নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় সব ধরনের অনিয়ম ঠেকাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘আমরা মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষাকে খুবই সতর্কতার সঙ্গে নিয়ে থাকি। এখানে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি আমরা। যেসব গাড়ি প্রশ্ন নিয়ে যায়, সেগুলোকে আমরা ডিজিটালি ট্র্যাক করি। ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) অফিসে বসে আমরা দেখতে পারি কোথায় গাড়ি যাচ্ছে, থামছে কিংবা রওনা দিচ্ছে। যে বাক্সে করে প্রশ্ন নেওয়া হয়, সেই বক্স খুললেও বলা যায় এই বক্স এখন খোলা হচ্ছে নাকি বন্ধ করা হচ্ছে।’
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সচিব আলিনুর, ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া, ঢাকা মেডিকেলের পরিচালক ব্রি. জেনারেল নাজমুল হক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশিদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মেডিকেল শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সামাদ।
এবারে সরকারি মেডিকেল কলেজে ৪ হাজার ৩৫০টি আসনের বিপরীতে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। সে হিসাবে প্রতি আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৩ জনের বেশি। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারা দেশের ১৯টি কেন্দ্রের ৫৭টি ভেন্যুতে সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের সতর্কতা নিয়েছি। এখানে পুলিশ, র্যাব দায়িত্ব পালন করছে। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপকেও আমরা মনিটরিং করছি। ইতিমধ্যে দুজনকে ধরা হয়েছে। যারা ভুয়া প্রশ্নপত্র পেয়ে বলেছে আমরা প্রশ্ন পেয়েছি এবং তা তারা টাকাপয়সার মাধ্যমে বিক্রি করতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি কোনো অঘটন ঘটবে না। আমরা সতর্ক আছি।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমি দু-একটা হলে গিয়েছি, পরীক্ষা সুন্দরভাবে হয়েছে। সারা বাংলাদেশে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর আমরা শুনিনি। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বললাম, তারা জানিয়েছে প্রশ্ন স্ট্যান্ডার্ড হয়েছে।’
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় সব ধরনের অনিয়ম ঠেকাতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘আমরা মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষাকে খুবই সতর্কতার সঙ্গে নিয়ে থাকি। এখানে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি আমরা। যেসব গাড়ি প্রশ্ন নিয়ে যায়, সেগুলোকে আমরা ডিজিটালি ট্র্যাক করি। ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) অফিসে বসে আমরা দেখতে পারি কোথায় গাড়ি যাচ্ছে, থামছে কিংবা রওনা দিচ্ছে। যে বাক্সে করে প্রশ্ন নেওয়া হয়, সেই বক্স খুললেও বলা যায় এই বক্স এখন খোলা হচ্ছে নাকি বন্ধ করা হচ্ছে।’
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সচিব আলিনুর, ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া, ঢাকা মেডিকেলের পরিচালক ব্রি. জেনারেল নাজমুল হক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশিদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মেডিকেল শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সামাদ।
এবারে সরকারি মেডিকেল কলেজে ৪ হাজার ৩৫০টি আসনের বিপরীতে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। সে হিসাবে প্রতি আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৩ জনের বেশি। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারা দেশের ১৯টি কেন্দ্রের ৫৭টি ভেন্যুতে সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের সতর্কতা নিয়েছি। এখানে পুলিশ, র্যাব দায়িত্ব পালন করছে। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপকেও আমরা মনিটরিং করছি। ইতিমধ্যে দুজনকে ধরা হয়েছে। যারা ভুয়া প্রশ্নপত্র পেয়ে বলেছে আমরা প্রশ্ন পেয়েছি এবং তা তারা টাকাপয়সার মাধ্যমে বিক্রি করতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি কোনো অঘটন ঘটবে না। আমরা সতর্ক আছি।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমি দু-একটা হলে গিয়েছি, পরীক্ষা সুন্দরভাবে হয়েছে। সারা বাংলাদেশে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর আমরা শুনিনি। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বললাম, তারা জানিয়েছে প্রশ্ন স্ট্যান্ডার্ড হয়েছে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫