নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার বন্ধে জারি করা রুল শুনানিতে হাইকোর্টে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের বেঞ্চে শুনানির সময় বিএনপি ও আওয়ামী পন্থী আইনজীবীদের মধ্যে এই হট্টগোল হয়।
শুনানির শুরুতেই আদালত রিটকারী আইনজীবীদের বলেন, ‘দেখান কোথায় কোথায় জারি হয়েছে। কোর্টের আদেশ ছিল সবশেষ ঠিকানায় নোটিশ জারি। না পাওয়া গেলে টাঙিয়ে দেবে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি এবং সুপ্রিম কোর্টের নোটিশ বোর্ডে দেবে।’
এ সময় রিটকারী আইনজীবী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পত্রিকায় দিয়েছি।’ আদালত তখন বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নোটিশ বোর্ডে দেওয়া হয়েছে? সেটা দেখান।’
জবাবে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নোটিশ বোর্ডে দেওয়ার রিপোর্ট আসেনি। বেলা ২টায় রাখেন। সে রিপোর্ট আসুক।’
এ সময় বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘তাহলে আগামীকাল শুনানির জন্য থাকবে?’ কামরুল ইসলাম তখন কায়সার কামালকে ধমক দিয়ে বলেন, ‘আপনার দরকার কী?’
এ সময় আদালতে উপস্থিত বিএনপি-সমর্থক আইনজীবীরা চিৎকার করতে থাকেন। কামরুল ইসলামকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন অনেকে।
কায়সার কামাল আদালতকে বলেন, ‘তিনি কোর্টের সামনে আমাদের থ্রেট করছেন। কোর্টের বাইরে গেলে কী করবেন! আমরা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছি। আমরা নিরাপত্তা চাই।’
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর তখন বলেন, ‘প্রয়োজন হলে ওকালতনামা দিয়ে অ্যাপেয়ার করবে। নইলে এখানে তাঁরা (বিএনপি পন্থী আইনজীবী) অ্যালাউ না।’ পরে আদালত বেলা ২টায় এ বিষয়ে শুনানির জন্য রাখেন।
এর আগে ১৩ আগস্ট তারেক রহমানের প্রতি বিশেষ বার্তা বাহকের মাধ্যমে নোটিশ জারির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তাঁকে না পেলে বিকল্প হিসেবে বাড়ির সামনে নোটিশ টাঙাতে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে বলা হয়।
২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকী লিনা তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট করেন। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই সময় হাইকোর্ট তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রুল জারি করেন। সম্প্রতি ওই রুল শুনানির উদ্যোগ নেন রিটকারী আইনজীবী।
তারেক রহমান বিদেশে থাকায় নোটিশ জারি না হয়ে তা ফেরত আসে বলে আদালতে শুনানিতে দেখা যায়। এ ছাড়া তারেক রহমানের ঠিকানা ভুল বলে উঠে আসে শুনানিতে। পরে আদালত রিট আবেদনকারীপক্ষকে উল্লিখিত ঠিকানা সংশোধনের জন্য আবেদন দিতে বলেন। নির্দেশ অনুযায়ী ঠিকানা সংশোধন করে আবেদন করলে নতুন করে নোটিশ জারি করতে নির্দেশ দেন আদালত।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার বন্ধে জারি করা রুল শুনানিতে হাইকোর্টে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের বেঞ্চে শুনানির সময় বিএনপি ও আওয়ামী পন্থী আইনজীবীদের মধ্যে এই হট্টগোল হয়।
শুনানির শুরুতেই আদালত রিটকারী আইনজীবীদের বলেন, ‘দেখান কোথায় কোথায় জারি হয়েছে। কোর্টের আদেশ ছিল সবশেষ ঠিকানায় নোটিশ জারি। না পাওয়া গেলে টাঙিয়ে দেবে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি এবং সুপ্রিম কোর্টের নোটিশ বোর্ডে দেবে।’
এ সময় রিটকারী আইনজীবী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পত্রিকায় দিয়েছি।’ আদালত তখন বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নোটিশ বোর্ডে দেওয়া হয়েছে? সেটা দেখান।’
জবাবে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নোটিশ বোর্ডে দেওয়ার রিপোর্ট আসেনি। বেলা ২টায় রাখেন। সে রিপোর্ট আসুক।’
এ সময় বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘তাহলে আগামীকাল শুনানির জন্য থাকবে?’ কামরুল ইসলাম তখন কায়সার কামালকে ধমক দিয়ে বলেন, ‘আপনার দরকার কী?’
এ সময় আদালতে উপস্থিত বিএনপি-সমর্থক আইনজীবীরা চিৎকার করতে থাকেন। কামরুল ইসলামকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন অনেকে।
কায়সার কামাল আদালতকে বলেন, ‘তিনি কোর্টের সামনে আমাদের থ্রেট করছেন। কোর্টের বাইরে গেলে কী করবেন! আমরা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছি। আমরা নিরাপত্তা চাই।’
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর তখন বলেন, ‘প্রয়োজন হলে ওকালতনামা দিয়ে অ্যাপেয়ার করবে। নইলে এখানে তাঁরা (বিএনপি পন্থী আইনজীবী) অ্যালাউ না।’ পরে আদালত বেলা ২টায় এ বিষয়ে শুনানির জন্য রাখেন।
এর আগে ১৩ আগস্ট তারেক রহমানের প্রতি বিশেষ বার্তা বাহকের মাধ্যমে নোটিশ জারির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তাঁকে না পেলে বিকল্প হিসেবে বাড়ির সামনে নোটিশ টাঙাতে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে বলা হয়।
২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকী লিনা তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট করেন। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই সময় হাইকোর্ট তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রুল জারি করেন। সম্প্রতি ওই রুল শুনানির উদ্যোগ নেন রিটকারী আইনজীবী।
তারেক রহমান বিদেশে থাকায় নোটিশ জারি না হয়ে তা ফেরত আসে বলে আদালতে শুনানিতে দেখা যায়। এ ছাড়া তারেক রহমানের ঠিকানা ভুল বলে উঠে আসে শুনানিতে। পরে আদালত রিট আবেদনকারীপক্ষকে উল্লিখিত ঠিকানা সংশোধনের জন্য আবেদন দিতে বলেন। নির্দেশ অনুযায়ী ঠিকানা সংশোধন করে আবেদন করলে নতুন করে নোটিশ জারি করতে নির্দেশ দেন আদালত।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫