কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী শুক্রবার দিল্লি যাচ্ছেন। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর একটি পার্শ্ব বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বৈঠকে কয়েক দশক ধরে ঝুলে থাকা তিস্তা নদীর পানি ভাগাভাগির চুক্তি দ্রুত করতে আবারও তাগিদ দেওয়া হবে।
আজ রোববার পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন জাতিসংঘে পানি নিয়ে বাংলাদেশের অঙ্গীকার শীর্ষক এক আলোচনা সভার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘তিস্তা পানি চুক্তি অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী উত্থাপন করবেন।’
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের অভিন্ন ৫৪টি নদী আছে। এর মধ্যে গঙ্গা পানি চুক্তির মেয়াদ সামনে শেষ হবে। এসব বিষয় আলাদা করে যৌথ নদী কমিশন আলোচনা করছে। আর সর্বোচ্চ রাজনৈতিক স্তরে তিস্তা নিয়ে দুই দেশ আলোচনা করে আসছে বলে তিনি জানান।
২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর ঢাকা সফরের সময় চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য দুই দেশ একমত হয়। মনমোহন সিং ঢাকা অবতরণের আগেই দেশটি চুক্তি স্বাক্ষরে অপারগতা প্রকাশ করে। এরপর দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে সকল বৈঠকেই ভারত চুক্তিটি স্বাক্ষরের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছে।
২০১৭ সালে শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের সময় হায়দরাবাদ হাউসের সংবাদ সম্মেলনে মোদি তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বের মেয়াদের মধ্যেই তিস্তা চুক্তি সইয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির দ্বিতীয় মেয়াদও শেষ হতে চলেছে। চুক্তিটি না হওয়ায় বাংলাদেশে কিছুটা হতাশা আছে বলে কর্মকর্তারা স্বীকার করেন।
অভিন্ন নদীর পানি ভাগাভাগির পাশাপাশি পানি ব্যবহারে ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়ানো দরকার বলে পররাষ্ট্রসচিব মনে করেন। তিনি বলেন, এখন অনেক পানি আছে। দুশ্চিন্তার কারণ নেই। আগামী ২০ বছর পরে যথেষ্ট দুশ্চিন্তার কারণ আছে।
প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এবং বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের দুই অংশের মধ্যে আন্তযোগাযোগ প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন দিক নিয়েও আলোচনা হবে বলে কর্মকর্তারা জানান।
এর বাইরে ভারতে রপ্তানি বাড়িয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যের ব্যবধান কমানোর প্রসঙ্গও আলোচনায় আসতে পারে বলে তাঁরা জানান।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, পানি ব্যবহার নিয়ে বদ্বীপ পরিকল্পনার আওতায় (ডেল্টা প্ল্যানের) ৫৭টি প্রকল্প নিয়ে কাজ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। আরও কিছু প্রকল্প চলমান আছে।
জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী শুক্রবার দিল্লি যাচ্ছেন। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর একটি পার্শ্ব বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বৈঠকে কয়েক দশক ধরে ঝুলে থাকা তিস্তা নদীর পানি ভাগাভাগির চুক্তি দ্রুত করতে আবারও তাগিদ দেওয়া হবে।
আজ রোববার পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন জাতিসংঘে পানি নিয়ে বাংলাদেশের অঙ্গীকার শীর্ষক এক আলোচনা সভার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘তিস্তা পানি চুক্তি অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী উত্থাপন করবেন।’
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের অভিন্ন ৫৪টি নদী আছে। এর মধ্যে গঙ্গা পানি চুক্তির মেয়াদ সামনে শেষ হবে। এসব বিষয় আলাদা করে যৌথ নদী কমিশন আলোচনা করছে। আর সর্বোচ্চ রাজনৈতিক স্তরে তিস্তা নিয়ে দুই দেশ আলোচনা করে আসছে বলে তিনি জানান।
২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর ঢাকা সফরের সময় চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য দুই দেশ একমত হয়। মনমোহন সিং ঢাকা অবতরণের আগেই দেশটি চুক্তি স্বাক্ষরে অপারগতা প্রকাশ করে। এরপর দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে সকল বৈঠকেই ভারত চুক্তিটি স্বাক্ষরের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছে।
২০১৭ সালে শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের সময় হায়দরাবাদ হাউসের সংবাদ সম্মেলনে মোদি তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বের মেয়াদের মধ্যেই তিস্তা চুক্তি সইয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির দ্বিতীয় মেয়াদও শেষ হতে চলেছে। চুক্তিটি না হওয়ায় বাংলাদেশে কিছুটা হতাশা আছে বলে কর্মকর্তারা স্বীকার করেন।
অভিন্ন নদীর পানি ভাগাভাগির পাশাপাশি পানি ব্যবহারে ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়ানো দরকার বলে পররাষ্ট্রসচিব মনে করেন। তিনি বলেন, এখন অনেক পানি আছে। দুশ্চিন্তার কারণ নেই। আগামী ২০ বছর পরে যথেষ্ট দুশ্চিন্তার কারণ আছে।
প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এবং বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের দুই অংশের মধ্যে আন্তযোগাযোগ প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন দিক নিয়েও আলোচনা হবে বলে কর্মকর্তারা জানান।
এর বাইরে ভারতে রপ্তানি বাড়িয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যের ব্যবধান কমানোর প্রসঙ্গও আলোচনায় আসতে পারে বলে তাঁরা জানান।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, পানি ব্যবহার নিয়ে বদ্বীপ পরিকল্পনার আওতায় (ডেল্টা প্ল্যানের) ৫৭টি প্রকল্প নিয়ে কাজ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। আরও কিছু প্রকল্প চলমান আছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫