নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ বুধবার কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এটা চূড়ান্ত করে ফেলেছি। ইনশাআল্লাহ, আজকের মধ্যে পাঠিয়ে দেব।’
আশু বাস্তবায়নযোগ্য সংস্কার সুপারিশে তিন ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে তিন ধরনের ক্যাটাগরি ছিল। একটা হচ্ছে, আশু বাস্তবায়নযোগ্য। এটার হয়তো রাজনৈতিক কোনো বিতর্কের কিছু নেই, আলোচনা বা সহমত পোষণের কিছু নেই। সেগুলো আমরা (অনুমোদন) দিয়ে দিয়েছি। যেগুলো মনে হয়েছে পলিটিক্যাল ঐকমত্যের বিষয় আছে, সেগুলো নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করিনি। আর যেসব সুপারিশের বিষয়ে আমরা মতামত পূর্বে দিয়েছি, সেগুলোর বিষয়ে বলেছি, এটার ব্যাপারে আগে মতামত দিয়েছি।’
ইসি বলেন, ‘এখানে স্পেসেফিক বলা হয়েছে যে বিষয়গুলো মন্ত্রণালয় তালিকাভুক্ত করে আমাদের পাঠিয়েছে। এর মধ্যে কিছু আছে নির্বাচন কমিশন নিজেই বাস্তবায়ন করবে। বিধিসংশ্লিষ্ট যেগুলো, তা নিয়ে অবজারভেশন দেওয়ার কিছু নেই, আইন ঠিক হলে বিধি করা যাবে। আমরা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময় চেয়েছিলাম।’
জানা যায়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) প্রার্থীর যোগ্যতা-অযোগ্যতায় নতুন দফা, হলফনামায় ভুল তথ্য দেওয়া, রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ, নির্বাচনী অপরাধের মামলা, মনোনয়নপত্র জমার সময় নির্ধারণ, প্রচারের সময় নির্ধারণ, দল নিবন্ধন বিধিসহ ছোটখাটো সংযোজনের প্রস্তাব নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে।
সুপারিশের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘মোটাদাগে বলা যায়, যেসব বিষয়ে শুধু আরপিওর সামান্য সংশোধন করা সম্ভব এবং আর্থিক সংশ্লেষ নেই (সেগুলো সরকারের কাছে প্রস্তাব করা হয়েছে)।...কিছু বিষয় রয়েছে রাজনৈতিক; রাজনৈতিক ঐকমত্য হলে আশু বাস্তবায়নযোগ্য। যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক ঐক্যের বিষয় রয়েছে, সেগুলোতে আমরা মতামত দিইনি। নির্বাচনী আইন সংস্কার প্রস্তাবে যেগুলো সরাসরি ইসির সম্পৃক্ততা ও আর্থিক সংশ্লেষ নেই—এমন ১০-১২টি সুপারিশ রয়েছে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘স্পেসেফিক করে সব বলা সম্ভব নয়। ব্যালট পেপারে জলছাপের কথা (সুপারিশ)। এর সঙ্গে আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে। তাই এটা আমরা আশু বাস্তবায়নযোগ্য মনে করি না। এমন ১০ থেকে ১২টি সুপারিশ হবে নির্বাচনী আইনে।’
সচিব বলেন, ‘যে বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন এবং আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, এই বিষয়গুলো বাদে অন্যগুলো নিয়ে আমরা সুপারিশ করেছি।’
মার্চের মাঝামাঝি পাঁচটি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের মধ্য থেকে ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো’ ‘অতি জরুরি ভিত্তিতে’ নির্ধারিত ছকে প্রস্তাব পাঠাতে অনুরোধ করেছিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ বুধবার কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এটা চূড়ান্ত করে ফেলেছি। ইনশাআল্লাহ, আজকের মধ্যে পাঠিয়ে দেব।’
আশু বাস্তবায়নযোগ্য সংস্কার সুপারিশে তিন ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে তিন ধরনের ক্যাটাগরি ছিল। একটা হচ্ছে, আশু বাস্তবায়নযোগ্য। এটার হয়তো রাজনৈতিক কোনো বিতর্কের কিছু নেই, আলোচনা বা সহমত পোষণের কিছু নেই। সেগুলো আমরা (অনুমোদন) দিয়ে দিয়েছি। যেগুলো মনে হয়েছে পলিটিক্যাল ঐকমত্যের বিষয় আছে, সেগুলো নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করিনি। আর যেসব সুপারিশের বিষয়ে আমরা মতামত পূর্বে দিয়েছি, সেগুলোর বিষয়ে বলেছি, এটার ব্যাপারে আগে মতামত দিয়েছি।’
ইসি বলেন, ‘এখানে স্পেসেফিক বলা হয়েছে যে বিষয়গুলো মন্ত্রণালয় তালিকাভুক্ত করে আমাদের পাঠিয়েছে। এর মধ্যে কিছু আছে নির্বাচন কমিশন নিজেই বাস্তবায়ন করবে। বিধিসংশ্লিষ্ট যেগুলো, তা নিয়ে অবজারভেশন দেওয়ার কিছু নেই, আইন ঠিক হলে বিধি করা যাবে। আমরা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময় চেয়েছিলাম।’
জানা যায়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) প্রার্থীর যোগ্যতা-অযোগ্যতায় নতুন দফা, হলফনামায় ভুল তথ্য দেওয়া, রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ, নির্বাচনী অপরাধের মামলা, মনোনয়নপত্র জমার সময় নির্ধারণ, প্রচারের সময় নির্ধারণ, দল নিবন্ধন বিধিসহ ছোটখাটো সংযোজনের প্রস্তাব নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে।
সুপারিশের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘মোটাদাগে বলা যায়, যেসব বিষয়ে শুধু আরপিওর সামান্য সংশোধন করা সম্ভব এবং আর্থিক সংশ্লেষ নেই (সেগুলো সরকারের কাছে প্রস্তাব করা হয়েছে)।...কিছু বিষয় রয়েছে রাজনৈতিক; রাজনৈতিক ঐকমত্য হলে আশু বাস্তবায়নযোগ্য। যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক ঐক্যের বিষয় রয়েছে, সেগুলোতে আমরা মতামত দিইনি। নির্বাচনী আইন সংস্কার প্রস্তাবে যেগুলো সরাসরি ইসির সম্পৃক্ততা ও আর্থিক সংশ্লেষ নেই—এমন ১০-১২টি সুপারিশ রয়েছে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘স্পেসেফিক করে সব বলা সম্ভব নয়। ব্যালট পেপারে জলছাপের কথা (সুপারিশ)। এর সঙ্গে আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে। তাই এটা আমরা আশু বাস্তবায়নযোগ্য মনে করি না। এমন ১০ থেকে ১২টি সুপারিশ হবে নির্বাচনী আইনে।’
সচিব বলেন, ‘যে বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন এবং আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, এই বিষয়গুলো বাদে অন্যগুলো নিয়ে আমরা সুপারিশ করেছি।’
মার্চের মাঝামাঝি পাঁচটি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের মধ্য থেকে ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশগুলো’ ‘অতি জরুরি ভিত্তিতে’ নির্ধারিত ছকে প্রস্তাব পাঠাতে অনুরোধ করেছিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৯ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে