নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভূমির কারণেই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হচ্ছে। তাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে প্রভাবশালীরা ভূমি ও সম্পদ দখল করে নিচ্ছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মিরপুরে একটি কর্মশালায় এ কথা বলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অলায়েন্স ডিফেন্ডিং ফ্রিডম ইন্টারন্যাশনাল এশিয়া অঞ্চলের উপদেষ্টা পরিচালক তাহমিনা আরোরা।
ন্যাশনাল খ্রিস্টান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের উদ্যোগে সংগঠনের কার্যালয়ে ধর্মীয় স্বাধীনতার ওপর এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
তাহমিনা আরোরা বলেন, ‘বাংলাদেশে যতগুলো কেস স্টাডি আমরা পাচ্ছি তাতে দেখা যাচ্ছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে প্রভাবশালীরা তাঁদের ভূমি ও সম্পদ দখল করে নিচ্ছে। এটি খ্রিষ্টানসহ অন্য সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক প্রভাবশালী, এমনকি অনেক জনপ্রতিনিধিও এতে যুক্ত হচ্ছেন। এই নির্যাতন বন্ধ করতে না পারলে সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষা করা যাবে না। এর জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আরো জোরালো ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’
এ সময় গাইবান্ধা থেকে আসা সাহেবগঞ্জ বাগদা ফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সভাপতি ফিলিমান বাস্কে বলেন, ‘২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর গাইবান্ধায় সাঁওতালদের ওপর পুলিশ হামলা চালায়। এ পর্যন্ত ৯টি মামলা দেওয়া হয়েছে আমাদের বিরুদ্ধে। ১৯৫৬ সালে চুক্তি অনুযায়ী চিনিকলের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়। ওই চুক্তি অনুযায়ী ২০০৪ সালে চিনিকল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ১ হাজার ৮৪২ একর জমি সাঁওতালদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু চুক্তি লঙ্ঘন করে প্রশাসন ও কর্তৃপক্ষ আমাদের হয়রানি করছে। আমরা এর অবসান চাই।’
বাংলাদেশ খ্রিষ্টান ল ইয়ার অ্যাসোসিয়েশনের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাডভোকেট প্রভাত টুডু বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষার জন্য খ্রিষ্টান সংগঠনগুলোকে আরো বেশি সংগঠিত হতে হবে। যখন কোনো সংখ্যালঘু নির্যাতনের শিকার হয় তখন দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং সক্রিয় ভূমিকা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। নির্যাতিতরা বা তাদের পক্ষে তাদের সংগঠনও আমাদের এসব তথ্য জানাতে পারে। আমাদের সংগঠন এক্ষেত্রে সব ধরনের আইনি সহায়তা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াবে।’
কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন এনসিএফবির রিলিজিয়াস ফ্রিডমন কমিশন বিনয় ত্রিপুরা, টমাস জহির উদ্দিন প্রমুখ।
ভূমির কারণেই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হচ্ছে। তাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে প্রভাবশালীরা ভূমি ও সম্পদ দখল করে নিচ্ছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মিরপুরে একটি কর্মশালায় এ কথা বলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অলায়েন্স ডিফেন্ডিং ফ্রিডম ইন্টারন্যাশনাল এশিয়া অঞ্চলের উপদেষ্টা পরিচালক তাহমিনা আরোরা।
ন্যাশনাল খ্রিস্টান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের উদ্যোগে সংগঠনের কার্যালয়ে ধর্মীয় স্বাধীনতার ওপর এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
তাহমিনা আরোরা বলেন, ‘বাংলাদেশে যতগুলো কেস স্টাডি আমরা পাচ্ছি তাতে দেখা যাচ্ছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে প্রভাবশালীরা তাঁদের ভূমি ও সম্পদ দখল করে নিচ্ছে। এটি খ্রিষ্টানসহ অন্য সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক প্রভাবশালী, এমনকি অনেক জনপ্রতিনিধিও এতে যুক্ত হচ্ছেন। এই নির্যাতন বন্ধ করতে না পারলে সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষা করা যাবে না। এর জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আরো জোরালো ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’
এ সময় গাইবান্ধা থেকে আসা সাহেবগঞ্জ বাগদা ফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সভাপতি ফিলিমান বাস্কে বলেন, ‘২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর গাইবান্ধায় সাঁওতালদের ওপর পুলিশ হামলা চালায়। এ পর্যন্ত ৯টি মামলা দেওয়া হয়েছে আমাদের বিরুদ্ধে। ১৯৫৬ সালে চুক্তি অনুযায়ী চিনিকলের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়। ওই চুক্তি অনুযায়ী ২০০৪ সালে চিনিকল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ১ হাজার ৮৪২ একর জমি সাঁওতালদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু চুক্তি লঙ্ঘন করে প্রশাসন ও কর্তৃপক্ষ আমাদের হয়রানি করছে। আমরা এর অবসান চাই।’
বাংলাদেশ খ্রিষ্টান ল ইয়ার অ্যাসোসিয়েশনের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাডভোকেট প্রভাত টুডু বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষার জন্য খ্রিষ্টান সংগঠনগুলোকে আরো বেশি সংগঠিত হতে হবে। যখন কোনো সংখ্যালঘু নির্যাতনের শিকার হয় তখন দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং সক্রিয় ভূমিকা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। নির্যাতিতরা বা তাদের পক্ষে তাদের সংগঠনও আমাদের এসব তথ্য জানাতে পারে। আমাদের সংগঠন এক্ষেত্রে সব ধরনের আইনি সহায়তা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াবে।’
কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন এনসিএফবির রিলিজিয়াস ফ্রিডমন কমিশন বিনয় ত্রিপুরা, টমাস জহির উদ্দিন প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫