নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশে বাংলাদেশিদের সম্পত্তি সম্পর্কে গণমাধ্যমে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে, তা সত্য কি না অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে জানতে চেয়েছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি এ বিষয়ে তদন্ত করে অর্থমন্ত্রীর স্পষ্ট বক্তব্য জানতে চান।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এ দাবি করেন জাপার মহাসচিব চুন্নু।
বিদেশে বাংলাদেশিদের বাড়ি তৈরি ঘটনা প্রকাশে সরকারের ইমেজ ক্ষুণ্ন করে দাবি করে চুন্নু বলেন, ‘আগামীর যে নির্বাচন—সেখানে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে যে সংবাদ আসে এতে সরকারের ইমেজ ক্ষুণ্ন হয়। আমরা বিরোধী দলে আছি, আমাদেরও ইমেজ ক্ষুণ্ন হয়।’
জাপার মহাসচিব বলেন, ‘দেশের মানুষের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছে। এমপি, মন্ত্রী হলেই শত শত কোটি টাকা আয় করে। বিদেশে বাড়িঘর করে। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর মুখ খোলা উচিত। তিনি, তাঁর বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ এগুলো কীভাবে কী হচ্ছে। একটা তদন্ত করে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে বক্তব্য দেওয়া উচিত।’
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘ইদানীং লক্ষ করছি টাকা পাচার, বিদেশে ফ্ল্যাট কেনার সংবাদ পত্রপত্রিকাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ হচ্ছে। আজকে (রোববার) দেখলাম আমাদের পররাষ্ট্রসচিব বলছেন আমাদের বাংলাদেশের মানুষ যারা আমেরিকা, কানাডা, ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে থাকে। তারা এই দেশের (বাংলাদেশ) সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা নিয়ে যাচ্ছেন। সেটা বৈধ পথে নিচ্ছেন না।’ পররাষ্ট্রসচিব এ বিষয়টি স্বরাষ্ট্র এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন বলেও দাবি করেন চুন্নু।
জাপা মহাসচিব চুন্নু বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষ মধ্যপ্রাচ্যে কষ্ট করে কাজ করে দেশে টাকা পাঠায়। কিন্তু যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকে... তারা তাদের সম্পত্তি বিক্রি করে যদি বৈধ পথে টাকা নিলে আমাদের আপত্তি নাই। কিন্তু এই দেশ থেকে অবৈধ পথে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা নিচ্ছে। সেটা কেন? কীভাবে নিচ্ছে? তা দেখার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অথবা অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিশ্চয় কাজ…।’
জাতীয় পার্টির এমপি বলেন, ‘দেখলাম ওয়াসার একজন চেয়ারম্যানের (এমডি হবে) আমেরিকায় ২৩টা বাড়ি। আমাদের সংসদের দু-একজন সদস্য সম্পর্কে এ রকম প্রশ্ন আসছে এবং আরও কিছু ইঙ্গিত আসছে। আমি সরকারের কাছে, অর্থমন্ত্রী এখানে নেই। অর্থমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করব এই সমস্ত সংবাদের সত্যতা আছে কি না...কারণ আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগেই বলেছিলেন কানাডায় বেগমপাড়ায় যারা যারা বাড়ি করছে, তাদের মধ্যে অনেক আমলা আছে। এই সমস্ত জিনিসগুলোর ওপর একটা তদন্ত হওয়া উচিত। সুরাহা হওয়া উচিত।’
বিদেশে বাংলাদেশিদের সম্পত্তি সম্পর্কে গণমাধ্যমে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে, তা সত্য কি না অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে জানতে চেয়েছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি এ বিষয়ে তদন্ত করে অর্থমন্ত্রীর স্পষ্ট বক্তব্য জানতে চান।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এ দাবি করেন জাপার মহাসচিব চুন্নু।
বিদেশে বাংলাদেশিদের বাড়ি তৈরি ঘটনা প্রকাশে সরকারের ইমেজ ক্ষুণ্ন করে দাবি করে চুন্নু বলেন, ‘আগামীর যে নির্বাচন—সেখানে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে যে সংবাদ আসে এতে সরকারের ইমেজ ক্ষুণ্ন হয়। আমরা বিরোধী দলে আছি, আমাদেরও ইমেজ ক্ষুণ্ন হয়।’
জাপার মহাসচিব বলেন, ‘দেশের মানুষের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছে। এমপি, মন্ত্রী হলেই শত শত কোটি টাকা আয় করে। বিদেশে বাড়িঘর করে। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর মুখ খোলা উচিত। তিনি, তাঁর বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ এগুলো কীভাবে কী হচ্ছে। একটা তদন্ত করে এ বিষয়ে স্পষ্ট করে বক্তব্য দেওয়া উচিত।’
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘ইদানীং লক্ষ করছি টাকা পাচার, বিদেশে ফ্ল্যাট কেনার সংবাদ পত্রপত্রিকাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ হচ্ছে। আজকে (রোববার) দেখলাম আমাদের পররাষ্ট্রসচিব বলছেন আমাদের বাংলাদেশের মানুষ যারা আমেরিকা, কানাডা, ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে থাকে। তারা এই দেশের (বাংলাদেশ) সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা নিয়ে যাচ্ছেন। সেটা বৈধ পথে নিচ্ছেন না।’ পররাষ্ট্রসচিব এ বিষয়টি স্বরাষ্ট্র এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন বলেও দাবি করেন চুন্নু।
জাপা মহাসচিব চুন্নু বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষ মধ্যপ্রাচ্যে কষ্ট করে কাজ করে দেশে টাকা পাঠায়। কিন্তু যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকে... তারা তাদের সম্পত্তি বিক্রি করে যদি বৈধ পথে টাকা নিলে আমাদের আপত্তি নাই। কিন্তু এই দেশ থেকে অবৈধ পথে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা নিচ্ছে। সেটা কেন? কীভাবে নিচ্ছে? তা দেখার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অথবা অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিশ্চয় কাজ…।’
জাতীয় পার্টির এমপি বলেন, ‘দেখলাম ওয়াসার একজন চেয়ারম্যানের (এমডি হবে) আমেরিকায় ২৩টা বাড়ি। আমাদের সংসদের দু-একজন সদস্য সম্পর্কে এ রকম প্রশ্ন আসছে এবং আরও কিছু ইঙ্গিত আসছে। আমি সরকারের কাছে, অর্থমন্ত্রী এখানে নেই। অর্থমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করব এই সমস্ত সংবাদের সত্যতা আছে কি না...কারণ আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগেই বলেছিলেন কানাডায় বেগমপাড়ায় যারা যারা বাড়ি করছে, তাদের মধ্যে অনেক আমলা আছে। এই সমস্ত জিনিসগুলোর ওপর একটা তদন্ত হওয়া উচিত। সুরাহা হওয়া উচিত।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫