহরের কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে কোথাও পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি হচ্ছে না। আগের দিনের থেকে দামও কোথাও কোথাও বেশি।
শহরের সাহেববাজার এলাকার তরমুজ বিক্রেতা ইলিয়াস হোসেন বলেন, ৬০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছি। আগের দিনের দামই আছে। পিস হিসেবে বিক্রি না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের আড়ৎ থেকে এখনও কেজি দরেই কিনে আনতে হচ্ছে। মণ হিসেবে কেনার কারণে বিক্রি করছি কেজি দরে। আড়ৎ যদি আমাদের পিস হিসেবে দেয়, তাহলেই আমার পিস হিসেবে বিক্রি করব।
মাস্টারপাড়া কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী ওসমান আলীর কাছ থেকে কেজি দরেই তরমুজ কিনলেন ব্যাংকার আবু হোসেন। তিনি বলেন, দাম অনেক বেশি। আগের দিন অনলাইন পত্রিকায় দেখলাম এখন থেকে নাকি পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি হবে। বাজারে এসে দেখি কোনো জায়গাতেই তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে না। সবখানেই কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে এখান থেকে কেজি দরেই একটি তরমুজ কিনলাম। প্রশাসনের উচিত এটি নিয়ে আরও কঠোর হওয়া।
তরমুজ বিক্রেতা ওসমান আলী বলেন, আমরা আড়ৎ থেকে কোনো তরমুজ কেজি দরে কিনতে পারিনি। আমার যেভাবে পাবো সেভাবেই বিক্রি করব। আমাদের পিস হিসেবে বিক্রি করতে সুবিধাও আছে। এটির ওজন করতেও হবে না। এজন্য আগে আড়ৎ ঠিক করতে হবে। তারা ঠিকভাবে দিলেই আমার ঠিকভাবে বিক্রি করতে পারব।
তরমুজের আড়ৎ মামা-ভাগ্নে ফল ভাণ্ডারের মালিক শাহিন হোসেন বলেন, আমাদের কাছে বরগুনা, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনা থেকে তরমুজ আসে। এখন থেকে আমরাও কেজি দরে তরমুজ নিব না। আগের তরমুজগুলো যেগুলো মণ হিসেবে কেনা, সেগুলো মণ হিসেবেই বিক্রি করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার আড়তে আড়তে গিয়ে তরমুজ কেজি দরে বিক্রির নির্দেশনা দিয়েছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিত সরকার। আজ এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কিনা সেটা আমরা মনিটরিং করব। কোথাও পিস হিসেবে বিক্রি না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজশাহী : রাজশাহীতে কেজি দরে তরমুজ বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আজ বুধবার থেকে বাজারে পিস হিসেবে বিক্রি করতে বলা হয়েছে। তবে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কেজি দরেই তরমুজ বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। বিক্রেতারা বলছেন, আড়ৎ থেকে পিস হিসেবে তারা পাচ্ছেন না। তাই কেজি দরেই বিক্রি করেতে বাধ্য হচ্ছেন।
শহরের শালবাগানের আড়তে গিয়ে দেখা গেছে, খুচরা বিক্রেতাদের কাছে কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে। তরমুজ নিয়ে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মানছেন না কেউই।
রাজশাহী শহরের কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে কোথাও পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি হচ্ছে না। আগের দিনের থেকে দামও কোথাও কোথাও বেশি।
শহরের সাহেববাজার এলাকার তরমুজ বিক্রেতা ইলিয়াস হোসেন বলেন, ৬০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছি। আগের দিনের দামই আছে। পিস হিসেবে বিক্রি না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের আড়ৎ থেকে এখনও কেজি দরেই কিনে আনতে হচ্ছে। মণ হিসেবে কেনার কারণে বিক্রি করছি কেজি দরে। আড়ৎ যদি আমাদের পিস হিসেবে দেয়, তাহলেই আমার পিস হিসেবে বিক্রি করব।
মাস্টারপাড়া কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী ওসমান আলীর কাছ থেকে কেজি দরেই তরমুজ কিনলেন ব্যাংকার আবু হোসেন। তিনি বলেন, দাম অনেক বেশি। আগের দিন অনলাইন পত্রিকায় দেখলাম এখন থেকে নাকি পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি হবে। বাজারে এসে দেখি কোনো জায়গাতেই তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে না। সবখানেই কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে এখান থেকে কেজি দরেই একটি তরমুজ কিনলাম। প্রশাসনের উচিত এটি নিয়ে আরও কঠোর হওয়া।
তরমুজ বিক্রেতা ওসমান আলী বলেন, আমরা আড়ৎ থেকে কোনো তরমুজ কেজি দরে কিনতে পারিনি। আমার যেভাবে পাবো সেভাবেই বিক্রি করব। আমাদের পিস হিসেবে বিক্রি করতে সুবিধাও আছে। এটির ওজন করতেও হবে না। এজন্য আগে আড়ৎ ঠিক করতে হবে। তারা ঠিকভাবে দিলেই আমার ঠিকভাবে বিক্রি করতে পারব।
তরমুজের আড়ৎ মামা-ভাগ্নে ফল ভাণ্ডারের মালিক শাহিন হোসেন বলেন, আমাদের কাছে বরগুনা, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনা থেকে তরমুজ আসে। এখন থেকে আমরাও কেজি দরে তরমুজ নিব না। আগের তরমুজগুলো যেগুলো মণ হিসেবে কেনা, সেগুলো মণ হিসেবেই বিক্রি করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার আড়তে আড়তে গিয়ে তরমুজ কেজি দরে বিক্রির নির্দেশনা দিয়েছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিত সরকার। আজ এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কিনা সেটা আমরা মনিটরিং করব। কোথাও পিস হিসেবে বিক্রি না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে