নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এবং আইনজীবীদের শারীরিক উপস্থিতি এবং ভার্চুয়ালি মামলা পরিচালনার সময় আগামীকাল রোববার থেকে কালো কোট ও গাউন পরা বাধ্যতামূলক করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। নিম্ন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীদেরও কালো কোট-গাউন পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত পৃথক দুটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আলী আকবর স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উপযুক্ত বিষয়ে নির্দেশিত হয়ে জানানো যাচ্ছে, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি এবং আইনজীবীরা শারীরিক উপস্থিতিতে এবং ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মামলা শুনানিকালে ক্ষেত্রমতে টার্নড আপ সাদা কলার ও সাদা ব্যান্ডসহ সাদা শার্ট ও প্যান্ট/শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ এবং কালো কোট/শেরওয়ানি এবং গাউন পরিধান করবেন। এ নির্দেশ আগামী ৩১ অক্টোবর রোববার থেকে কার্যকর হবে।
পৃথক আরেক বিজ্ঞপ্তিতে নিম্ন আদালতের জন্যও একই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, গত বছরের ৬ আগস্ট অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্তের আলোকে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণজনিত পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ও আইনজীবীরা এবং অধস্তন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীরা শারীরিক উপস্থিতিতে এবং ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মামলা শুনানিকালে ক্ষেত্রমতে টার্নড আপ সাদা কলার, সাদা ব্যান্ডসহ সাদা শার্ট ও প্যান্ট/শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরিধান করবেন।
গত বছরের ১২ আগস্ট থেকে কালো কোট ও গাউন ছাড়া মামলার শুনানিতে অংশ নেন বিচারপতি ও আইনজীবীরা। এর পর করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমে এলে গত বছরের নভেম্বরে ফের কালো কোট ও গাউন চালু হয়। এর পর করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হলে চলতি বছরের মার্চ থেকে ফের কালো কোট ও গাউন পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে আবারও কালো কোট-গাউন পরে মামলা পরিচালনার নির্দেশনা দেওয়া হলো।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এবং আইনজীবীদের শারীরিক উপস্থিতি এবং ভার্চুয়ালি মামলা পরিচালনার সময় আগামীকাল রোববার থেকে কালো কোট ও গাউন পরা বাধ্যতামূলক করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। নিম্ন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীদেরও কালো কোট-গাউন পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত পৃথক দুটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আলী আকবর স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উপযুক্ত বিষয়ে নির্দেশিত হয়ে জানানো যাচ্ছে, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি এবং আইনজীবীরা শারীরিক উপস্থিতিতে এবং ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মামলা শুনানিকালে ক্ষেত্রমতে টার্নড আপ সাদা কলার ও সাদা ব্যান্ডসহ সাদা শার্ট ও প্যান্ট/শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ এবং কালো কোট/শেরওয়ানি এবং গাউন পরিধান করবেন। এ নির্দেশ আগামী ৩১ অক্টোবর রোববার থেকে কার্যকর হবে।
পৃথক আরেক বিজ্ঞপ্তিতে নিম্ন আদালতের জন্যও একই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, গত বছরের ৬ আগস্ট অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্তের আলোকে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণজনিত পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ও আইনজীবীরা এবং অধস্তন আদালতের বিচারক ও আইনজীবীরা শারীরিক উপস্থিতিতে এবং ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মামলা শুনানিকালে ক্ষেত্রমতে টার্নড আপ সাদা কলার, সাদা ব্যান্ডসহ সাদা শার্ট ও প্যান্ট/শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরিধান করবেন।
গত বছরের ১২ আগস্ট থেকে কালো কোট ও গাউন ছাড়া মামলার শুনানিতে অংশ নেন বিচারপতি ও আইনজীবীরা। এর পর করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমে এলে গত বছরের নভেম্বরে ফের কালো কোট ও গাউন চালু হয়। এর পর করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হলে চলতি বছরের মার্চ থেকে ফের কালো কোট ও গাউন পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে আবারও কালো কোট-গাউন পরে মামলা পরিচালনার নির্দেশনা দেওয়া হলো।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫