কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
সৌদি আরবে অবৈধ বাংলাদেশি কর্মীদের মধ্যে ২৮ হাজার ৫৫৯ জন স্পেশাল এক্সিট নিয়েছেন। এর মধ্যে আকামার মেয়াদ পেরিয়ে গেছে এমন প্রবাসী রয়েছেন ১৬ হাজার ৮৬১ জন এবং অথবা কর্মস্থলে অনুপস্থিত বা পলাতক (হুরুব) এমন প্রবাসী রয়েছেন ১১ হাজার ৬৯৮ জন। রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০১৯ সালের ২২ ডিসেম্বর ‘স্পেশাল এক্সিট প্রোগ্রাম’ শীর্ষক বিশেষ কর্মসূচি শুরু করে সৌদি আরব। এর আওতায় অবৈধ প্রবাসীদের দেশে ফেরার সুযোগ দেয় সৌদি আরব। এ কর্মসূচির আওতায় জেল-জরিমানা ছাড়াই দেশে ফিরতে পারবেন মেয়াদোত্তীর্ণ ইকামাধারীরা। তবে শুধু বিভিন্ন কোম্পানিতে কর্মরতরাই এ সুবিধা পাবেন। হুরুব (কর্মস্থল থেকে পলাতক) ঘোষিত যেসব শ্রমিকের নামে কোনো মামলা নেই, তাঁদেরও এ কর্মসূচির আওতায় দেশে ফিরতে দিচ্ছে সৌদি সরকার।
দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সৌদি আরবে বাংলাদেশি যেসব কর্মীর আকামার মেয়াদ উত্তীর্ণ অথবা যাঁদের নামে কর্মে অনুপস্থিতির অভিযোগ বা হুরুব রয়েছে, তাঁদের মধ্যে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক এমন প্রবাসীদের জন্য অনলাইনে বিশেষ এক্সিট সেবা প্রদান কার্যক্রমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজ রোববার এটি উদ্বোধন করেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। সৌদি আরবের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত প্রবাসীদের জন্য দূতাবাসের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সেবা অনলাইনে দেওয়া হবে জানিয়েছেন তিনি।
আজ সকালে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু চত্বরে এই সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। এ সময় সেবা নিতে আসা কয়েকশ অভিবাসী ও দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইংয়ের কাউন্সেলর মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সৌদি আরবের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত প্রবাসী যাঁদের আকামার মেয়াদ উত্তীর্ণ অথবা যাঁদের নামে কর্মে অনুপস্থিতির অভিযোগ রয়েছে তাঁরা দেশে ফিরতে চাইলে বাংলাদেশ দূতাবাসের ওয়েবসাইটে (www.bangladeshembassy.org.sa) গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের পর যে কেউ তাঁর আবেদনের আপডেটও দেখে নিতে পারবেন। এ ছাড়া ওয়েবসাইটে অন্যান্য সেবার জন্যও আবেদন করা যাবে।’
মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, ‘সৌদি আরবের প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিভিন্ন শহরে দূরদূরান্তে বসবাস করেন। তাঁদের কষ্ট করে সেবার নেওয়ার জন্য আর দূতাবাসে আসার প্রয়োজন হবে না। সৌদি আরবের বিভিন্ন শহরে স্থাপিত প্রবাসী সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমেও প্রবাসীদের পাসপোর্টসহ বিভিন্ন জরুরি সেবা নিয়মিত প্রদান করা হচ্ছে।’
এ সময় দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইংয়ের পক্ষ থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক প্রবাসীদের অনলাইনে আবেদনের জন্য সহায়তা করা হয়। অনুষ্ঠানে অনলাইনে আবেদন ও আপডেট বিষয়ে একটি টিউটোরিয়ালও প্রদর্শন করা হয়।
সৌদি আরবে অবৈধ বাংলাদেশি কর্মীদের মধ্যে ২৮ হাজার ৫৫৯ জন স্পেশাল এক্সিট নিয়েছেন। এর মধ্যে আকামার মেয়াদ পেরিয়ে গেছে এমন প্রবাসী রয়েছেন ১৬ হাজার ৮৬১ জন এবং অথবা কর্মস্থলে অনুপস্থিত বা পলাতক (হুরুব) এমন প্রবাসী রয়েছেন ১১ হাজার ৬৯৮ জন। রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০১৯ সালের ২২ ডিসেম্বর ‘স্পেশাল এক্সিট প্রোগ্রাম’ শীর্ষক বিশেষ কর্মসূচি শুরু করে সৌদি আরব। এর আওতায় অবৈধ প্রবাসীদের দেশে ফেরার সুযোগ দেয় সৌদি আরব। এ কর্মসূচির আওতায় জেল-জরিমানা ছাড়াই দেশে ফিরতে পারবেন মেয়াদোত্তীর্ণ ইকামাধারীরা। তবে শুধু বিভিন্ন কোম্পানিতে কর্মরতরাই এ সুবিধা পাবেন। হুরুব (কর্মস্থল থেকে পলাতক) ঘোষিত যেসব শ্রমিকের নামে কোনো মামলা নেই, তাঁদেরও এ কর্মসূচির আওতায় দেশে ফিরতে দিচ্ছে সৌদি সরকার।
দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সৌদি আরবে বাংলাদেশি যেসব কর্মীর আকামার মেয়াদ উত্তীর্ণ অথবা যাঁদের নামে কর্মে অনুপস্থিতির অভিযোগ বা হুরুব রয়েছে, তাঁদের মধ্যে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক এমন প্রবাসীদের জন্য অনলাইনে বিশেষ এক্সিট সেবা প্রদান কার্যক্রমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজ রোববার এটি উদ্বোধন করেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। সৌদি আরবের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত প্রবাসীদের জন্য দূতাবাসের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সেবা অনলাইনে দেওয়া হবে জানিয়েছেন তিনি।
আজ সকালে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু চত্বরে এই সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। এ সময় সেবা নিতে আসা কয়েকশ অভিবাসী ও দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইংয়ের কাউন্সেলর মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সৌদি আরবের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত প্রবাসী যাঁদের আকামার মেয়াদ উত্তীর্ণ অথবা যাঁদের নামে কর্মে অনুপস্থিতির অভিযোগ রয়েছে তাঁরা দেশে ফিরতে চাইলে বাংলাদেশ দূতাবাসের ওয়েবসাইটে (www.bangladeshembassy.org.sa) গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের পর যে কেউ তাঁর আবেদনের আপডেটও দেখে নিতে পারবেন। এ ছাড়া ওয়েবসাইটে অন্যান্য সেবার জন্যও আবেদন করা যাবে।’
মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, ‘সৌদি আরবের প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিভিন্ন শহরে দূরদূরান্তে বসবাস করেন। তাঁদের কষ্ট করে সেবার নেওয়ার জন্য আর দূতাবাসে আসার প্রয়োজন হবে না। সৌদি আরবের বিভিন্ন শহরে স্থাপিত প্রবাসী সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমেও প্রবাসীদের পাসপোর্টসহ বিভিন্ন জরুরি সেবা নিয়মিত প্রদান করা হচ্ছে।’
এ সময় দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইংয়ের পক্ষ থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক প্রবাসীদের অনলাইনে আবেদনের জন্য সহায়তা করা হয়। অনুষ্ঠানে অনলাইনে আবেদন ও আপডেট বিষয়ে একটি টিউটোরিয়ালও প্রদর্শন করা হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫